রেজাউল করিম বাদল

রেজাউল করিম বাদল একজন শব্দগ্রাহক। তিনি ‘প্রিয়জন’, ‘দীপু নাম্বার টু’, ‘প্রেম পিয়াসী’, ‘সিটি টেরর’, ‘মনে প্রাণে আছো তুমি’, ‘আমার প্রাণের প্রিয়া’, ‘ভালোবাসলেই ঘর বাঁধা যায় না’, ‘দেবদাস’, ‘তুই শুধু আমার’ ছবির শব্দগ্রহণ করেছেন।

হায়দার শরীফ

হায়দার শরীফ একজন রূপসজ্জাকার। তার উল্লেখযোগ্য কাজ হল ‘স্বপ্নের ঠিকানা’, ‘সাজঘর’, ‘আমার প্রাণের প্রিয়া’, ‘স্বামী স্ত্রীর ওয়াদা’, ‘ভালবাসলেই ঘর বাঁধা যায় না’, ‘দেবদাস’ প্রভৃতি।

চিতা

চিতা ‘লম্পট’ ছবি দিয়ে চলচ্চিত্রে আগমন করেন। এরপর তিনি অসংখ্য চলচ্চিত্রে ভিলেনের সহযোগী হিসেবে কাজ করেন।

রিনা খান

বাংলাদেশী চলচ্চিত্রে পারিবারিক অশান্তির অন্যতম হোতা, স্বামী-স্ত্রীর বিচ্ছেদের পেছনে কুট চাল প্রণেতা, কুটনামীকে যিনি শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছেন তিনি রিনা খান (Rina Khan) । সুভাষ দত্তের হাত ধরে মঞ্চ থেকে চলচ্চিত্রে অভিনয়ে আসেন তিনি। রিনা খান অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র সোহাগ মিলন ১৯৮২ সালে মুক্তি পায়। Continue reading

রোমানা

এক টাকার বউ ছবির মাধ্যমে চলচ্চিত্রে আগমন রোমানার। তবে তিনি মঞ্চ ও টিভিতে বেশী জনপ্রিয় ছিলেন।

রোমানা প্রথম বিয়ে করেন উপস্থাপক ও নির্মাতা আনজাম মাসুদকে। আনজামের সঙ্গে সংসার ভেঙে যাওয়ার পর তিনি বিয়ে করেন সাজ্জাদ নামের ঢাকার এক ব্যবসায়ীকে। কিন্তু ধীরে ধীরে রোমানা-সাজ্জাদের দাম্পত্যজীবনে টানাপোড়েন শুরু হয়। একপর্যায়ে তাঁদের বিচ্ছেদের গুঞ্জন ওঠে। এর পরপরই রোমানা দেশ ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্র চলে যান। সেখানে যাওয়ার পর ব্যবসায়ী এলিন রহমানের সঙ্গে তাঁর পরিচয়। ধীরে ধীরে তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ৭ আগস্ট ২০১৫ তারিভে নিউইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ফেয়ার মেরিনা হলে তাদের বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়।

রোমানা পড়াশোনা করেছেন লালমাটিয়া মহিলা কলেজে সমাজ বিজ্ঞানে বিএ।

সাঈদ

সাঈদ একজন ফাইট ডিরেক্টর। তিনি ‘আত্মগোপন’, ‘আয়না সুন্দরী’, ‘কুমারী মা’ প্রভৃতি ছবির মারপিট পরিচালনা করেছেন।

আরমান

আরমান একজন ফাইট ডিরেক্টর। এছাড়া তিনি ‘শান্ত কেন মাস্তান’, ‘গুন্ডা নাম্বার ওয়ান’, ‘বাদশা কেন চাকর’, ‘হিংস্র মানব’ প্রভৃতি ছবি প্রযোজনা করেছেন।