কাহিনী সংক্ষেপ
ঔপনিবেশিক আমলে এক সহজ সরল কবি উচ্চশিক্ষার জন্য এসেছিল এক শহরে। ভোগ বিলাস কিংবা জাগতিক চাকচিক্য যাকে কখনোই আকর্ষন করে নি, সেই কবিই একদিন বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে পৌছে যায় শহরের শ্রেষ্ঠ বাঈজীর মহলে। অনিন্দ্য সুন্দরী বাঈজীর রূপ নৃত্যকলা সঙ্গীতে মুগ্ধ কবির মুগ্ধতা প্রকাশ করতে থাকে তার কবিতায়। পোশাদার বাঈজীর কাছে এসব কবিতার কোন মূল্য নেই কিন্তু একদিন একটি ঝুমকা কবিকে ঠিকউ পৌছে দেয় বাঈজী মহলের সেই সীমানার ভেতরে যেখানে সবার প্রবেশ নিষেধ। ধীরে ধীরে প্রকাশ হতে থাকে উনবিংশ শতাব্দীর চাকচিক্যময় বাঈজী মহলের পাথরের দেয়ালের ভিতরে চাপা দেয়া কান্না আর বোবা আর্তির সত্যগুলো। কবিও ধীরে ধীরে সীমানা ভাঙ্গতে ভাঙ্গতে পৌছে যেতে চেষ্টা করে বাঈজীর দুর্ভেদ্য হৃদয়ের ভিতরে। কিন্তু সে হৃদয় এমনই কঠিন পাথরের দেয়ালে ঘেরা যেখানে কবির কবিতা রক্তাক্ত হয়েছে বারবার। একটা মহাকাব্য অথবা কিংবদন্তীর পেছনের গল্পগুলো হযত এমনই থাকে।
নায়ক বড়লোক এবং নায়িকা গরীব ঘুরেফিরে এই কনসেপ্টের বাইরে আসতে না পারবে সেই পর্যন্ত বাংলা সিনেমার কোনো উন্নতি হবে না
Valo story ……….