কাহিনী সংক্ষেপ
মিসেস দিলরুবা চৌধুরী ব্যবসায় টাকা খাটিয়ে আলিশান বাড়ী ও চৌধুরী এন্ড কোম্পনী নামে বিরাট ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান করেছেন। স্বভাবে তিনি রাগী, বদমেজাজী। অফিস ও বাড়ীতে নিজের মনগড়া নিয়মে সবাইকে চলতে বাধ্য করেন। তার স্বামী আরমান চৌধুরী বিশিষ্ট ভদ্রলোক। কলিজার জোর কম থাকায় স্ত্রীর ইচ্ছে মত তাকে চলতে হয়। বড় মেয়ে প্রেমা চৌধুরী স্বভাবে নম্র ভদ্র, অনেকটা বাবার মত। আর ছোট মেয়ে রিয়া চৌধুরী অবিকল মায়ের মত। আধুনিকতার নামে নগ্নতা- অসভ্যতা তার স্বভাব। এছাড়াও এ পরিবারের হেড বাবুর্চী- হেকমত আলী মুন্সী ওরফে হেকমী দিলরুবা চৌধুরীর খাস চামচা, যিনি দিলরুবা চৌধুরীর স্বেচ্ছাচারিতার মদত যোগান। মিসেস দিলরুবা চৌধুরীর বিজনেস পার্টনার মিঃ মজুমদার এর প্রচুর অর্থ থাকায় তার আধপাগল একমাত্র ছেলে ইমনের সাথে প্রেমার বিয়ে ঠিক করে। প্রতিবাদ করতে না পেরে আরমান চৌধুরী প্রেমাকে পলাশপুরে বন্ধু রাজিব খন্দকার এর বাড়ীতে পাঠিয়ে দেন। রাজিব খন্দকার নিঃ সন্তান থাকায় মটর মেকানিক বাঁধনকে ছোটবলা থেকেই সন্তান স্নেহে বড় করেছেন। একসময় বাঁধন ও প্রেমা দুজন দুজনার কাছে চলে আসে। আরমান চৌধুরী ওদের ভালবাসা পরখ করে তাদের বিয়ে দিয়ে দেন। কিন্তু দিলরুবা চৌধুরী এ বিয়েটা কিছুতেই মেনে নিতে পারে না
রিভিউ লিখুন
রিভিউ লিখতে আপনাকে অবশ্যই প্রবেশ করতে হবে।