কাহিনী সংক্ষেপ
কলেজ ছাত্র হৃদয় একদিন কিছু সন্ত্রাসীদের সাথে মারপিঠ করে আহত হয়। তার বন্ধুরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায় এবং কলেজের নতুন ভর্তি হওয়া প্রিয়া তাকে রক্ত দেয়। হৃদয় তাকে না দেখেই শুধু বন্ধুদের কাছে তার প্রশংসা শুনে প্রেমে পড়ে যায়। সুস্থ হয়ে সে প্রিয়ার পিছু নেয় এবং বাড়ির কাজের লোককে দিয়ে চিঠি পাঠায়। প্রিয়া তার পুলিশ কমিশনার ভাই রাশেদ রায়হান চৌধুরীকে হৃদয়ের উত্যক্ত করার বিষয়টি জানায়। হৃদয়কে প্রিয়ার ভাই প্রথমে ভয় দেখায় এবং পরে মারধোরও করে প্রিয়াকে ভুলে যাওয়ার জন্য। হৃদয়ের বাবা থানার হেড কনস্টেবল রহমত আলী বিষয়টি সহজভাবে মেনে নেয় না।
আইনের লোক হয়ে কিছু করতে না পারায় প্রিয়ার ভাই একজন সন্ত্রাসীকে দিয়ে হৃদয়কে খুন করাতে চায়। কিন্তু হৃদয়ের পরিবর্তে প্রিয়া আঘাতপ্রাপ্ত হয় এবং হৃদয়ও কিছুটা আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে দুজনে হাসপাতালে ভর্তি হয়। হাসপাতালে বন্ধুদের সহযোগিতায় হৃদয় পালিয়ে প্রিয়াকে দেখতে যায়। প্রিয়া হৃদয়ের প্রতি আকৃষ্ট হয়। কিন্তু প্রিয়ার ভাই তাদের সম্পর্ক মেনে নিতে চায় না এবং হৃদয়কে যে কোন মূল্যে প্রিয়ার জীবন থেকে সরিয়ে দিতে চায়। প্রিয়ার ভাবী ও হৃদয়ের বন্ধুদের সহযোগিতায় তারা বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। অবশেষে প্রিয়ার ভাই তাদের সম্পর্ক মেনে নেয়।
রিভিউ লিখুন
রিভিউ লিখতে আপনাকে অবশ্যই প্রবেশ করতে হবে।