সিদ্দিকুর রহমান টেলিভিশনে রম্য অভিনেতা হিসেবে সুপরিচিত। তিনি ‘এইতো ভালোবাসা’ ছবিতে অভিনয় করেছেন।
News Category:
নিপুণ
দুইবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী অভিনেত্রী নিপুণের (Nipun) জীবনটাও অনেকটা চলচ্চিত্রের মত। ১৯৯৯ সালে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দেয়ার পর মস্কোতে চলে যান, সেখানে ২০০৪ সাল পর্যন্ত কম্পিউটার সায়েন্সে পড়াশোনা করেন। এর মাঝে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধও হন তিনি। বিবাহসূত্রে চলে যান যুক্তরাষ্ট্রে। ২০০৬ সালে দেশে ফিরে এলে সিনেমায় অভিনয়ের প্রস্তাব পান। অনেকটা শখের বশেই সিনেমায় অভিনয় করেন। দুর্ভাগ্য, প্রথম অভিনীত সিনেমা ‘রত্নগর্ভা মা’ নামের সেই চলচ্চিত্রটি মুক্তির আলো দেখে নি। ‘পিতার আসন’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে রূপালী পর্দায় আসেন নিপুণ।
২০০৮ সালে ‘সাজঘর’ চলচ্চিত্রের জন্য এবং ২০০৯ সালে ‘চাদের মত বউ’ চলচ্চিত্রের জন্য জাতীয় পুরস্কার পাওয়ার পাওয়ার পরই জীবনের মোড় ঘুরে যায়, নিজেকে চলচ্চিত্রকেন্দ্রিক হিসেবে তৈরী করে নেন। অতি সম্প্রতি কলকাতার চলচ্চিত্রে অভিনয়ের ডাকও পেয়েছেন নিপুণ।
নিরব হোসেন
নিরব র্যাম্প মডেল দিয়ে বিনোদন জগতে পা রাখেন। এরপর তিনি টিভি নাটকে অভিনয় শুরু করেন। সেখান থেকে চলচ্চিত্রে ডাক পান নিরব। ২০০৯ সালে পরিচালক শাহীন-সুমনের ‘মন যেখানে হৃদয় সেখানে’ ছবি দিয়ে চলচ্চিত্রাঙ্গনে যাত্রা শুরু করেন।
নিরব পড়াশোনা করেছেন ইউনিভার্সিটি অফ এশিয়া প্যাসিফিকে। তার স্ত্রী তাশফিয়া তাহের চৌধুরী। তাদের এক কন্যা রয়েছে।
ইমন
মডেলিং দিয়ে মিডিয়া যাত্রা শুরু। তারপর ছোট পর্দায় অভিনয় শুরু করে বড়পর্দায় আসেন ইমন (Emon)।
তৌকির আহমেদ পরিচালিত দারুচিনি দ্বীপ চলচ্চিত্রে প্রথম অভিনয় করেন ইমন। তারপরে কিছু নাটক এবং বিজ্ঞাপনে অভিনয় করেন তিনি। কিন্তু সকলের নজড় কাড়েন বাংলালিংকের বিজ্ঞাপনে অভিনয় করে। ইমন অভিনীত প্রথম দিককার চলচ্চিত্রগুলো খুব একটা ব্যবসাসফল হয়নি। কিন্তু ধীরে ধীরে সফলতার মুখ দেখেন ইমন এবং শীর্ষ নায়িকাদের সাথে জুটি বেঁধে কাজ করতে শুরু করেন।
ইমনের প্রিয় খেলা ব্যাডমিন্টন এবং ক্রিকেট, প্রিয় খাবার ভুনা খিচুড়ি এবং ইলিশ ভাজা।
ইমনের ফেসবুক প্রোফাইল: Mamnun Hasan Emon
শাহীন কবির টুটুল
শাহীন কবির টুটুল একজন পরিচালক ও গীতিকার।
মিশা সওদাগর
পর্দার খারাপ লোক মিশা সওদাগর (Misha Sawdagor) চলচ্চিত্রে কাজ শুরু করেন ১৯৮৬ সালে। এফডিসি আয়োজিত নতুন মুখ কার্যক্রমে নির্বাচিত হন মিশা। ছট্কু আহমেদ পরিচালিত ‘চেতনা’ ছবিতে নায়ক হিসেবে অভিনয় করেন ১৯৯০ সালে। ‘অমরসঙ্গী’ ছবিতেও তিনি নায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেন, কিন্তু দুটোর একটিতেও সাফল্য পান নি। পরবর্তীতে বিভিন্ন পরিচালক তাকে খল চরিত্রে অভিনয়ের পরামর্শ দেন। তমিজ উদ্দিন রিজভীর ‘আশা ভালোবাসা’ ছবিতে ভিলেন চরিত্রে অভিনয় শুরু করেন। আউটডোর শ্যুটিং শেষ করে ফিরে একে একে সাতটি ছবিতে খলনায়ক চরিত্রে অভিনয় করার জন্য চুক্তিবদ্ধ হন মিশা। ১৯৯৪ সালে ‘যাচ্ছে ভালোবাসা’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে প্রথম খলনায়ক হিসেবে পর্দায় উপস্থিত হন।
মিশা সওদাগর ৯০০-রও বেশী চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। শুরুতে রাজীব, হুমায়ূন ফরীদ, মিজু আহমেদ, আহমেদ শরীফ, নাসির খানদের সাথে দ্বিতীয় ভিলেন হিসেবে অভিনয় করলেও অচিরেই তিনি বাংলা চলচ্চিত্রে প্রধান ভিলেন হিসেবে নিজের অবস্থান পাকাপোক্ত করেন। চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিতে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব পালন করেছেন মিশা সওদাগর। চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ খল চরিত্রে এবং শ্রেষ্ঠ কৌতুকাভিনেতা চরিত্রে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও অর্জন করেছেন।
মোহাম্মদ আলী
মোহাম্মদ আলী একজন প্রযোজক। তিনি ‘মা আমার চোখের মনি’, ‘নিষ্পাপ মুন্না’ ও ‘তুই শুধু আমার’ চলচ্চিত্র প্রযোজনা করেছেন।
বদিউল আলম খোকন
বদিউল আলম খোকন (Badiul Alam Khokon) চলচ্চিত্রজগতে তার কর্ম শুরু করেন চাষী নজরুল ইসলামের সহকারী হিসেবে।
তার শিক্ষাগত যোগ্যতা এমএ, হিসাববিজ্ঞান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
সাহারা
অভিনেত্রী সাহারা (Sahara) চলচ্চিত্র জগতে আগমন করেন শাহাদাত হোসেন লিটন পরিচালিত ‘রুখে দাড়াও’ ছবি দিয়ে। নৃত্য পরিচালক আজিজ রেজা’র স্কুলে পরিচয় হয়েছিল পরিচালক শাহাদাৎ হোসেন লিটনের সাথে, তারই ফলশ্রুতিতে প্রথম চলচ্চিত্রে অভিনয়। বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন শাকিব খান। নানা কারণে ছবিটি তেমন ব্যবসা করতে পারেনি। দ্বিতীয় চলচ্চিত্র “ভাড়াটে খুনি”ও ফ্লপ এর খাতায় নাম লিখায়। Continue reading