কনকচাঁপা

রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা বাংলাদেশের একজন প্রথিতযশা কণ্ঠশিল্পী। চলচ্চিত্র, আধুনিক গান, নজরুল সঙ্গীত, লোকগীতিসহ প্রায় সবধরনের গানে তিনি সমান পারদর্শী। চলচ্চিত্রে নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী হিসেবে তিনি নিয়মিত কাজ করেছেন প্রায় তিন দশক। এ পর্যন্ত তিনি চলচ্চিত্রের তিন হাজারেরও বেশি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন।
প্রকাশিত হয়েছে তার ৩০টি একক গানের অ্যালবাম।

১৯৯০-এর দশকের মাঝামাঝি থেকে এন্ড্রু কিশোরের সাথে তার রোমান্টিক গানের জুটি গড়ে ওঠে। কনকচাঁপার সাথে তার গাওয়া উল্লেখযোগ্য দ্বৈত গানসমূহ হল ‘তোমাকে চাই’ ছবির শিরোনাম গান ও ‘ভালো আছি ভালো থেকো’, ‘নয়নের কাছে থেকো’, ‘তুমি মোর জীবনের ভাবনা’, ‘একদিন তোমাকে না দেখলে’, ”একদিকে পৃথিবী একদিকে তুমি যদি থাক’, ‘তুমি হাজার ফুলের মাঝে একটি গোলাপ’, ‘একটু চাওয়া একটু পাওয়া’, ‘সবারই মনে আছে একটি আশা’, ‘জীবন ফুরিয়ে যাবে’, ‘তোমায় দেখলে মনে হয়’, ‘এত প্রেম ছিল তোমারই বুকে’, ‘ছোট্ট একটা জীবন নিয়ে’, ‘সাগরের মতই গভীর’, ‘আমার হৃদয় একটা আয়না’, ‘জীবনে এসেছো তুমি ধীরে ধীরে’, ‘তোমার আমার এইনা ভালবাসা’, ‘এমন একটা দিন নাই’, ‘কি যাদু করেছ বলোনা’, ‘এক বিন্দু ভালোবাসা দাও’ প্রভৃতি।

তার অন্যান্য জনপ্রিয় গানের মধ্যে রয়েছে – খালিদ হাসান মিলুর সাথে ‘যে প্রেম স্বর্গ থেকে এসে’, ‘অনেক সাধনার পরে আমি’, ‘সাথী তুমি আমার জীবনে’, ‘আসসালামু আলাইকুম বিয়াইন সাব’, ‘কোন কাননের ফুল গো তুমি’; মনির খানের সাথে ‘ঈশ্বর আল্লাহ বিধাতা জানে’, ‘এ বুকে বইছে যমুনা’, ‘তোমার প্রেমে পড়েছি আমি’, ‘ও ‘প্রিয় ভুল বুঝে যাবে কোথায়’, ‘ভালোবাসা ছাড়া জানি বাঁচে না হৃদয়’, ‘মাথায় পাগড়ী পড়ে’ ও ‘বেঁচে আছি যত দিন’; আসিফের সাথে ‘জীবনের চেয়ে বড় প্রেম’; কুমার বিশ্বজিতের সাথে ‘ভালোবাসা ছাড়াতো হয়না জীবন’; বিপ্লবের সাথে ‘লক্ষ তারার মাঝে তুমি চাঁদ’ ইত্যাদি। চলচ্চিত্রের গান নিয়ে তার সর্বশেষ প্রকাশিত অ্যালবাম ‘আবার এসেছি ফিরে’।

গানের পাশাপাশি লেখক হিসেবেও কনকচাঁপার সুখ্যাতি রয়েছে। অমর একুশে বইমেলায় ‘স্থবির যাযাবর’ নামে একটি বই প্রকাশিত হয়েছে। বেশ কয়েকটি জাতীয় দৈনিকে নিয়মিত কলামও লেখেন তিনি।

কনকচাঁপা ১৯৬৯ সালের ১১ সেপ্টেম্বর জন্মগ্রহন করেন। বাবা আজিজুল হক মোর্শেদ। পাঁচ ভাই বোনের মধ্যে তিনি তৃতীয়। তার স্বামী মইনুল ইসলাম খান।
কনকচাঁপা বাংলাদেশের একজন বিখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী বশীর আহমেদের ছাত্রী। দীর্ঘদিন তাঁর কাছে উচ্চাঙ্গ, নজরুল সঙ্গীতসহ অন্যান্য ভারতীয় সঙ্গীতের তালিম নিয়েছেন।

এন্ড্রু কিশোর

বাংলা চলচ্চিত্রের প্লেব্যাক সম্রাট হিসেবে খ্যাত গায়ক এন্ড্রু কিশোর। তিনি ‘মেইল ট্রেন’ ছবিতে প্লেব্যাক করার মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্রে তার কর্মজীবন শুরু করেন, তবে ছবিটি মুক্তি পায়নি। এরপর তিনি ‘এমিলের গোয়েন্দা বাহিনী’ ছবিতে প্লেব্যাক করেন। মূলধারার চলচ্চিত্রে তার প্রথম প্লেব্যাক ছিল ‘প্রতিজ্ঞা’ ছবিতে।

তার গাওয়া উল্লেখযোগ্য গান হল ‘বড় ভাল লোক ছিল’ ছবির “হায়রে মানুষ রঙিন ফানুস”, ‘নয়নের আলো’ ছবির “আমার বাবার মুখে”, “আমার সারা দেহ খেয়ো গো মাটি”, ‘লাল মেম সাহেব’ ছবির “ওগো বিদেশিনী তোমার চেরী ফুল দাও”, ‘ভাই বন্ধু’ ছবির “ভেঙ্গেছে পিঞ্জর মেলেছে ডানা”, ‘সারেন্ডার’ ছবির “সবাইতো ভালোবাসা চায়”, “জীবনের গল্প আছে বাকি অল্প”, “ডাক দিয়াছেন দয়াল আমারে”, ‘অনুতপ্ত’ ছবির “তুমি এসেছিলে পরশু”, ‘আশা ভালবাসা’ ছবির “গান আমি গেয়ে যাবো”, ‘শেষ ঠিকানা’ ছবির “আমি পাথরে ফুল ফুটাবো”, ‘হারানো প্রেম’ ছবির “এলো বসন্ত আমার গানে”, ‘প্রেমগীত’ ছবির “সুখেরও নীড়ে আমি নীড়হারা পাখি”, ‘প্রেমের সমাধি’ ছবির শিরোনাম গান ও “জীবনের নৌকা চলে”, ‘প্রাণের চেয়ে প্রিয়’ ছবির “পড়েনা চোখের পলক”, ‘বিয়ের ফুল’ ছবির “ঐ চাঁদ মুখে যেন লাগে না গ্রহণ” ও ‘নারীর মন’ ছবির “ঘুমিয়ে থাকো গো সজনী”, ‘আজ গায়ে হলুদ’ ছবির “চোখ যে মনের কথা বলে” প্রভৃতি।

তার গাওয়া অসংখ্য জনপ্রিয় দ্বৈত গানের মধ্যে রয়েছে সাবিনা ইয়াসমিনের সাথে “কি দিয়া মন কাড়িলা”, ‘দোলনা’ ছবির “তুমি আমার কত চেনা”, ‘প্রিয়জন’ ছবির “এ জীবনে যারে চেয়েছি”, ‘স্বপ্নের ঠিকানা’ ছবির “ও সাথীরে যেওনা কখনো দূরে”, ‘হৃদয়ের আয়না’ ছবির “তুমি চাঁদের জোছনা নও”; সামিনা চৌধুরীর সাথে ‘নয়নের আলো’ ছবির “আমার বুকের মধ্যেখানে”; রিজিয়া পারভীনের সাথে ‘ভাংচুর’ ছবির “সবার জীবনে প্রেম আসে”, ডলি সায়ন্তনীর সাথ ‘বাস্তব’ ছবির “বুক চিন চিন করছে হায়” প্রভৃতি।

রুনা লায়লার সাথে এন্ড্রু কিশোরের গাওয়া জনপ্রিয় গানগুলো হল ‘অবুঝ হৃদয়’ ছবির “তুমি আমার জীবন”, ‘দুই জীবন’ ছবির “তুমি আজ কথা দিয়েছো” ও “আমি একদিন তোমায় না দেখিলে”, ‘আশীর্বাদ’ ছবির “চাঁদের সাথে আমি দেব না”, ‘প্রেমের অহংকার’ ছবির “প্রিয়া প্রিয়া বলে ডাকি যতবার”, ‘অধিকার চাই’ ছবির “মন মানেনা মানে না”, ‘বস্তির মেয়ে’ ছবির “আমার মনেরই অঙ্গনে সুখের ফাগুন এলো” প্রভৃতি।

১৯৯০-এর দশকের মাঝামাঝি থেকে কনকচাঁপার সাথে তার রোমান্টিক গানের জুটি গড়ে ওঠে। কনকচাঁপার সাথে তার গাওয়া উল্লেখযোগ্য দ্বৈত গানসমূহ হল ‘তোমাকে চাই’ ছবির শিরোনাম গান ও “ভালো আছি ভালো থেকো”, ‘সত্যের মৃত্যু নেই’ ছবির “নয়নের কাছে থেকো”, ‘আনন্দ অশ্রু’ ছবির “তুমি মোর জীবনের ভাবনা”, ‘কাজের মেয়ে’ ছবির “একদিন তোমাকে না দেখলে”, ‘ভুলনা আমায়’ ছবির “একদিকে পৃথিবী একদিকে তুমি যদি থাক”, ‘মন মানেনা’ ছবির “তুমি হাজার ফুলের মাঝে একটি গোলাপ” ও “একটু চাওয়া একটু পাওয়া”, ‘অন্তরে ঝড়’ ছবির “সবারই মনে আছে একটি আশা”, ‘বিদ্রোহ চারিদিকে’ ছবির “জীবন ফুরিয়ে যাবে”, ‘বিয়ের ফুল’ ছবির “তোমায় দেখলে মনে হয়”, ‘ও প্রিয়া তুমি কোথায়’ ছবির “এত প্রেম ছিল তোমারই বুকে”, ‘প্রেমের তাজমহল’ ছবির “ছোট্ট একটা জীবন নিয়ে”, ‘প্রেমের জ্বালা’ ছবির “সাগরের মতই গভীর”, ‘ফুল নেবে না অশ্রু নেবে’ ছবির “আমার হৃদয় একটা আয়না”, ‘দিল তো পাগল’ ছবির “জীবনে এসেছো তুমি ধীরে ধীরে”, ‘আমার প্রাণের প্রিয়া’ ছবির “কি যাদু করেছ বলোনা”, ‘মনে প্রাণে আছো তুমি’ ছবির “এক বিন্দু ভালোবাসা দাও” প্রভৃতি।

তার জন্ম ১৯৫৫ সালের ৪ নভেম্বর রাজশাহী শহরে। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে এম কম ডিগ্রি অর্জন করেন।

সাবিনা ইয়াসমিন

সাবিনা ইয়াসমিন ছয় দশকেরও বেশি সময় ধরে গানের ভুবনে বিচরন করছেন। বাংলাদেশের ইতিহাসে একমাত্র রুনা লায়লা ছাড়া তার সমকক্ষ হয়ে আর কেউ বোধ হয় এত লম্বা সময় ধরে আধিপত্য বজায় রেখে চলতে পারেননি। এই দীর্ঘ সময়ে তিনি চলচ্চিত্রে প্রায় ১২ হাজারের মত গান করছেন। সেরা গায়িকা হিসেবে ১৪ বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জিতেছেন এবং পেয়েছেন রাষ্ট্রীয় সম্মাননা স্বাধীনতা পুরস্কার ও একুশে পদক।

মরমী শিল্পী আবদুল আলীম থেকে শুরু করে এন্ড্রু কিশোর, খুরশিদ আলম, সৈয়দ আব্দুল হাদী, সুবীর নন্দী, খালিদ হাসান মিলু, আগুন, মনির খান, এমনকি হালের উঠতি গায়কদের সাথেও অবিরাম গেয়েছেন তিনি।

তার গাওয়া উল্লেখযোগ্য গান হল “জানিনা সে হৃদয়ে কখন এসেছে”, “সে যে কেন এলো না”, “ও পাখি তোর যন্ত্রণা”, “একটুস খানি দেখ”, “যদি সুন্দর একটা মুখ পাইতাম”, “আমি আছি থাকবো”, “আমি রজনীগন্ধা ফুলের মত”, “এই মন তোমাকে দিলাম”, “আমি ধন্য হয়েছি ওগো ধন্য”, “শত জনমের স্বপ্ন”, “এ সুখের নেই কোন সীমানা” প্রভৃতি।

তার গাওয়া জনপ্রিয় দ্বৈত গানের মধ্যে রয়েছে মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকীর সাথে “হৈ হৈ হৈ রঙিলা”; খুরশীদ আলমের সাথে “ও চোখে চোখ পড়েছে যখনই”; এন্ড্রু কিশোরের সাথে “কি দিয়া মন কাড়িলা”, “তুমি আমার কত চেনা”, “তুমি চাঁদের জোছনা নও”; খালিদ হাসান মিলুর সাথে “শুধু একবার বলো ভালোবাসি”; রফিকুল আলমের সাথে “তুমি আমার মনের মানুষ” প্রভৃতি।

সাবিনা ইয়াসমিনের জন্ম ৪ সেপ্টেম্বর। পৈতৃক বাড়ি সাতক্ষীরা জেলায়। তাঁর পাঁচ বোনের মাঝে চার বোনই গান করেছেন। বাকি তিনজন হলেন ফরিদা ইয়াসমিন, ফৌজিয়া ইয়াসমিন, ও নিলুফার ইয়াসমিন।

কবির বকুল

কবির বকুল একজন গীতিকার, লেখক এবং সাংবাদিক। ১৯৮৮ সালে গীতিকার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন এবং ‘অগ্নিসন্তান’ ছবির মাধ্যমে চলচ্চিত্রে গান লেখা শুরু করেন। চলচ্চিত্রের প্রথম গানের জন্য তিনি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জন্য মনোনীত হন। কবির বকুল ২০০৮, ২০০৯, ২০১০, ২০১৩ ও ২০১৮ সালে পাঁচবার শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। Continue reading

মুনশী ওয়াদুদ

মুনশী ওয়াদুদ (Munshi Wadud) বাংলা চলচ্চিত্রের একজন প্রতিথযশা গীতিকারের নাম। চল্লিশ বছরেরও বেশি সময় ধরে তিনি বাংলা চলচ্চিত্রের জন্য গান লিখে যাচ্ছেন। দেশের গন্ডি ছাড়িয়ে ভারতীয় শিল্পীদের জন্যও গান লিখেছেন। গান লিখেই পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। Continue reading

গাজী মাজহারুল আনোয়ার

১৯৪৩ সালের ২২শে ফেব্রুয়ারি তিনি কুমিল্লার দাউদকান্দি থানার তালেশ্বর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ২০ হাজার গানের রচয়িতা গাজী মাজহারুল আনোয়ার ১৯৬৪ সাল থেকে রেডিও পাকিস্তানে গান লেখা শুরু করেন। ১৯৬৫ সাল থেকে যুক্ত হন চলচ্চিত্রে। লিখতে শুরু করেন কাহিনী, চিত্রনাট্য, সংলাপ ও গান। পাশাপাশি বাংলাদেশ টেলিভিশনের জন্মলগ্ন থেকেই নিয়মিত গান ও নাটক রচনা করেন। বেশ উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ছবির পরিচালক ও প্রযোজক গাজী মাজহারুল আনোয়ার কিছু টিভি নাটকও পরিচালনা করেন। তিনি ২০০২ সালে একুশে পদক লাভ করেন। স্বাধীনতা যুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য স্বাধীন দেশের সর্বপ্রথম পুরস্কার ‘বাংলাদেশ প্রেসিডেন্ট গোল্ড মেডেল অ্যাওয়ার্ড’ও লাভ করেন তিনি। পাঁচবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, একাধিকবার বাচসাস পুরস্কারসহ তার অর্জিত পুরস্কারের সংখ্যা ১১০।

আলাউদ্দিন আলী

অসংখ্য জনপ্রিয় গানের সুরকারের নাম আলাউদ্দিন আলী। চলচ্চিত্রের সঙ্গীত পরিচালনার পাশাপাশি তিনি বেতার এবং টেলিভিশনের জন্য গানে সুর করেছেন। বিভিন্ন চলচ্চিত্রের জন্য গানও লিখেছেন তিনি। তার জন্ম পুরান ঢাকার নাজিমউদ্দিন লেনে এবং তার শৈশব থেকে শুরু করে কর্মজীবনে প্রবেশ পর্যন্ত সময় কেটেছে মতিঝিলের এজিবি কলোনীতে। Continue reading

রেহানা জলি

রেহানা জলি (Rehana Jolly) চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেন ১৯৮৪ সালে ‘উল্টোরথ’ ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে।  ১৯৮৫ সালে কামাল আহমেদ পরিচালিত চলচ্চিত্র ‘মা ও ছেলে’তে তিনি বুলবুল আহমেদের বিপরীতে অভিনয় করেন। এর আগে তিনি মঞ্চে অভিনয়ের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন।

নায়িকা নয়, বরং নায়ক নায়িকার মা চরিত্রে অভিনয়ের জন্য রেহানা জলি বেশ পরিচিত মুখ। ১৯৯৪ সালে এ জে মিন্টু পরিচালিত ‘প্রথম প্রেম’ চলচ্চিত্রে প্রথম মা চরিত্রে অভিনয় করেন রেহানা জলি। সালমান শাহ অভিনীত স্বপ্নের পৃথিবী চলচ্চিত্রে তার মা চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন।

দীর্ঘদিন চলচ্চিত্রে অভিনয় করলেও প্রথমবারের মত টিভি বিজ্ঞাপনে মডেল হিসেবে অভিনয় করেছেন ২০১৩ সালে। আশফাক উজ্জামান বিপুলের পরিচালনায় ও নাফিজ রেজার ভাবনায় ‘হাফ স্টপ ডাউন’-এর ব্যানারে নির্মিত ‘প্রাণ ম্যাংগো জুস’-এর বিজ্ঞাপনচিত্রে মডেল হিসেবে অভিনয় করেন রেহানা জলি।

সাদেক বাচ্চু

সাদেক বাচ্চু (Sadek Bachchu) বাংলা চলচ্চিত্রের অন্যতম খলঅভিনেতা। মঞ্চ ও টিভি নাটক থেকে চলচ্চিত্রে আত্মপ্রকাশ করেন তিনি। ১৯৭৭-৭৮ সালে বিটিভির নিয়মিত শিল্পী হিসেবে অভিনয় শুরু করেন সাদেক বাচ্চু। বিটিভিতে তাঁর অভিনীত প্রথম নাটক ‘প্রথম অঙ্গীকার’। ১৯৮৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র ‘রামের সুমতি’ চলচ্চিত্রে প্রথম অভিনয় করেন তিনি। Continue reading