জিনিয়া

চিত্রনায়িকা জিনিয়া চলচ্চিত্রে আসেন নৃত্যশিল্প থেকে। তিনি মূলত একজন নৃত্যশিল্পী। দেশে বিদেশে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নৃত্য পরিবেশনও করেছেন। প্রেমিকা ছিনতাই চলচ্চিত্রের মাধ্যমে ২০০৪ সালে চলচ্চিত্রে আত্মপ্রকাশ করেন। তিনি মৃদঙ্গ নৃত্য সংগঠনের সদস্য। চলচ্চিত্রে অভিনয় ছাড়াও তিনি টিভি নাটকে অভিনয় করেছেন। তার অভিনীত টিভি নাটকের মধ্যে ঈদের শাড়ি, তালগাছ আমার, সাপুড়ে, অধরা, ভালো যোগ বাসা, পাগল পাগল মানুষগুলো ইত্যাদি অন্যতম। বর্তমানে তিনি নিজের প্রতিষ্ঠান জিনিয়া একাডেমী এবং নৃত্য নিয়েই ব্যস্ত।

প্রিন্স

প্রিন্স ২০০২ সালে ‘ভয়’ ছবি দিয়ে চলচ্চিত্রাঙ্গনে আগমন করেন। পরবর্তীকালে তিনি দ্বিতীয় ও তৃতীয় অভিনেতা হিসেবে অভিনয় করলেও কয়েকটি ছবিতে তাকে প্রধান চরিত্রেও দেখা যায়।

শায়লা

‘ওরা কারা’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে যাত্রা শুরু করেন শায়লা। তার অভিনীত মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম চলচ্চিত্র ‘নষ্টা মেয়ে’। তার অন্যান্য চলচ্চিত্রের মধ্যে ‘সর্দার’, ‘ফুটপাতের শাহেনশাহ’, ‘জ্বলন্ত নারী’, ‘ছিন্ন ভিন্ন’, ‘তেজী মেয়ে’, ‘যৌথ হামলা’ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। তাকে আলেকজান্ডার বো, অমিত হাসান, মেহেদী, সোহেলদের বিপরীতে অভিনয় করতে দেখা যায়।

ইসমাইল মোহাম্মদ

ইসমাইল মোহাম্মদ একজন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী চিত্রনাট্যকার ও চলচ্চিত্র নির্মাতা।

আবুল হোসেন

আবুল হোসেন একজন সহকারী পরিচালক। তিনি ‘আগুন আমার নাম’, ‘মহিলা হোস্টেল’, ‘বাদশা ভাই এলএলবি’ ছবির প্রধান সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন।

আর এ খান

রমজান আলী খান একজন চলচ্চিত্র পরিচালক। তিনি সাঈদুর রহমান সাঈদের সহকারী পরিচালক হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। পূর্ণ পরিচালক হিসেবে তার পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র ‘ওরা সোলজার। এরপর তিনি ‘ওরা জিম্মি’, ‘ওরা লড়াকু’, ও ‘ব্যারিকেড’ চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন।

তার জন্ম ১৯৪৯ সালের ৩ মার্চ ঢাকায়। তার শিক্ষাগত যোগ্যতা বিএ।

কামাল

কামাল একজন অঙ্গসজ্জাকার। তিনি ‘পাগলা ঘণ্টা’, ‘মেয়েরাও মাস্তান’, ‘আগুন আমার নাম’, ‘চেহারা’ প্রভৃতি ছবির অঙ্গসজ্জার দায়িত্ব পালন করেন।

মোজাফফর হোসেন

মোজাফফর হোসেন একজন চিত্রগ্রাহক। তিনি ‘স্বপ্নের ঠিকানা’, ‘হৃদয়ের আয়না’, ‘খায়রুন সুন্দরী’ প্রভৃতি চলচ্চিত্রের চিত্রগ্রহণ করেছেন।

রাভিনা

রাভিনা কিংবা রাভিনা বৃষ্টি বাংলা চলচ্চিত্রের একজন নায়িকা। মেশিনম্যান চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তিনি চলচ্চিত্রে অভিষিক্ত হন। পরবর্তীতে তিনি আরও কিছু চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। মনের অজান্তে ছবির মাধ্যমে তিনি প্রযোজক হিসেবে আবির্ভূত হন। চলচ্চিত্র প্রযোজনা করলেও তিনি অভিনয়কেই বেশী উপভোগ করেন।