জলরং

০.০
আপনার রেটিঙঃ
- / ১০ X
রেটিঙঃ ০.০/১০, ভোট দিয়েছেন জন | সমালোচক রেটিঙঃ
দর্শক মন্তব্যঃ টি

কাহিনী সংক্ষেপ

সমুদ্রে বেড়াতে আসা একজন মনস্তত্ত্ববিদের ভূমিকায় দেখা যাবে সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক-কে। বিপরীত চরিত্রের দুজন নারী-পুরুষের সম্পর্ক ও দ্বান্দ্বিক আচরণই ছবির উপজীব্য। ছেলেটি বেখেয়ালি কবি। মেয়েটি ভীষণ বাস্তববাদী। মেয়েটিকে না জানিয়ে ছেলেটি চলে যায় সমুদ্রসৈকতে। মেয়েটি সেখানে খুঁজতে যায় তাকে। সে সময় সেই সি-বিচে বেড়াতে যান সৈয়দ শামসুল হক। তিনি গোয়েন্দার মতো গভীর অনুসন্ধানে এ দুজন নর-নারীর মনোজগতে ঢোকার চেষ্টা করেন।

প্রধান অভিনেতা - অভিনেত্রী

ফেরদৌস আহমেদ
নিপুণকুসুম
ওয়াহিদা মল্লিক জলি
no imageরহমত আলী
প্রাণ রায়
no imageসৈয়দ শামসুল হক
সকল কলাকুশলী

    গান

    গানগীতিকারসুরকারশিল্পীপর্দার শিল্পী
    কত জল চলে গেছে, কত জল সরে গেছে - - সানী জুবায়ের -

    প্রধান কলাকুশলী

    কাহিনী -
    চিত্রনাট্য -
    সংলাপ -
    সঙ্গীত পরিচালক -
    সুরকার -
    গীতিকার সৈয়দ শামসুল হক, রাজু আলীম, জুয়েল মাহমুদ, শাহনেওয়াজ কাকলী
    সকল কলাকুশলী

    অন্যান্য তথ্যাবলী

    ফরম্যাট ডিজিটাল
    রং রঙিন
    দেশবাংলাদেশ
    ভাষাবাংলা
    শ্যুটিং লোকেশনসেন্টমার্টিন, ঢাকা

    ট্রিভিয়া

    • সেন্টমার্টিনসে নায়কের পরাবাস্তব চিন্তাকে ধারণ করতে সেখানে নিয়ে যাওয়া হয় একটি ঘোড়া। কিন্তু কাজ হলো না। টেকনাফ থেকে আনা হয় আরেকটি ঘোড়া। সেটায়ও কাজ না হওয়ায় কঙ্বাজার থেকে সংগ্রহ করতে হয় আরো একটি ঘোড়া। জাহাজ থেকে কোনোভাবেই ঘোড়াটি নামানো যাচ্ছিল না। নামতে গিয়ে ঘোড়াটি আহত হয়। ঘোড়া-জটিলতায় শুটিং বন্ধ থাকে পাঁচ দিন।
    • 'জলরং'-এর শুটিং শুরু হয় ২০০৯ সালের মার্চ মাসে।
    • শুরুতে কাকলী-কে একটি পাণ্ডুলিপি পড়তে দেন একজন কাহিনীকার ও প্রযোজক। সেই পাণ্ডুলিপি প্রায় আমূল পাল্টে তিনি নিজস্ব ঘরানায় করেন নতুন পাণ্ডুলিপি। পাণ্ডুলিপি পড়ে প্রযোজক বললেন, 'স্ক্রিপ্ট চমৎকার। কিন্তু আগের গল্পের সঙ্গে তো মিল থাকল না।' ছবি তৈরির সব কিছুই প্রায় চূড়ান্ত। কাজ শুরুর আগমুহূর্তে প্রযোজক হঠাৎ জানান, তিনি বিনিয়োগ করবেন না। বাধ্য হয়ে নিজেই ছবিটি প্রযোজনা করেন কাকলী।
    সব ট্রিভিয়া দেখুন →

    রিভিউ লিখুন

    আরও ছবি