News Category:
আজিম
বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে প্রথম দিকের ফোক-ফ্যান্টাসি ও রোম্যান্টিক ছবির নায়কদের মধ্যে অন্যতম আজিম (Azim)। তার পুরো নাম নূরুল আজিম খালেদ রউফ।
প্রখ্যাত পরিচালক এহতেশামের ‘রাজধানীর বুকে’ ছবি দিয়ে তিনি চলচ্চিত্রে আগমন করেন। পরে তিনি ‘হারানো দিন’, ‘নতুন সুর’, ‘মেঘ ভাঙ্গা রোদ’, ‘ডাক বাবু’ এবং ‘আয়না ও অবশিষ্ট’ ছবিতে অভিনয় করেন। এই সময়ে তিনি ফোক-ফ্যান্টাসি ধারার ‘সাইফুল মুল্ক্ বদিউজ্জামাল’, ‘সাত ভাই চম্পা’, ‘অরুণ বরুণ কিরণমালা’, ‘রূপবানের রূপকথা’, ‘পাতালপুরীর রাজকন্যা’, ‘নাগিনীর প্রেম’ এবং ‘আমির সওদাগর ও ভেলুয়া সুন্দরী’ ছবিতে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন।
পরবর্তী কালে তিনি প্রযোজক ও পরিচালক হিসেবেও নাম লেখান। আজিম পরিচালিত ছবির মধ্যে রয়েছে ‘টাকার খেলা’, ‘প্রতিনিধি’, ‘জীবন মরণ’, ‘বদলা’, ‘গাদ্দার’, ‘দেবর ভাবি’।
আজিমের জন্ম ১৯৩৭ সালের ২৩ জুলাই সিলেটের হবিগঞ্জে। ১৯৬৭ সালের ৩০ জুন তিনি অভিনেত্রী সুজাতাকে বিয়ে করেন। তিনি ২০০৩ সালের ২৬ মার্চ ইন্তেকাল করেন।
আবুল কালাম আজাদ
আবুল কালাম আজাদ একজন চলচ্চিত্র পরিচালক। তিনি ‘তুমি শুধু আমার’, ‘তুমি বড় ভাগ্যবতী’, ‘আমার টার্গেট’, ‘জিদ্দি বউ’, ‘হৃদয় দোলানো প্রেম’ ও ‘ও মাই লাভ’ ছবি পরিচালনা করেছেন।
তিনি ‘বিক্ষোভ’ ও ‘ভালবাসি তোমাকে’ ছবির সহকারী পরিচালক হিসেবেও কাজ করেছেন।
একরামুল ইসলাম একরাম
একরামুল ইসলাম একরাম একজন সহকারী পরিচালক।
মিজানুর রহমান মিজান
মিজানুর রহমান মিজান একজন চলচ্চিত্র পরিচালক। তিনি ‘মিলন সেতু’ ও ‘রাগী’ ছবি পরিচালনা করেছেন। এর আগে তিনি ‘কাবিননামা’, ‘তুমি স্বপ্ন তুমি সাধনা’, ‘প্রেমে পড়েছি’ প্রভৃতি ছবিতে প্রধান সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন।
আবুল কালাম
আবুল কালাম একজন রূপসজ্জাকার। তিনি ‘মহামিলন’, ‘প্রেম দিওয়ানা, ‘শিবা গুন্ডা’ ছবির রূপসজ্জার দায়িত্ব পালন করেন।
বাবুল আহমেদ
বাবুল আহমেদ একজন পার্শ্ব অভিনেতা। তিনি ‘বিক্ষোভ’, ‘সত্যের মৃত্যু নেই’, ‘ধর’, ‘ফুটপাতের রাজা’, ‘প্রেমে পড়েছি’ প্রভৃতি ছবিতে অভিনয় করেছেন।
নজরুল হায়দার
নজরুল হায়দার চলচ্চিত্রে প্রধান সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেন। তিনি ‘টাকার পাহাড়’, ‘তুমি আমার স্বামী’, ‘বাবার জন্য যুদ্ধ’, ‘কাজের মানুষ’, ‘বাজারের কুলি’ ছবিতে সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন।