কাঞ্চি

নব্বই দশকের বাংলা চলচ্চিত্রের চিত্রনায়িকা কাঞ্চি।চিত্রনায়িকা কাঞ্চি অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র ‘দেমাগ’। তার বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন চিত্রনায়ক ইমরান।

কাঞ্চি আলোচনায় এসেছিলেন সালমান শাহের বিপরীতে ‘আনন্দ অশ্রু’ ছবিতে অভিনয় করে। এছাড়া তিনি ‘অজান্তে’, ‘তুমি শুধু তুমি’, ‘শেষ ঠিকানা’ প্রভৃতি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।

তার জন্ম ১৯৭৬ সালে পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর থানার চরমাটিভাঙ্গা গ্রামে। দুইবোনের মধ‍্যে কাঞ্চি সবার বড়। ব‍্যক্তিজীবনে কাঞ্চি প্রথমে চিত্রনায়ক ইমরানকে বিয়ে করেন। তাদের ডি’ভোর্স হয়ে যায়।পরবর্তীতে কাঞ্চি এক লন্ডন প্রবাসীকে বিয়ে করে লন্ডনে চলে যান। কাঞ্চির বর্তমানে এক ছেলে ও এক মেয়ে সন্তান আছে।

রোজী আফসারী

রোজী ১৯৬৪ সালে চলচ্চিত্রকার জিল্লুর রহমানের পরিচালনায় ‘এই তো জীবন’ ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে আসেন। তবে প্রথম খ্যাতি অর্জন করেন জহির রায়হান পরিচালিত ‘জীবন থেকে নেয়া’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করে। Continue reading

বৃষ্টি

বৃষ্টি ‘দমকা’ ছবিতে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু করেন। এরপর তিন ‘এই ঘর এই সংসার’ ছবিতে অভিনয় করেন।

সুষমা আলম

সুষমা একজন চরিত্রাভিনেত্রী। তিনি ‘কাচ কাটা হীরে’, ‘মায়ের দোয়া’, ‘এই ঘর এই সংসার’ ছবিতে অভিনয় করেছেন।

নজরুল ইসলাম সিদ্দিকী

নজরুল ইসলাম সিদ্দিকী নব্বইয়ের দশকে সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি ‘আসামী বধূ’ ছবিতে সহকারী পরিচালক এবং ‘বিচার হবে’ ছবিতে প্রধান সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন।

আবদুর রহমান

আবদুর রহমান একজন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী রূপসজ্জাকার। তিনি ‘জীবন থেকে নেয়া’, ‘মানুষের মন’, ‘সুপারম্যান’, ‘হাছন রাজা’, ‘লালন’, ‘আয়না’, ‘রানওয়ে’, ‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’ ছবির রূপসজ্জা করেছেন।

ডায়না

২০০৭ সালে দেবাশীষ বিশ্বাস পরিচালিত নাটক ‘চিঠি’র মাধ্যমে মিডিয়ায় আত্মপ্রকাশ করেন ডায়না।

শার্লিন ফারজানা

শার্লিন ফারজানা মিডিয়ায় আসেন ইউ গট দ্য লুক ২০০৮ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহনের মাধ্যমে। কয়েক হাজার প্রতিযোগীকে পেছনে ফেলে শার্লিন বিজয়ী  হন।

তার চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে ‘জাগো’ ছবিতে একটি পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে। এরপর তিনি ‘ঊনপঞ্চাশ বাতাস’ ছবিতে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেন।

তিনি পড়াশোনা করছেন শিকদার মেডিকেল কলেজে।