বিপাশা কবির

বিপাশা কবির (Bipasha Kabir) মিডিয়ায় আসেন লাক্স  চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতায় সেরাদের তালিকায় নাম লিখিয়ে। তবে চলচ্চিত্রে তিনি প্রবেশ এবং পরিচিত হয়ে উঠেন আইটেম গানে অভিনয়ের মাধ্যমে। চলচ্চিত্র ছাড়াও টিভি নাটকে অভিনয় এবং বিজ্ঞাপনে মডেলিং করেছেন বিপাশা। Continue reading

জাফর ইকবাল

বাংলা চলচ্চিত্রের স্টাইলিশ নায়কদের অন্যতম জাফর ইকবাল। ‘আপন পর‘ (১৯৭০) ছবি দিয়ে তার বড় পর্দায় অভিষেক হয়। এই ছবিতে তার বিপরীতে অভিনয় করেন কবরী। এই সময়ে ‘সাধারণ মেয়ে’, ‘একই অঙ্গে এত রূপ’, ‘ফকির মজনু শাহ’ ছবি তিনটি মুক্তি পাওয়ার পর তার জনপ্রিয়তা বেড়ে যায়। ‘ফকির মজনু শাহ’ (১৯৭৮) ছবিতে অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি রুনা লায়লার সাথে “প্রেমের আগুনে জ্বলে পুড়ে” গানে কণ্ঠ দেন।
অভিনেত্রী ববিতার সাথে জুটিবদ্ধ হয়ে তিনি প্রায় ৩০টির মত ছবি করেন। ‘দিনের পর দিন’, ‘সূর্য সংগ্রাম’, ‘বেদ্বীন’, ‘অংশীদার’, ‘আশীর্বাদ’, ‘অপমান’, ‘পরিবর্তন’, ‘সিআইডি’, ‘গৃহলক্ষ্মী’, ‘ওগো বিদেশিনী’, ‘ফুলের মালা’, ‘মর্যাদা’, ‘সন্ধি’, ‘ছোবল’, ‘প্রেম বিরহ’, ‘বন্ধু আমার’, ‘গর্জন’, ‘অবুঝ হৃদয়’সহ সবমিলিয়ে তিনি প্রায় ১৫০টি ছবিতে অভিনয় করেন।
জাফর ইকবালের জন্ম ১৯৫১ সালের ১৯ এপ্রিল ঢাকার গুলশানে। তার পৈতৃক বাড়ি পাবনা (বর্তমান সিরাজগঞ্জ)। তার ভাই আনোয়ার পারভেজ বিখ্যাত সঙ্গীত পরিচালক ও সুরকার। বোন শাহনাজ রহমতউল্লাহ স্বনামধন্য কণ্ঠশিল্পী।

চম্পা

চম্পা একজন জনপ্রিয় বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। চম্পার অভিনয় দক্ষতা ও ছবির ব্যবসায়িক সাফল্য তাঁকে চলচ্চিত্রে সাফল্য এনে দেয়। সামাজিক ও অ্যাকশন উভয় প্রকার সিনেমাতে তিনি অভিনয় করেছেন। কোন নির্দিষ্ট গন্ডিতে নিজেকে আবদ্ধ রাখেননি। চম্পার অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র ‘তিন কন্যা‘। এতে তাকে তার বড় বোন সুচন্দাববিতার সাথে দেখা যায়। এ পর্যন্ত প্রায় শতাধিক ছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি। তিনি ‘টার্গেট’ ও ‘লালদরজা’ ছবিতে অভিনয় করে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও নিজেকে মেলে ধরেছিলেন। চম্পার মূল বৈশিষ্ট্য গ্ল্যামার, ফ্যাশন সচেতনতা এবং পোষাকে বৈচিত্র্য। অভিনয়ের জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন ৫ বার : শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে ‘পদ্মানদীর মাঝি‘ (১৯৯৩), ‘অন্য জীবন‘ (১৯৯৫) ও ‘উত্তরের খেপ’ (২০০০) চলচ্চিত্রের জন্য; এবং পার্শ্ব অভিনেত্রী হিসেবে ‘শাস্তি‘ (২০০৫) ও ‘চন্দ্রগ্রহণ‘ (২০০৮) চলচ্চিত্রের জন্য।

চম্পার পুরো নাম গুলশান আরা আখতার। জন্ম ১৯৭০ সালের ৫ জানুয়ারি যশোরে। বাবা নিজামুদ্দীন আতাউব ছিলেন সরকারি চাকুরীজীবী এবং মা বি. জে. আরা ছিলেন ডাক্তার। তার বড় দুই বোন সুচন্দাববিতা জননন্দিত চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। তাছাড়া রিয়াজ, ওমর সানী ও মৌসুমী তার আত্মীয়। তার স্বামী শহীদুল ইসলাম খান, মেয়ের নাম ইশা। চম্পার শিক্ষাগত আইএসসি।

সুমন ইমদাদ

সুমন ইমদাদ ‘এইতো ভালোবাসা’ ছবির গীতিকার।

জাহিদ আকবর

গীতিকার জাহিদ আকবরের বাংলা গানে পথচলা অনেক দিনের। চলচ্চিত্র, অ্যালবাম ও একক গানে তার লেখা শব্দ পেয়েছে বিশেষ আবেগ ও মাধুর্য। সমসাময়িক চলচ্চিত্রের গানের জগতে শ্রোতাদের কাছেও সমানভাবে সমাদৃত তিনি।

তার জন্ম ১৯৮০ সালের ২২ ডিসেম্বর রাজশাহীর কাকঁনহাটে । পিতা চৌধুরী মোঃ আলী আকবর, মা মোসাঃ জায়েদা বেগম।

শফিক তুহিন

শফিক তুহিন বাংলাদেশের জনপ্রিয় গীতিকার, সুরকার এবং সঙ্গীত শিল্পী। চলচ্চিত্রের প্লেব্যাক এবং সঙ্গীত পরিচালনায় তিনি সুপরিচিত।

তাঁর বাবার নাম এম, এ সবুর এবং মায়ের নাম হালিমা খাতুন। পরিবারের সদস্য চার ভাই দুই বোন। তিনি দর্শনা কেরু উচ্চ বিদ্যালয়ের মাধ্যমিক এবং ঢাকা বিজ্ঞান কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পড়াশোনা করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মৃত্তিকা বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন।

এস আই টুটুল

এস আই টুটুল বাংলাদেশের সংগীত জগতের অন্যতম খ্যাতিমান শিল্পী, সুরকার, সঙ্গীত পরিচালক এবং অভিনেতা। প্রথমে ব্যান্ডশিল্পী হিসেবে পরিচিত হলেও পরবর্তীতে নিজস্ব দল গঠন করেন টুটুল এবং তার সঙ্গীত প্রতিভার পূর্ণবিকাশ ঘটে। Continue reading

দিলশাদ নাহার কনা

২০০৬ সালে একক অ্যালবাম ‘জ্যামিতিক ভালোবাসা’র টাইটেল গানটির মাধ্যমেই কণ্ঠশিল্পী হিসেবে আলোচনায় এসেছিলেন সুকণ্ঠী গায়িকা কনা। এরপর একে একে আরও দুটি একক অ্যালবামের মাধ্যমে বেশ কিছু হিট গান উপহার দিয়েছেন তিনি। বিজ্ঞাপনের জিঙ্গেল এবং চলচ্চিত্রে নেপথ্য শিল্পী হিসেবে কণ্ঠ দিয়েছেন এই গায়িকা।

কনার জন্ম ১৫ এপ্রিল। তিনি ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। মিরপুরের টাইনি টটস স্কুল, মগবাজার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এবং লালমাটিয়া কলেজে পড়াশোনা করেছেন এই গায়িকা।