সিরাজুল ইসলাম একজন প্রখ্যাত চলচ্চিত্র, টেলিভিশন, বেতার ও মঞ্চ অভিনেতা। তিনি ১৯৬৩ সালে মহিউদ্দিন পরিচালিত ‘রাজা এলো শহরে’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে বাংলা চলচ্চিত্রে আগমন করেন। দীর্ঘ অভিনয় জীবনে প্রায় তিনশ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। অভিনয় জীবনে ‘চন্দ্রনাথ’ ছবিতে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেছেন।
ব্যক্তিগত তথ্যাবলি
পুরো নাম | সিরাজুল ইসলাম |
ডাকনাম | সিরাজ |
জন্ম তারিখ | মে ১৫, ১৯৩৮ |
মৃত্যু তারিখ | মার্চ ২৪, ২০১৫ |
জন্মস্থান | হুগলি জেলা, পশ্চিমবঙ্গ। |
কর্মপরিধি
- সীমারেখা (২০১৪)
- একটি সংসারের গল্প (১৯৯৯)
- আনন্দ অশ্রু (১৯৯৭)
- শান্তি চাই (১৯৯৭)
- গোলাগুলী (১৯৯৭)
- স্বজন (১৯৯৬)
- অজান্তে (১৯৯৬)
- কবুল (১৯৯৬)
- রাঙা ভাবী (১৯৮৯) - রোকেয়ার চাচা
- নতুন বউ (১৯৮৩)
- সূর্যকন্যা (১৯৭৬) - মামা
- তিতাস একটি নদীর নাম (১৯৭৩) - মাগন সরদার
- ইয়ে করে বিয়ে (১৯৭৩) - শোভার বাবা
- কে তুমি (১৯৭৩)
- নিজেরে হারায়ে খুঁজি (১৯৭২) - গিয়াসউদ্দিন তালুকদার
- সমাধান (১৯৭২) - ফজলুল আলম চৌধুরী
- দর্পচূর্ণ (১৯৭০)
- মণিমালা (১৯৭০)
- মিশর কুমারী (১৯৭০)
- ছদ্মবেশী (১৯৭০)
- স্বরলিপি (১৯৭০) - শফিকের ভৃত্য
- মধু মিলন (১৯৭০)
- অধিকার (১৯৭০)
- ঢেউয়ের পর ঢেউ (১৯৭০) - চৌধুরী সাহেব
- নতুন প্রভাত (১৯৭০)
- যে আগুনে পুড়ি (১৯৭০)
- মুক্তি (১৯৬৯)
- মায়ার সংসার (১৯৬৯)
- অবাঞ্ছিত (১৯৬৯)
- ময়নামতি (১৯৬৯) - হাফিজউদ্দিন
- আলোমতি (১৯৬৯)
- নিশি হলো ভোর (১৯৬৮)
- মোমের আলো (১৯৬৮)
- সপ্তডিঙ্গা (১৯৬৮)
- সুয়োরাণী দুয়োরাণী (১৯৬৮) - বাদশাহ
- ভাগ্যচক্র (১৯৬৮)
- হীরামন (১৯৬৭)
- নয়নতারা (১৯৬৭)
- আলিবাবা (১৯৬৭)
- কাঞ্চনমালা (১৯৬৭)
- অপরাজেয় (১৯৬৭)
- চাওয়া পাওয়া (১৯৬৭)
- ১৩ নম্বর ফেকু ওস্তাগার লেন (১৯৬৬) - রাব্বানী
- রূপবান (১৯৬৫) - একাব্বর বাদশা
- দুই দিগন্ত (১৯৬৪)
- অনেক দিনের চেনা (১৯৬৪)
- সুতরাং (১৯৬৪) - ডাক্তার
- রাজা এলো শহরে (১৯৬৪)
- শীত বিকেল (১৯৬৪)
- ধারাপাত (১৯৬৩)