নৃত্য পরিচালনা দিয়ে চলচ্চিত্র জগতে আগমন করলেও ইলিয়াস জাভেদ পরবর্তী কালে অভিনেতা হিসেবে শতাধিক চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন। তার অভিনীত সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল ‘নিশান’।
ব্যক্তিগত তথ্যাবলি
কর্মপরিধি
- দিওয়ানা মন (২০১৬)
- মা বাবা সন্তান (২০১৫)
- ভাইয়া নাম্বার ওয়ান (২০০৮)
- কঠোর (২০০৭)
- রাঙ্গা বাইদানী (২০০৬)
- ডাকু ফুলন (২০০৬)
- রসের বাইদানী (২০০৬)
- মালেকা সুন্দরী (২০০৬)
- নিশি রাইতে আইসো বন্ধু (২০০২)
- বাবার বাবা (১৯৯৯)
- জীবনসঙ্গী (১৯৯৭)
- আব্দুল্লাহ (১৯৯৭)
- রক্ত শপথ (১৯৭৭)
- সাহেব বিবি গোলাম (১৯৭৭)
- দাতা হাতেম তাই (১৯৭৭)
- নিশান (১৯৭৭)
- কাজল রেখা (১৯৭৬)
- আজও ভুলিনি (১৯৭৫)
- অনেক দিন আগে (১৯৭৪)
- মাল্কা বানু (১৯৭৪)
- বাংলার ২৪ বছর (১৯৭৪)
- সতী নারী (১৯৭৩)
- বিজলী (১৯৭০) - বাদশা
- মালেকা সুন্দরী (২০০৬)
- রাঙ্গা বাইদানী (২০০৬)
- ডাকু ফুলন (২০০৬)
- রসের বাইদানী (২০০৬)
- নিশি রাইতে আইসো বন্ধু (২০০২)
- বাবার বাবা (১৯৯৯)
- লাট সাহেব (১৯৯৯)
- ভালবাসি তোমাকে (১৯৯৯)
- রাজার ভাই বাদশা (১৯৯৯)
- আমি তোমারি (১৯৯৯)
- মধু পূর্ণিমা (১৯৯৮)
- ঘাটের মাঝি (১৯৯৮)
- মন মানে না (১৯৯৭)
- স্বপ্নের নায়ক (১৯৯৭)
- আনন্দ অশ্রু (১৯৯৭)
- গোলাগুলী (১৯৯৭)
- জীবন সংসার (১৯৯৬)
- দূর্জয় (১৯৯৬)
- তোমাকে চাই (১৯৯৬)
- কালু গুন্ডা (১৯৯৬)
- ক্ষতিপূরণ (১৯৮৯)
- দাতা হাতেম তাই (১৯৭৭)
- এক মুঠো ভাত (১৯৭৬)
- বাদশা (১৯৭৫)
- আঁধারে আলো (১৯৭৪)
- প্রিয়তমা (১৯৭৩)
- অনির্বাণ (১৯৭৩)
- অপবাদ (১৯৭৩)
- অশ্রু দিয়ে লেখা (১৯৭২)
- মানুষের মন (১৯৭২)
- অবুঝ মন (১৯৭২)
- অধিকার (১৯৭০)
- বিজলী (১৯৭০)
- মধু মিলন (১৯৭০)
- রং বদলায় (১৯৭০)
- ভানুমতি (১৯৬৯)
- মায়ার সংসার (১৯৬৯)