কাহিনী সংক্ষেপ
এই শহরের ভিতরে আরও একটা শহর আছে। যার গল্প এখন আমরা আর শুনি না। সিনেমা নাটকেও দেখা যায় না। আয়নাবাজি সেই শহরের গল্প। যে শহরে এখনও সকালে দুধওয়ালা আসে, ফেরিওয়ালারা হাঁকডাক দেয়, বাচ্চারা দল বেঁধে নাটক শিখতে যায়। মহল্লার পুরীর দোকানে চা খায়, ঠাট্টা-মশকরা করে বখাটেরা। আয়না সেই শহরেরই একজন বাসিন্দা। ছোট বাচ্চাদের নাটকের দল সহজ-সরল একাকী জীবন। হঠাৎ জীবনে প্রেম হয়ে আসে হৃদি। পাল্টাতে থাকে আয়নার জীবন। সে আটকে যায় নানা রকম মুখোশে। একসময় ফিরে আসতে চায় মহল্লার অতি চেনা আয়না হয়ে। কিন্তু ফেলে আসা প্রেম ও নাটকের স্কুলে ফিরে যেতে পারে না সে। যে অভিনয়কে ভালোবেসে আয়না শহরকে মঞ্চ বানাতে চায়, সেই মঞ্চ একদিন হয়ে যায় ফাঁসির মঞ্চ। এ যুগের স্পার্টাকাস আয়না যেন তার শেষ নাটকের মঞ্চে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করে জল্লাদের।
 
     
                                     
                                     
                                     
                                     
                                     
                                    

 
                 
                
নাবিলা আমার খুব পছন্দের একজন মানুষ। নভাগত অভিনেত্রী হিসেবে আশাকরি ও অনেক ভাল করবে। নাবিলার জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো এবং হলে গিয়ে এই ফিল্ম টা দেখার অপেক্ষায় রইলাম।
ট্রেইলর অসাধারান। স্ক্রিনপ্লে, এডিট সব কিছুই বেশ হয়েছে। ক্যামেরার শট সিলেকশন পারফেক্ট। এবং চঞ্চল চৌধুরীর লুক। আশা করছি অনেক ভালো হবে।