দেবব্রত সেনগুপ্ত দেবু একজন চলচ্চিত্র সম্পাদক।
News Category:
এম এ কাইয়ূম
এম এ কাইয়ূম একজন চিত্রগ্রাহক। চিত্রগ্রাহক হিসেবে তার প্রথম চলচিত্র ‘চমৎকার’। এরপর তিনি ‘দোলনচাঁপা’, ‘দুরন্ত প্রেমিক’, ‘হারানো মানিক’, ‘বিয়ের লগন’, ‘নিষ্পাপ সন্তান’, ‘ছোট্ট একটু ভালোবাসা’, ‘সাহসী সন্তান’, ‘ডাইরেক্ট অ্যাকশন’, ‘ওস্তাদের ওস্তাদ’, ‘কঠিন প্রেম’, ‘মুসা ভাই’, ‘কাবিননামা’, ‘দস্যু’, ‘মার্ডার’, ‘ডাকুরানী’, ‘কুলির সর্দার’, ‘আজকের তাজা খবর’, ‘স্বপ্ন’ প্রভৃতি ছবির চিত্রগ্রহণ করেছেন।
তার জন্ম ১৯৬০ সালের ১ সেপ্টেম্বর গাজীপুরের কালীগঞ্জ থানার জাঙ্গালিয়া গ্রাম। তার শিক্ষাগত যোগ্যতা আইএ।
সুমিতা দেবী
বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের ‘ফার্স্ট লেডি’ হিসেবে খ্যাত অভিনেত্রী সুমিতা দেবী। দীর্ঘ অভিনয় জীবনে তিনি বেতার, টেলিভিশন এবং মঞ্চ নাটকেও সমান তালে অভিনয় করেছেন। Continue reading
বশীর হোসেন
বশীর হোসেন একজন চলচ্চিত্র সম্পাদক এবং পরিচালক। তার চলচ্চিত্রাঙ্গনে আত্মপ্রকাশ ঘটে ‘এ দেশ তোমার আমার’ চলচ্চিত্রে চিত্রসম্পাদক হিসেবে। এরপর তিনি ‘রাজধানীর বুকে’, ‘হারানো দিন’, ‘সূর্যস্নান’, ‘ধারাপাত’, ‘মেঘ ভাঙ্গা রোদ’, ‘অনেক দিনের চেনা’, ‘দুই দিগন্ত’, ‘গোধুলীর প্রেম’, ‘রূপবান’, ‘জানাজানি’, ‘নবাব সিরাজউদ্দৌলা’, ‘অপরাজেয়’, ‘সাত ভাই চম্পা’ ইত্যাদি। তার সম্পাদিত উর্দু ভাষার চলচ্চিত্রগুলো হল চান্দা , তালাশ , ইয়ে ভি এক কাহানি , বন্ধন , মিলন , ক্যায়সে কহো , সাত রং, ও বেগানা, ‘উলঝন‘, ‘তুম মেরে হো‘, ও ‘সোয়ে নদীয়া জাগে পানি‘। তিনি ‘মাটির মায়া’ ও ‘সীমানা পেরিয়ে’ ছবির জন্য দুইবার শ্রেষ্ঠ সম্পাদক বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।
বশীর হোসেনের জন্ম ১৯৩৪ সালের ২২ নভেম্বর কুমিল্লার দেবীদ্বারে। তিনি ১৯৭৮ সালের ২৩ এপ্রিল ইন্তেকাল করেন।