News Category:
শফিক তুহিন
শফিক তুহিন বাংলাদেশের জনপ্রিয় গীতিকার, সুরকার এবং সঙ্গীত শিল্পী। চলচ্চিত্রের প্লেব্যাক এবং সঙ্গীত পরিচালনায় তিনি সুপরিচিত।
তাঁর বাবার নাম এম, এ সবুর এবং মায়ের নাম হালিমা খাতুন। পরিবারের সদস্য চার ভাই দুই বোন। তিনি দর্শনা কেরু উচ্চ বিদ্যালয়ের মাধ্যমিক এবং ঢাকা বিজ্ঞান কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পড়াশোনা করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মৃত্তিকা বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন।
এস আই টুটুল
এস আই টুটুল বাংলাদেশের সংগীত জগতের অন্যতম খ্যাতিমান শিল্পী, সুরকার, সঙ্গীত পরিচালক এবং অভিনেতা। প্রথমে ব্যান্ডশিল্পী হিসেবে পরিচিত হলেও পরবর্তীতে নিজস্ব দল গঠন করেন টুটুল এবং তার সঙ্গীত প্রতিভার পূর্ণবিকাশ ঘটে। Continue reading
দিলশাদ নাহার কনা
২০০৬ সালে একক অ্যালবাম ‘জ্যামিতিক ভালোবাসা’র টাইটেল গানটির মাধ্যমেই কণ্ঠশিল্পী হিসেবে আলোচনায় এসেছিলেন সুকণ্ঠী গায়িকা কনা। এরপর একে একে আরও দুটি একক অ্যালবামের মাধ্যমে বেশ কিছু হিট গান উপহার দিয়েছেন তিনি। বিজ্ঞাপনের জিঙ্গেল এবং চলচ্চিত্রে নেপথ্য শিল্পী হিসেবে কণ্ঠ দিয়েছেন এই গায়িকা।
কনার জন্ম ১৫ এপ্রিল। তিনি ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। মিরপুরের টাইনি টটস স্কুল, মগবাজার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এবং লালমাটিয়া কলেজে পড়াশোনা করেছেন এই গায়িকা।
কুমার বিশ্বজিৎ
‘তোরে পুতুলের মত করে সাজিয়ে’, ‘তুমি রোজ বিকেলে’ কিংবা ‘যেখানে সীমান্ত তোমার’ এর মতো গান দিয়ে এখনও শ্রোতাদের হৃদয়ে চির সবুজ হয়ে আছেন কুমার বিশ্বজিৎ। তিনি বাংলাদেশের সঙ্গীত জগতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সম্মানিত ব্যক্তিত্বদের একজন। একাধারে তিনি গীতিকার, সুরকার, সঙ্গীত শিল্পী, সঙ্গীত পরিচালক। তিনি একাধিকবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়-এর অধীন চট্টগ্রাম সিটি কলেজ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন।
বিশ্বজিৎ যদিও চট্টগ্রামে বেড়ে উঠেছেন, কর্মজীবনের জন্য তিনি বিভিন্ন সময় ঢাকা আসা যাওয়া করতেন। গানের প্রতি তার আলাদা টান ছিল। ‘তোরে পুতুলের মত করে সাজিয়ে’—এই গানটি দিয়ে সঙ্গীত ভুবনে আলোড়ন ফেলে দেন। তখন থেকেই তিনি বিখ্যাত হয়ে উঠেন। সঙ্গীত জীবনে তিনি অনেক জনপ্রিয় গান গেয়েছেন। বাংলাদেশের নামকরা প্রায় সব সঙ্গীত পরিচালকের সাথে তিনি কাজ করেছেন। তার উল্লেখযোগ্য গানের মধ্যে রয়েছে—‘তুমি রোজ বিকেলে আমার বাগানে ফুল নিতে আসতে’, ‘ভিটা নাই রে’, ‘আমি সাম্পানে বাঁধিব ঘর’, ‘মানুষ বুড়ো হয় মন বুড়ো হয় না’, ‘মাতাল হাওয়া কেন বুকের মাঝে মিশে’, ’সেই কথা সেই স্মৃতি ছিলাম খেলার সাথি’ প্রভৃতি।
হৃদয় খান
২০১০ সালের শুরুর দিকে পূর্ণিমা আকতার নামের একটি মেয়েকে পালিয়ে বিয়ে করেছিলেন হৃদয় খান। ছয় মাসের মাথায় হৃদয় খানের সেই সংসার ভেঙে যায়। এর আগে সাত বছর প্রেম করেন নওরীন নামের আরেকজন মেয়ের সঙ্গে। পরবর্তীতে হৃদয় খানের একটি গানের মিউজিক ভিডিওর মডেল হয়েছিলেন সুজানা। এরপর তার থেকে সাত বছরের বড় সুজানাকে ভালো লেগে যায় হৃদয় খানের। সেই ভালো লাগা রূপ নেয় ভালোবাসায়। প্রায় চার বছর ধরে প্রেম করে ২০১৪ সালের ১ আগস্ট বিয়ে করেন সাত বছরের বড় সুজানাকে। পত্র-পত্রিকা আর টিভির সামনেও স্বগর্বে নিজের প্রেমের কথা, ভালোবাসার কথা বলেছেন হৃদয় খান। কিন্তু হৃদয় খানের অনেক সাধনার বিয়ে বছর ঘুরার আগেই ভাঙনের মুখে পড়ে। কারণ, পারস্পরিক সমঝোতা না হওয়া। গত ২০১৫ সালের ৬ এপ্রিল বিচ্ছেদ হয় হৃদয়-সুজানার।