জিল্লুর রহমান একজন চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক এবং অভিনেতা। বিখ্যাত চলচ্চিত্রকার নারায়ন ঘোষ মিতার সহকারী হিসেবে তিনি চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৫ সালে মিস লোলিতা চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তিনি পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। Continue reading
News Category:
মাহমুদ সাজ্জাদ
মাহমুদ সাজ্জাদ (Mahmud Sazzad) চলচ্চিত্রে আগমন করেন ‘সংসার’ (১৯৬৮) চলচ্চিত্রে অভিনয় দিয়ে। পরবর্তীতে সাজ্জাদ আরো বেশকিছু চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। বড়পর্দার বাইরে মঞ্চ এবং টিভিতেই তিনি বেশি ব্যস্ত ছিলেন। সাজ্জাদ কাজ করেছেন খান আতাউর রহমানের ‘ঝড়ের পাখি’, ‘আপন পর’, আজিজ আজহারের ‘চোখের জলে’সহ আরো বেশকিছু চলচ্চিত্রে।
পি এ কাজল
পূর্ণেন্দু আচার্য্য কাজল একজন চলচ্চিত্র পরিচালক। তিনি পরিচালক চাষী নজরুল ইসলামের সহকারী হিসেবে চলচ্চিত্রাঙ্গনে যাত্রা শুরু করেন। তিনি চাষী নজরুলের প্রধান সহকারী পরিচালক হিসেবে ‘দাঙ্গা ফ্যাসাদ‘, ‘আজকের প্রতিবাদ‘ এবং পরে ওয়াকিল আহমেদের প্রধান সহকারী পরিচালক হিসেবে ‘সৎ মানুষ‘ ও ‘প্রেমের অহংকার‘ ছবিতে কাজ করেন।
১৯৯৮ সালে ‘সাব্বাশ বাঙালি’ দিয়ে পরিচালনায় অভিষেক হলেও চলচ্চিত্র নির্মাণ প্রক্রিয়ায় স্বীকৃতি পেয়েছেন তারও আগে। ১৯৯১ সালে ‘গোধূলী’ চলচ্চিত্রের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র শাখায় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।
তার পরিচালিত অন্যান্য ছবিগুলো হল ‘ভন্ড ওঝা’, ‘বড় মালিক’, ‘একরোখা’, ‘তেজী পুরুষ’, ‘জোড়া খুন’, ‘কাটা রাইফেল’, ‘মেয়ে অপহরণ’, ‘ক্ষমতার গরম’, ‘অন্তরে আছো তুমি’, ‘আমার প্রাণের স্বামী’, ‘১ টাকার বউ’, ‘পিরিতির আগুন জ্বলে দ্বিগুণ’, ‘চাচ্চু আমার চাচ্চু’, ‘স্বামী স্ত্রীর ওয়াদা’, ‘আমি একাই একশ’, ‘যমদূত’, ‘বড়লোকের জামাই’, ‘গরীবের ভাই’, ‘চোখের দেখা’, ‘মুক্তি’, ‘ভালবাসা আজকাল’।
পি এ কাজল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এমএ ডিগ্রি অর্জন করেন।
সুমী শবনম
সুমী শবনম একজন সঙ্গীতশিল্পী।
আবদুল মান্নান
আবদুল মান্নান একজন ব্যবস্থাপক। তিনি ‘শত্রু ভয়ংকর’, ‘ঘরের শত্রু’, ‘ভন্ড’, ‘লাল সবুজ’, ‘এবাদত’, ‘চেহারা’ চলচ্চিত্রের ব্যবস্থাপক হিসেবে কাজ করেছেন।