মোঃ হাবিবউল্লাহ হাবিব একজন শব্দগ্রাহক। তার উল্লেখযোগ্য কাজ হল ‘প্রেমের সমাধি’, ‘আমি সেই মেয়ে’, ‘দুই নয়নের আলো’ প্রভৃতি।
News Category:
শফিকুল ইসলাম
শফিকুল ইসলাম একজন বিশিষ্ট চলচ্চিত্র প্রযোজক ও লেখক। তিনি বন্ধন বানীচিত্রের কর্ণধার। তার প্রযোজিত ছবিগুলো হল ‘স্বপ্নের বাসর; (২০০১) , ‘বিয়ের প্রস্তাব’ (২০০৮), ‘আমার জান আমার প্রাণ’ (২০০৮), ‘বলো না কবুল’ (২০০৯), ‘পরাণ যায় জ্বলিয়া রে’ (২০১০)। এছাড়া তিনি ‘স্বপ্নের বাসর’ ও ‘বিয়ের প্রস্তাব’ ছবির কাহিনি রচনা করেন।
শবনম পারভীন
নেতিবাচক চরিত্রে অল্প যে কজন অভিনেত্রী বাংলাদেশী চলচ্চিত্রে শক্ত অবস্থান গড়তে সক্ষম হয়েছেন শবনম পারভীন (Shabnam Parvin) তাদের অন্যতম। মঞ্চ নাটক থেকে তিনি ছোট পর্দায় এবং পরবর্তীতে চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেন। তিনি প্রথম অভিনয় করেন ১৯৮২ সালে আলাউদ্দিন আহমেদের প্রযোজনায় ‘দুটি গানের একটি সুর’ নাটকে। তার অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র ‘আগুন পানি’ ১৯৮৮ সালে মুক্তি পায়। কে এম আইয়ুবের এ ছবিতে নায়িকা চরিত্রে কাজ করেন তিনি। ১৯৮৬ সালে ‘শুকতারা’ ছবিতে খলনায়িকা চরিত্রে প্রথম অভিনয় তার। Continue reading
সিলভি আজমী
২০০৭ সালে বিনোদন বিচিত্রা ফটোসুন্দরী প্রতিযোগিতায় প্রথম রানার আপ হয়ে মিডিয়ায় যাত্রা শুরু করেন সিলভি আজমী চাঁদনী। চলচ্চিত্রে তার যাত্রা শুরু হয়েছিল শাহাদত হোসেন লিটন পরিচালিত ‘বল না কবুল’ ছবিতে নায়ক শাকিব খানের ছোট বোনের চরিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে। তবে, ইয়াবাসহ ধরা পড়ার ঘটনা সিলভীকে লাইম লাইটে নিয়ে আসে। Continue reading
কৃষ্ণকলি ইসলাম
কাজী কৃষ্ণকলি ইসলাম হলেন একজন বাংলাদেশী সুরকার, সঙ্গীতশিল্পী ও গীতিকার।
কৃষ্ণকলির জন্মনাম ছিল কাজী শ্রাবন্তী ইসলাম। তিনি যখন ছোট তখন খুলনায় এক রবীন্দ্রজয়ন্তীতে শান্তিদেব ঘোষ “কৃষ্ণকলি আমি তারে বলি” গানটি গেয়েছিলেন। সেখান থেকে তার মা মেহেরুননেসার নামটি ভালো লাগে এবং মেয়ের নাম পরিবর্তন করে রাখেন কাজী কৃষ্ণকলি ইসলাম। কৃষ্ণকলি খুলনায় বেড়ে উঠেন। তার মা খুলনার একটি কলেজের বাংলার শিক্ষক। কৃষ্ণকলির পছন্দ ছিল রবীন্দ্র সঙ্গীত। তিনি সাধন ঘোষের কাছে রবীন্দ্র সঙ্গীত এবং বসুদেব বিশ্বাসের কাছে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের তালিম নেন। পরে ১৯৯৮ সালে তিনি ছায়ানটে রবীন্দ্র সঙ্গীত বিভাগে ভর্তি হন এবং তিনি বছর রবীন্দ্র সঙ্গীতের তালিম নেন।
তিনি ২০০৭ সালে ‘সূর্যে বাঁধি বাসা’ অ্যালবাম দিয়ে আত্মপ্রকাশ করেন। ২০০৯ সালে তিনি এই অ্যালবামের “যাও পাখি” গানের জন্য সেরা গায়িকা বিভাগে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার পান। ২০১১ সালে প্রকাশিত হয় তার দ্বিতীয় একক অ্যালবাম ‘আলোর পিঠে আঁধার’। এরপর ‘বুনোফুল’ নামে আরও একটি অ্যালবাম প্রকাশ করেন তিনি। ২০১৬ সালে তিনি তার চতুর্থ একক অ্যালবামের কাজ শুরু করলেও তা আর প্রকাশ পায়নি।
চলচ্চিত্রে তার প্রথম গান ‘মনপুরা’ ছবির “যাও পাখি বলো তারে”। নিজের লেখা ও সুর করা ওই গানটি গেয়েছিলেন চন্দনা মজুমদারের সাথে। এই গানে কণ্ঠ দিয়ে তিনি চন্দনা মজুমদারের সাথে যৌথভাবে প্রথমবারের মত শ্রেষ্ঠ নারী কণ্ঠশিল্পী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান। এরপর তিনি ‘স্বপ্নজাল’ ছবির “মন পড়ে লো” গানের কথা লিখেছেন, সুর করেছেন এবং এই গানে কণ্ঠ দিয়েছেন।