News Category:
আবুল হোসেন
আবুল হোসেন একজন ব্যবস্থাপক। তিনি ‘রাজা’, ‘কঠিন সীমার’, ‘ভাইয়ের শত্রু ভাই’, ‘কোটি টাকার কাবিন’, ‘আয়না’, ‘জমিদার’, ‘মায়ের চোখ’ প্রভৃতি ছবির ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করেন।
মাইনুল খন্দকার
মাইনুল খন্দকার একজন রূপসজ্জাকর। তিনি ‘আমার স্বপ্ন আমার সংসার’, ‘আমার স্বপ্ন তুমি’, ‘আমার পৃথিবী তুমি’, ‘মায়ের চোখ’, ‘কাজের মানুষ’, ‘ও সাথী রে’ ছবিতে রূপসজ্জার দায়িত্ব পালন করেন।
মোঃ সিরাজ
মোঃ সিরাজ একজন শিল্প নির্দেশক। তিনি ‘চাকর’, ‘ত্যাগ’, ‘ঘৃণা’, ‘প্রেমযুদ্ধ’, ‘মহান বন্ধু’, ‘বাঘের থাবা’, ‘কোটি টাকার কাবিন’, ‘পিতার আসন’, ‘বোঝেনা সে বোঝেনা’ প্রভৃতি ছবির শিল্প নির্দেশকের দায়িত্ব পালন করেন।
যোশেফ শতাব্দী
যোশেফ শতাব্দী একজন সাংবাদিক এবং চিত্রনাট্যকার। তিনি দেওয়ান নজরুল পরিচালিত বেশীরভাগ চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্য রচনা করেছেন। এছাড়া অশ্লীলতার জোয়ারের সময়ে তিনি কোটি টাকার কাবিন চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্য রচনা করে বেশ প্রশংসিত হন। এফ আই মানিকের বেশ কিছু চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্যকারও তিনি। Continue reading
ডিপজল
চলচ্চিত্রে ডিপজলের আত্মপ্রকাশ ঘটেছিল নায়ক হিসেবে। প্রথম ছবি ‘টাকার পাহাড়’। মনতাজুর রহমান আকবর পরিচালিত এ ছবিতে তার নায়িকা ছিলেন মিষ্টি। এরপর তিনি আবিদ হাসান বাদল পরিচালিত হাবিলদার ছবিতে নায়ক হিসেবে অভিনয় করেন। তারপর দীর্ঘ বিরতি। নব্বই দশকের শেষের দিকে ডিপজল কাজী হায়াৎ পরিচালিত ‘তেজী’ ছবির মাধ্যমে ভিলেন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে রীতিমতো হইচই ফেলে দেন। তখন ডিপজল মানেই ছবি হিট। টানা কয়েক বছর ভিলেন হিসেবে দাপটের সঙ্গে অভিনয় করার পর আবার একটা বিরতি নেন তিনি। ২০০৪ সালে এফ আই মানিক পরিচালিত ‘কোটি টাকার কাবিন’ ছবিতে সম্পূর্ণ নতুনরূপে আত্মপ্রকাশ করেন ডিপজল। গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্রে ছবিটি সুপার ডুপার হিট হলে ডিপজল নায়ক হিসেবে একের পর এক ছবিতে অভিনয় করে সাফল্যের শীর্ষে চলে আসেন।
কামাল আহমেদ
কামাল আহমেদ দুইবারের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী চলচ্চিত্র পরিচালক। তিনি ‘লালু ভুলু’ ও ‘গরীবের বউ’ ছবির জন্য দুইবার জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন। তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল – ‘অবাঞ্ছিত’, ‘অশ্রু দিয়ে লেখা’, ‘রজনীগন্ধা’, ‘মা ও ছেলে’, ‘ব্যথার দান’, ‘অবুঝ সন্তান’ ইত্যাদি।