বুলবুল আহমেদ

বাংলা চলচ্চিত্রের মহানায়ক খ্যাত বুলবুল আহমেদ ১৯৭৩ সালে ‘ইয়ে করে বিয়ে’ দিয়ে চলচ্চিত্রাঙ্গনে যাত্রা শুরু করেন। এই চলচ্চিত্রের পরিচালক আবদুল্লাহ ইউসুফ ইমাম তার নাম রাখলেন ‘বুলবুল’। তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন সীমানা পেরিয়ে, দেবদাস, রূপালী সৈকত, মহানায়ক এবং জীবন নিয়ে জুয়া ছবির জন্য।

তাঁর অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল — ‘পুরস্কার’, ‘সোহাগ’, ‘বৌরানী’, ‘ঘর সংসার’, ‘বধূ বিদায়’, ‘ছোট মা’, ‘আরাধনা’, ‘সঙ্গিনী’, ‘সময় কথা বলে’, ‘স্মৃতি তুমি বেদনা’, ‘শেষ উত্তর’, ‘স্বামী’, ‘ওয়াদা’, ‘গাঙচিল’, ‘কলমিলতা’, ‘জন্ম থেকে জ্বলছি’, ‘ভালো মানুষ’, ‘বদনাম’, ‘দুই জীবন’, ‘দিপু নাম্বার টু’, ‘ফেরারি বসন্ত’, ‘দ্য ফাদার’, ‘রাজলক্ষ্মী-শ্রীকান্ত’ প্রভৃতি। তার অভিনীত সর্বশেষ চলচ্চিত্র ‘পরম প্রিয়’।

অভিনয়ের জন্য বুলবুল আহমেদ তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেছেন। ১৯৭৭ সালে ‘সীমানা পেরিয়ে’, ১৯৭৮ সালে ‘বধূ বিদায়’, ও ১৯৮০ সালে ‘শেষ উত্তর’ ছবির জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।

বুলবুল আহমেদের জন্ম ১৯৪১ সালে পুরান ঢাকার আগামসিহ লেনে। তাঁর প্রকৃত নাম তাবারক আহমেদ। বাবা-মা আদর করে ডাকতেন ‘বুলবুল’। বাবা মায়ের আট সন্তানের মধ্যে তিনি ছিলেন অষ্টম।

বুলবুল আহমেদের স্ত্রী ডেইজি আহমেদ। এই দম্পতির তিন সন্তানেরা হলেন – মেয়ে ঐন্দ্রিলা ও তিলোত্তমা এবং ছেলে শুভ।

জনপ্রিয় এই তারকা ২০১০ সালের ১৪ জুলাই হার্ট অ্যাটাকের পর তাকে ঢাকার একটি হাসপাতালে নেয়ার পর ইন্তেকাল করেন। ৭১ বছর বয়সী বুলবুল আহমেদ দীর্ঘদিন ধরে হৃদরোগ এবং উচ্চ রক্তচাপে ভুগছিলেন।

ফেরদৌস আহমেদ

জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেতা সালমান শাহ’র মৃত্যুর পর ‘বুকের ভেতর আগুন’ ছবিতে তার স্থলাভিষিক্ত হয়ে চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু করেন ফেরদৌস আহমেদ (Ferdous Ahmed)। তিনি চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ আরও অনেকগুলো পুরস্কার জিতেছেন, দেশে বিদেশে সম্মান কুড়িয়েছেন।

সালমান শাহের অকাল প্রয়ানে চলমান বেশ কিছু চলচ্চিত্রের কাজ বন্ধ হয়ে যায়। এর মধ্যে একটি ছিল ছটকু আহমেদ পরিচালিত ‘বুকের ভেতর আগুন’ চলচ্চিত্রটি। গল্পে কিছুটা পরিবর্তন করে অসমাপ্ত কাজ শেষ করার উদ্যোগ নেন ছটকু আহমেদ আর এভাবেই ফেরদৌস চলচ্চিত্রাঙ্গনে পরিচিত হয়ে ওঠেন। একক নায়ক হিসেবে ফেরদৌসের যাত্রা শুরু হয় অঞ্জন চৌধুরী পরিচালিত ‘পৃথিবী আমারে চায় না’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে। নৃত্য পরিচালক আমির হোসেন বাবুর হাত ধরে চলচ্চিত্র জগতে এসেছিলেন তিনি। আমির হোসেন বাবু পরিকল্পনা করেছিলেন নৃতবিষয়ক একটি চলচ্চিত্র পরিচালনা করবেন। ছবির নাম হবে ‘নাচ ময়ূরী নাচ’। ছবিতে নায়ক চরিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি ফেরদৌসকে নির্বাচন করেছিলেন, কিন্তু চলচ্চিত্রটি নির্মান করা হয়ে উঠে নি।

বাসু চ্যাটার্জীর ‘হঠাৎ বৃষ্টি’ ছবি দিয়ে ফেরদৌস জনপ্রিয়তা ও পরিচিতি অর্জন করেন। এরপর তিনি মৌসুমী, শাবনূর, পপি, পূর্ণিমা-সহ সকল শীর্ষস্থানীয় চিত্রনায়িকার সাথে কাজ করেন। চলচ্চিত্রে অভিনয়ে দেশের গন্ডি পেরিয়ে কলকাতার চলচ্চিত্রে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন তিনি। বলিউডের একটি চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেছেন ফেরদৌস, ছবির নাম ‘মিট্টি’।

চলচ্চিত্রে অভিনয়ের আগে ফেরদৌস একজন র‌্যাম্প মডেল হিসেবে কাজ শুরু করেছিলেন। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ফ্যাশন ডিজাইনার বিবি রাসেলের হাত ধরে র‌্যাম্প জগতে যাত্রা শুরু করেন ফেরদৌস। নব্বইয়ের দশকের শুরুতে বেশ কিছু বড় ফ্যাশন শো’র র‌্যাম্পিং এ অংশ নিয়েছিলেন ফেরদৌস। বর্তমানে চলচ্চিত্রের পাশাপাশি বিজ্ঞাপনের মডেল হিসেবেও কাজ করছেন তিনি।

অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু করলেও ফেরদৌস বর্তমানে ছবি প্রযোজনাও করছেন। তার প্রতিষ্ঠান ‘সিনেমা স্কোপ’ এর প্রযোজনায় দুটি চলচ্চিত্র নির্মিত। এদের একটি বাসু চ্যাটার্জীর পরিচালনায় ‘হঠাৎ সেদিন’ (২০১৩) এবং অন্যটি ইমতিয়াজ নেয়ামুলের পরিচালনায় ‘এক কাপ চা’ (২০১৪)। উল্লেখ্য, বাসু চ্যাটার্জী পরিচালিত ‘হঠাৎ বৃষ্টি’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেই ফেরদৌস কলকাতা জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। দুই বাংলায় জনপ্রিয়তা অর্জন করা প্রসঙ্গে বাংলামেইলের এক প্রশ্নের জবাবে ফেরদৌস নিজেকে সৌভাগ্যবান দাবী করেন এবং জানান, জন্মভূমির প্রতিই তার বেশী টান, তবে তিনি দুই বাংলায়ই জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে চান।

২০১২ সালের জানুয়ারী মাসে বাংলানিউজ২৪ এর সাথে এক সাক্ষাতকারে ফেরদৌস জানান কুয়াকাটা এবং সেন্টমার্টিনে তিনি দুটি রিসোর্ট গড়ে তোলার কাজ শুরু করেছেন। সেন্টমার্টিনের রিসোর্টটি প্রখ্যাত উপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদের সাথে মিলে তার মালিকানাধীন জমিতে তৈরী। একই সাক্ষাতকারে ফেরদৌস জানান হলিউড অভিনেত্রী অ্যাঞ্জেলিনা জোলি তার প্রিয় অভিনেত্রী এবং তার সাথে একবার অভিনয় করার সুযোগ পেলে তিনি ধন্য হতেন।

ফেরদৌসের ব্যক্তিগত লাইফস্টাইল সম্পর্কে জানা যায় অজানা সব তথ্য। যেমন পোশাক আশাকের ক্ষেত্রে ট্রু রিলিজিওন, ডি অ্যান্ড জি, আরমানি, এক্সপ্রেশনস ও স্পাইকার ব্র্যান্ডের জিনস তার পছন্দ। আর আরমানি, গুচির সাধারণ নকশার রংচটা ধরনের টি-শার্ট সব সময় পরেন। ভাসাভি, নাবিলা, মান্যবর বা মানিশ মালহোত্রার বিশেষ নকশার পাঞ্জাবি যেমন পরেন, আবার পরিবেশ বুঝে সুতি বা খদ্দরের পাঞ্জাবিও পরে থাকেন। ফরমাল অনুষ্ঠানে প্রিন্স কোট বেছে নিচ্ছেন কিছুদিন ধরে। বাংলাদেশে সানমুনের দূত তিনি। সানমুনের বাইরে আরমানি ও গুচির স্যুট-কোট পরেন। ফেরদৌসের রামিম রাজ নামের একজন নিজস্ব ডিজাইনার আছেন। ব্র্যান্ডের বাইরে বেশির ভাগ পোশাকের নকশা তিনি করে থাকেন। নাইকি, রিবোক ও অ্যাডিডাসের রং-বেরঙের স্নিকারস পরতে ভালোবাসেন। নটিকা, ইসে মিয়াকে, গুচি ও ব্ল্যাক ব্র্যান্ডের সুগন্ধি ঘুরে-ফিরে ব্যবহার করেন।

পারিবারিক জীবনে বিবাহিত ফেরদৌসের স্ত্রী তানিয়া ফেরদৌস একজন বৈমানিক। পুত্র নুজহাত ফেরদৌস এবং কন্যা নুজরান ফেরদৌসকে নিয়ে তাদের সুখের সংসার।

সালমান শাহ

বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে নব্বইয়ের দশকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ও সুদর্শন নায়কের নাম সালমান শাহ (Salman Shah)। মাত্র চার বছরের চলচ্চিত্র জীবন তার। সোহানুর রহমান সোহানের হাত ধরে কেয়ামত থেকে কেয়ামত চলচ্চিত্রের মাধ্যমে চলচ্চিত্রজগতে পদার্পন করেন সালমান শাহ। প্রথম ছবিতেই জনপ্রিয়তা অর্জন করতে সক্ষম হন। তারপর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয় নি তাকে। একের পর এক ব্যবসাসফল চলচ্চিত্র উপহার দিয়ে গেছেন। Continue reading

কাজী হায়াৎ

কাজী হায়াৎ (Kazi Hayat) একাধারে একজন পরিচালক, কাহিনীকার, চিত্রনাট্যকার, প্রযোজক এবং অভিনেতা। ১৯৭৯ সালে ‘দি ফাদার’ নামের চলচ্চিত্রের মাধ্যমে পরিচালনা জীবন শুরু করেন। এর আগে পরিচালক মমতাজ আলীর সহকারী হিসেবে চলচ্চিত্রজগতে কর্মজীবন শুরু করেন। Continue reading

আমজাদ হোসেন

আমজাদ হোসেন একজন খ্যাতিমান বাংলাদেশি সাহিত্যিক, অভিনেতা এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা। চলচ্চিত্র রচনা, অভিনয় এবং পরিচালনা – প্রত্যেক ক্ষেত্রেই তিনি সাফল্যের পরিচয় দিয়েছেন এবং বাংলাদেশের অন্যতম কিংবদন্তী চরিত্ররূপে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন।

আমজাদ হোসেনের জন্ম ১৯৪২ সালের ১৪ই আগস্ট জামালপুরে। ছেলেবেলা থেকেই তিনি লেখালেখির সাথে জড়িত হন। দেশ পত্রিকায় তার লেখা কবিতা ছাপা হয়। পঞ্চাশের দশকে তিনি পুরোদমে সাহিত্য চর্চায় মনোনিবেশ করেন। পাশাপাশি ঢাকায় মঞ্চনাটকে অভিনয় শুরু করেন। ১৯৬১ সালে ‘তোমার আমার’ চলচ্চিত্রে দিয়ে তিনি চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেন এবং একই বছর ‘হারানো দিন’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।

১৯৬৩ সালে তার লেখা নাটক অবলম্বনে পরিচালক সালাহ্‌উদ্দিন নির্মাণ করেন ‘ধারাপাত’ (১৯৬৩)। এটি তার রচিত প্রথম চলচ্চিত্র এবং এতে তিনি একটি প্রধান চরিত্রে অভিনয়ও করেন। এই সময়ে তিনি নন্দিত পরিচালক জহির রায়হানের সহকারী হিসেবে বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্রে কাজ করেন। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ‘বেহুলা’ ও ‘আনোয়ারা’ (১৯৬৭)।

১৯৬৭ সালে তিনি নুরুল হক বাচ্চুর সাথে যৌথভাবে নির্মাণ করেন ‘আগুন নিয়ে খেলা’ (১৯৬৭)। একক পরিচালক হিসেবে তিনি আত্মপ্রকাশ করেন ‘জুলেখা’ (১৯৬৭) ছবি দিয়ে। এরপর তিনি নুরুল হক বাচ্চু, রহিম নওয়াজ ও মুস্তফা মেহমুদের সাথে যৌথভাবে ‘দুই ভাই’ (১৯৬৮) এবং এককভাবে ‘বাল্যবন্ধু’ (১৯৬৮) ও ‘পিতা পুত্র’ (১৯৭০) চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন।

আমজাদ হোসেন ইশকেমিক স্ট্রোকে আক্রান্ত হলে তাকে ঢাকার ইমপালস হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার অবস্থার অবনতি হলে উচ্চ চিকিৎসার জন্য সরকারী অনুদানে তাকে দেশের বাইরে পাঠানো হয়। ২০১৮ সালে ১৪ই ডিসেম্বর ৭৬ বছর বয়সে ব্যাংককে মৃত্যুবরণ করেন।

জহির রায়হান

প্রতিবাদী সাহিত্য চর্চা করতে করেতই একসময় চলচ্চিত্রকে মাধ্যম হিসেবে বেছে নেন প্রয়াত চলচ্চিত্রকার জহির রায়হান। পরবর্তীতে চলচ্চিত্রই তার ধ্যান-জ্ঞান হয়ে ওঠে। ১৯৩৫ সালের ৫ আগস্ট (বিভিন্ন জায়গায় তার জন্ম তারিখ উল্লেখ করা হয়েছে ১৯ আগস্ট, কিন্তু তার বোন দাবি করেছেন জহির রায়হানের জন্ম তারিখ ৫ আগস্ট) তৎকালীন নোয়াখালি জেলার ফেনী মহকুমার অর্ন্তগত মজুপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। Continue reading

সুচন্দা

সুভাষ দত্তের ‘কাগজের নৌকা’ (১৯৬৬) ছবিতে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে অভিনয় জীবন শুরু করেন সুচন্দা। পরের বছর ‘বেহুলা’ (১৯৬৭) ছবিতে তিনি রাজ্জাকের সাথে জুটি গড়েন। এটি ছিল রাজ্জাকের নায়ক হিসেবে প্রথম ছবি। পরবর্তীকালে আনোয়ারা (১৯৬৭), দুই ভাই (১৯৬৮), সুয়োরানী দুয়োরানী (১৯৬৮), কুচবরণ কন্যা (১৯৬৮), মনের মত বউ (১৯৬৯), সখিনা (১৯৬৯), জুলেখা (১৯৬৮), যোগ বিয়োগ (১৯৭০), যে আগুনে পুড়ি (১৯৭০), সংসার (১৯৬৮), প্রতিশোধ (১৯৭২), জীবন সংগীত (১৯৭২), অশ্রু দিয়ে লেখা (১৯৭২) এই জুটির দর্শকনন্দিত সিনেমা। রাজ্জাক ছাড়া অন্য নায়ক গোলাম মুস্তাফা (চাওয়া পাওয়া, ১৯৬৭); আনোয়ার হোসেন (কোথায় যেন দেখেছি, ১৯৭০); মান্নান (পরশমনি, ১৯৬৮); আজিম (নয়নতারা, ১৯৬৭); উজ্জল (কাঁচের স্বর্গ, ১৯৭২) প্রমুখের বিপরীতেও তিনি সফল। রহমানের বিপরীতে উর্দু ছবি যাহাবাজ শেহনাই (১৯৭০), পিয়াসা (১৯৬৮) এবং বাংলা অন্তরঙ্গ (১৯৭০) ছবির নায়িকা ছিলেন তিনি।

‘বেহুলা’ ছবিতে কাজ করতে গিয়ে পরিচালক জহিরের সাথে তার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কোন আনুষ্ঠানিকতা ছাড়া তাড়াহুড়া করে বিয়ে করেন তারা। সুচন্দারা তিন বোন, বাকি দুজন হলেন ববিতা ও চম্পা।

ববিতা

বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের ডাগর-চোখের অসাধারণ সুন্দরী প্রতিভাবান অভিনেত্রী ববিতা। অভিনয়ের যোগ্যতায় তিনি বাংলাদেশের সীমানা পেরিয়ে অভিনয় করেছেন ভারতীয় চলচ্চিত্রে, অভিনয় করেছেন অস্কারজয়ী বিখ্যাত বাঙ্গালী চলচ্চিত্র পরিচালক সত্যজিৎ রায়ের সাথে। Continue reading

এটিএম শামসুজ্জামান

এটিএম শামসুজ্জামানের (ATM Shamsuzzaman) পরিচয় একাধিক। তিনি একজন কাহিনীকার, সংলাপ রচয়িতা, চিত্রনাট্যকার, চলচ্চিত্র পরিচালক এবং অভিনেতা। সহকারী পরিচালক হিসেবে যাত্রা শুরু করে লেখক হিসেবে সুনাম অর্জন শেষে অভিনয়ে থিতু হন এটিএম শামসুজ্জামান, চলচ্চিত্র নির্মান কাজেও নিজেকে যুক্ত করেছেন বছর কয়েক আগে। Continue reading

ফারুক

বাংলা চলচ্চিত্রে গ্রামীন চরিত্রের অপ্রতিদ্বন্দ্বী নায়ক মিয়াভাই নামে পরিচিত অভিনেতার নাম ফারুক (Faruk)। ১৯৭১ সালে এইচ আকবর পরিচালিত জলছবি চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে প্রবেশ করেন ফারুক। উল্লেখ্য, অভিনেতা এটিএম শামসুজ্জামান এই ছবির মাধ্যমে প্রথমবারের মত চিত্রনাট্য লিখেন। Continue reading