News Category:
রুনা লায়লা
রুনা লায়লা। এক নামেই সংগীত দুনিয়ায় যার পরিচয়। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে উপমহাদেশের জনপ্রিয় শিল্পী হিসেবে আবির্ভাব তার ’৬০-এর দশকেই। সম্প্রতি সংগীত জীবনের ৫০ বছর পূর্ণ করেছেন এই কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী। এত দীর্ঘ সময় পেরিয়ে এসেও রুনা লায়লার তুলনা যেন শুধুই তিনিই। জনপ্রিয়তা, সফলতা, প্রাপ্তির সঙ্গে এতটা বছর পাড়ি দিয়ে তিনি নিজেকে এমন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন, যেখানে যাওয়ার সৌভাগ্য কমসংখ্যক মানুষেরই জোটে। Continue reading
সাবরিনা সুলতানা কেয়া
মাত্র ১৪ বছর বয়সে নজরকাড়া গ্ল্যামার নিয়ে ঢাকাই চলচ্চিত্রে এসেছিলেন চিত্রনায়িকা কেয়া। মনতাজুর রহমান আকবর পরিচালিত ‘কঠিন বাস্তব’ ছবি দিয়ে শুরুতেই দারুণ প্রশংসিত হন। ওই ছবিতে তার বিপরীতে ছিলেন রিয়াজ। এরপর প্রায় এক ডজন চলচ্চিত্রে অভিনয় করে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন চিত্রনায়িকা হিসেবে। কেয়ার অভিনয় নৈপুণ্য দেখে কেউ কেউ বলেছিলেন ‘এই মেয়েটিই হবে ঢাকাই চলচ্চিত্রের এক নম্বর নায়িকা।’ অনেকেই দারুণ সম্ভাবনা দেখেছিলেন এ অভিনেত্রীর মধ্যে। Continue reading
পলাশ পারভেজ
পলাশ পারভেজ ‘আত্মঘাতক’ ছবির পরিচালক। তিনি ‘গৃহবধূ’ ছবির প্রধান সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন।
মেহবুবা
মেহবুবা অভিনীত ছবিগুলো হল ‘শিরি-ফরহাদ’, ‘নাগ নাগিনীর স্বপ্ন’, ‘অরুণ শান্তি’ প্রভৃতি।
রিয়াজ
বাংলাদেশী চলচ্চিত্র জগতের জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেতা রিয়াজ (Riaz)। চলচ্চিত্রে আসার আগে রিয়াজ এয়ারফোর্সে চাকরী করতেন। পড়াশোনা বিএসসি, অ্যারোনেটিক্স। চাচাতো বোন ববিতার হাত ধরে চলচ্চিত্রে আগমন করেন। তার প্রথম চলচ্চিত্র ‘বাংলার কমান্ডো’।
রিয়াজ শাবনূর ও পূর্ণিমার সাথে জুটি বেঁধে দর্শকদের একাধিক সফল ও জনপ্রিয় চলচ্চিত্র উপহার দিয়েছেন। তিনি দুই দুয়ারী (২০০০), দারুচিনি দ্বীপ (২০০৭) এবং কি যাদু করিলা (২০০৮) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কারে ভূষিত হন।