রোমানা

এক টাকার বউ ছবির মাধ্যমে চলচ্চিত্রে আগমন রোমানার। তবে তিনি মঞ্চ ও টিভিতে বেশী জনপ্রিয় ছিলেন।

রোমানা প্রথম বিয়ে করেন উপস্থাপক ও নির্মাতা আনজাম মাসুদকে। আনজামের সঙ্গে সংসার ভেঙে যাওয়ার পর তিনি বিয়ে করেন সাজ্জাদ নামের ঢাকার এক ব্যবসায়ীকে। কিন্তু ধীরে ধীরে রোমানা-সাজ্জাদের দাম্পত্যজীবনে টানাপোড়েন শুরু হয়। একপর্যায়ে তাঁদের বিচ্ছেদের গুঞ্জন ওঠে। এর পরপরই রোমানা দেশ ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্র চলে যান। সেখানে যাওয়ার পর ব্যবসায়ী এলিন রহমানের সঙ্গে তাঁর পরিচয়। ধীরে ধীরে তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ৭ আগস্ট ২০১৫ তারিভে নিউইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ফেয়ার মেরিনা হলে তাদের বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়।

রোমানা পড়াশোনা করেছেন লালমাটিয়া মহিলা কলেজে সমাজ বিজ্ঞানে বিএ।

সাঈদ

সাঈদ একজন ফাইট ডিরেক্টর। তিনি ‘আত্মগোপন’, ‘আয়না সুন্দরী’, ‘কুমারী মা’ প্রভৃতি ছবির মারপিট পরিচালনা করেছেন।

আরমান

আরমান একজন ফাইট ডিরেক্টর। এছাড়া তিনি ‘শান্ত কেন মাস্তান’, ‘গুন্ডা নাম্বার ওয়ান’, ‘বাদশা কেন চাকর’, ‘হিংস্র মানব’ প্রভৃতি ছবি প্রযোজনা করেছেন।

শাহ আলম

শাহ আলম একজন অঙ্গসজ্জাকর। তার উল্লেখযোগ্য কাজ হল ‘তোমাকে চাই’, ‘উত্তর ফাল্গুনী’, ‘বাবা কেন চাকর’, ‘স্বপ্নের বাসর’, ‘দুই দুয়ারী’, ‘তুমি বড় ভাগ্যবতী’, ‘দুই নয়নের আলো’, ‘সাজঘর’ প্রভৃতি।

হাবিব রহমান

মো হাবিবুর রহমান একজন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী নৃত্য পরিচালক। তিনি ‘মনের মতো মানুষ পাইলাম না’ ছবির জন্য শ্রেষ্ঠ নৃত্য পরিচালক বিভাগে এই পুরস্কার পান।

হাবিব ২০০৬ সালে ‘চাচ্চু’ ছবির মধ্য দিয়ে নৃত্য পরিচালক হিসেবে কাজ শুরু করেন। এর আগে তিনি সহকারী নৃত্য পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন। হাবিব বলেন তার নৃত্য পরিচালক হিসেবে হয়ে উঠার পিছনে যে দু’জন মানুষের সবচেয়ে সবচেয়ে বড় অবদান রয়েছে তারা হলেন – গুণী নৃত্য পরিচালক মাসুম বাবুল এবং অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল।

আশু ঘোষ

আশু ঘোষ ‘আসিয়া’ ও ‘যে নদী মরুপথে’ ছবির চলচ্চিত্র সম্পাদক।