রেফায়েত কবির রনি

রেফায়েত কবির রনি একজন শব্দগ্রাহক। তিনি ‘গঙ্গাযাত্রা’ ও ‘ঘেটুপুত্র কমলা’ ছবির শব্দগ্রহণ করেছেন।

কুদ্দুস বয়াতী

এই দিন তো দিন নয় আরও দিন আছে, এই দিনকে নিবে তোমরা সেই দিনেরও কাছে – এই শিরোনামে গান গেয়ে যে বাউল সারা দেশের মানুষের কাছে পরিচিত হয়ে উঠেছেন তার নাম আবদুল কুদ্দুস বয়াতী।

শামীমা নাজনীন

শামীমা নাজনীনের অভিনয়ে যাত্রা শুরু মঞ্চ নাটক দিয়ে। ১৯৯৪ সালে ইডেন কলেজ থেকে পদার্থবিজ্ঞানে মাস্টার্স করার পর ’৯৬ সালে নাগরিক নাট্য সম্প্রদায়ের হয়ে তিনি নিয়মিত মঞ্চে অভিনয় শুরু করেন। প্রথম অভিনয় করেন আলী যাকেরের নির্দেশনায় ‘ঠাট্টা তামাশা’ নাটকে। এরপর দেওয়ান ‘গাজীর কিসসা’, ‘অচলায়তন’, ‘গ্যালিলিও’, ‘কাঁঠালবাগান’ নাটকে অভিনয় করে দর্শকদের মুগ্ধ করেছেন তিনি। শামীমা নাজনীনকে টিভি নাটকে প্রথম অভিনয়ের সুযোগ করে দেন হুমায়ূন আহমেদ তার ধারাবাহিক নাটক ‘সবুজ ছায়া’তে ১৯৯৮ সালে। এরপর তার পরিচালনায় অনেক নাটকে অভিনয় করে শামীমা নাজনীন হয়ে ওঠেন ব্যাপক দর্শকপ্রিয়।

তিনি বলেন, আজকের শামীমা নাজনীন হয়ে ওঠার পেছনে নাগরিক নাট্য সমপ্রদায়ের যেমন অবদান আছে ঠিক তেমনি আছে হুমায়ূন স্যারের। আজ অভিনয় আমার পেশা। প্রতিনিয়তই দর্শকের ভালবাসা আর অভিনয় আমি উপভোগ করছি। এভাবেই আজীবন অভিনয় করে যেতে চাই।

মাসুদ আখন্দ

মাসুদ আখন্দ একজন চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং অভিনেতা। সাহিত্যিক এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা হুমায়ূন আহমেদের উৎসাহে  আনিসুর রহমান মিলন, শতাব্দী ওয়াদুদ আর্তনাদ গ্রুপ থিয়েটার

আইটি ইঞ্জিনিয়ার প্রজেক্ট ম্যানেজার হিসেবে চাকুরী করতেন। সাত বছর ধরে

সুইডিশ ফিল্ম ইন্সটিটিউট থেকে ২০০৭ সালে গ্রাজুয়েশন শেষ করে দেশে ফিরেন।

 

 

মামুন

মামুন ‘ঘেটুপুত্র কমলা’ ও ‘নিষিদ্ধ প্রেমের গল্প’ ছবিতে অভিনয় করেন।

তমালিকা কর্মকার

নব্বইয়ের দশকে টেলিভিশনের নিয়মিত মুখ ছিলেন তমালিকা কর্মকার। মনোমুগ্ধকর অভিনয় কিংবা মডেলিং দিয়ে তিনি জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। তিনি আবু সাইয়ীদ পরিচালিত ‘কিত্তন খোলা’ ছবিতে অভিনয় করে সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান।

নাটক নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী তমালিকা কর্মকারের বড় বোন এবং নাট্যকার অরুণ চৌধুরী তার দুলাভাই হন।

অপু বিশ্বাস

অবন্তী বিশ্বাস অপু বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের নায়িকা। অবশ্য এ নামে খুব অল্প মানুষই চিনে তাকে, সবাই চিনে অপু বিশ্বাস নামে। ২০০৫ সালে ‘কাল সকালে’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে চলচ্চিত্রাঙ্গনে আবির্ভূত হলেও পরিচিতি পান শাকিব খানের বিপরীতে ‘কোটি টাকার কাবিন’ ছবিতে অভিনয় করে। দর্শক এতটাই পছন্দ করেছিল এই জুটিতে যে – অপু বিশ্বাসের বেশিরভাগ ছবির নায়কই শাকিব খান। অবশ্য পরবর্তীতে শাকিব খানকে ঘিরে নানা আলোচনা-সমালোচনার মুখেও পড়েন তিনি। Continue reading