মাসুদ কায়নাত

মাসুদ কায়নাত মূলত বিজ্ঞাপন নির্মাতা ছিলেন। দুইশরও বেশি বিজ্ঞাপন বানিয়েছেন তিনি। ‘বেইলী রোড’ নামে একটি চলচ্চিত্রও পরিচালনা করেছেন। বিভিন্ন উৎসবে নাটকও নির্মাণ করতেন তিনি। পাশাপাশি টেলিভিশনে টকশোও উপস্থাপনা করতেন।

তিনি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ৫ এপ্রিল সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় রাজধানীর ফরায়জী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। ৫ এপ্রিল রাতেই মরদেহ তার গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার মুরাদনগরে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর সেখানেই পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

রানা

রানা (Rana) এবং অপূর্ব যুগ্মভাবে অপূর্ব-রানা নামে চলচ্চিত্র পরিচালনা করেন। তারা এম এ রহিম এবং এম বি মানিকের সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন।

অপূর্ব রানা যুগল পরিচালিত প্রথম ছবি ‘নয়া মাস্তান’। তাদের প্রথম মহরত করা ছবি হলো ‘টর্চার’ এবং তারা প্রথম শুটিং শুরু করেন ‘গোপন শত্রু’ ছবির। উল্লেখ করার বিষয় হলো, প্রথম ছবি মুক্তি পাওয়ার আগেই তারা পাঁচটি ছবির কাজ শেষ করেন।

২০১৪ সালে উঠতি নায়িকা পরীমনির সাথে প্রেম-পরকীয়ার গুঞ্জনে রানার নাম আলোচিত হয়। পুবাইলে ‘পুড়ে যায় মন’ ছবির সেটে রানার স্ত্রী শ্রাবণী পুষ্প ওরফে সাথী এসে দাবী করেন রানা পরীমনিকে বিয়ে করেছে। বিষয়টি সে সময় বেশ আলোচিত হলেও পরে এ বিষয়ে কোন তথ্য পাওয়া যায় না। শোনা যায়, রানার স্ত্রী শ্রাবনী পুষ্প অপূর্ব রানা পরিচালিত ‘জীবনে তুমি মরনেও তুমি’ এবং ‘পালাবার পথ নেই’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছিলেন। উল্লেখ্য, শ্রাবণী পুষ্প মডেলিং এবং সিনেমায় অভিনয় করতেন। ২০১০ সালে তিনি রানার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।

অপূর্ব

অপূর্ব এবং রানা যুগ্মভাবে অপূর্ব-রানা নামে চলচ্চিত্র পরিচালনা করেন।

অপূর্ব রানা যুগল পরিচালিত প্রথম ছবি নয়া মাস্তান। তাদের প্রথম মহরত করা ছবি হলো টর্চার এবং তারা প্রথম শুটিং শুরু করেন গোপন শত্র“ ছবির। উল্লেখ করার বিষয় হলো, প্রথম ছবি মুক্তি পাওয়ার আগেই তারা পাঁচটি ছবির কাজ শেষ করেন।

নাজিম উদ্দিন চেয়ারম্যান

২০০৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘সিটি টেরর’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে চলচ্চিত্র প্রযোজক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন নাজিম উদ্দিন চেয়ারম্যান (Nazim Uddin Chairman)। পরবর্তীতে তিনি মমতাজ, ঢাকাইয়া পোলা বরিশালের মাইয়া, তুই যদি আমার হইতিরে, জীবনের চেয়ে দামী, যেমন বউ তেমন জামাই ইত্যাদি চলচ্চিত্র প্রযোজনা করেন। Continue reading

কামাল খন্দকার

কামাল খন্দকার একজন রূপসজ্জাকর। তিনি ‘চাকর’, ‘ত্যাগ’, ‘প্রেমের অহংকার’, ‘বশিরা’, ‘কুলি’, ‘কে আমার বাবা’, ‘মনে পড়ে তোমাকে’, ‘মেজর সাহেব’, ‘লাল সবুজ’ ছবির রূপসজ্জার দায়িত্ব পালন করেছেন।

নূরুল ইসলাম

সৈয়দ নূরুল ইসলাম একজন শব্দগ্রাহক। তিনি ‘ডন’, ‘রাজার ভাই বাদশা’, ‘মেয়েরাও মাস্তান’, ‘বাবা কেন চাকর’, ‘মাতৃত্ব’, ‘মাস্তান সম্রাট’ ছবির শব্দগ্রহণ করেন।