আনোয়ার সিরাজী

আনোয়ার সিরাজী একজন চলচ্চিত্র পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার। তিনি ‘কমিশনার’, ‘অরুণ শান্তি’ ও ‘সোনার ময়না পাখি’ ছবি নির্মাণ করেছেন।

স্বপন মৃধা

স্বপন মৃধা ‘সেই তুমি অনামিকা’ ও ‘ক্ষোভ’ ছবির প্রযোজনা ব্যবস্থাপক।

সহিদুল হক

মোঃ সহিদুল হক একজন চলচ্চিত্র সম্পাদক। তিনি চলচ্চিত্র সম্পাদক আমিনুল ইসলাম মিন্টুর সহকারী হিসেবে চলচ্চিত্রে আগমন করেন। তিনি মিন্টুর প্রধান সহকারী সম্পাদক হিসেবে ‘হিংসা‘, ‘মৌসুমী‘ ‘সবার উপরে মা’, ‘শাসন‘, ‘গরীবের ওস্তাদ’, ‘স্ত্রী হত্যা’, ‘শুধু তোমারি’, ‘মিথ্যা অহংকার‘ এবং হারুন অর রশিদের সহকারী সম্পাদক হিসেবে ‘হৃদয় থেকে হৃদয়‘ ছবিতে কাজ করেছেন।

তার সম্পাদিত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল ‘জামাই শ্বশুর’, ‘বিদ্রোহী পদ্মা’, ‘কি যাদু করিলা’, ‘ইভটিজিং’, ‘পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেম কাহিনী ২’, ‘গলুই’, ‘যাও পাখি বলো তারে’, ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’ ইত্যাদি।

সাইফুল ইসলাম

সাইফুল ইসলাম একজন নৃত্য পরিচালক। তিনি ‘প্রেম পাগল’, ‘রঙ্গীন প্রাণ সজনী’, ‘মধু পূর্ণিমা’, ‘লাল বাদশা’, ‘সেই তুমি অনামিকা’ প্রভৃতি ছবির নৃত্য পরিচালনা করেছেন।

রাজীব

বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের শক্তিমান খলনায়কদের অন্যতম ওয়াসীমুল বারী রাজীব। প্রথাগত খলনায়ক ইমেজ তৈরিতে তার যথেষ্ট অবদান রয়েছে।

১৯৫২ সালের ১ জানুয়ারি পটুয়াখালীর দুমকিতে রাজীব জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮১ সালে ‘রাখে আল্লাহ মারে কে’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে রাজীব রূপালি পর্দায় পা রাখেন। মূলত, কাজী হায়াতের ‘খোকন সোনা’ সিনেমার মাধ্যমে তিনি পরিচিত পান। এর আগে তিনি তিতাস গ্যাস কোম্পানিতে চাকরি করতেন। অভিনয়ের টানেই সিনেমায় নাম লেখান। রাজীব দুই শতাধিক বাংলা চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। Continue reading

আবদার রহমান

আবদার রহমান একজন গীতিকার। তিনি ‘লাল টিপ’, ‘মানিক রতন দুই ভাই’ ও ‘দেহরক্ষী’ ছবির গানের কথা লিখেছেন।