ফেরদৌস ওয়াহিদ

গানের মানুষ ফেরদৌস ওয়াহিদ ১৯৯৮ সালে ‘ভয়ঙ্কর বদমাশ’ সিনেমাতে প্রথমবারের মতো নায়ক চরিত্রে অভিনয় করেন।

২০০৪ সালে পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন তিনি। তিনি নির্মাণ করেন ‘ডেঞ্জারম্যান’ নামের একটি টেলিফিল্ম। এরপর তিনি ‘দুরন্ত অভিযান’, ‘কয়েদি’ নামে দুটি অ্যাকশন-অ্যাডভেঞ্চারধর্মী টেলিফিল্ম নির্মাণ করেন। ‘কুসুমপুরের গল্প’ দিয়ে তিনি চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন।

দিলীপ চক্রবর্তী

দিলীপ চক্রবর্তী (Dilip Chakrabarty) একজন মঞ্চ অভিনেতা, পাশাপাশি টেলিভিশন এবং চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেছেন। মঞ্চের সহকর্মীদের কাছে তিনি একলব্য নামে পরিচিত ছিলেন। Continue reading

রাশেদ মামুন অপু

রাশেদ মামুন অপু টেলিভিশন নাটকে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে মিডিয়াতে আসেন। তার অভিনীত চলচ্চিত্রগুলো হল ‘কমন জেন্ডার’, ‘তুখোড়’, ‘দহন’, ‘নবাব এলএলবি’।

নোমান রবিন

নোমান রবিন চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে বেশী পরিচিত হলেও তিনি মিডিয়ায় আসেন ২০০৫ সালে বিভিন্ন টেলিভিশন কমার্শিয়ালের থ্রি-ডি অ্যানিমেশন বানানোর মাধ্যমে। ২০০৬ এবং ২০০৭ সালে তিনি দুটো বিশাল বাজেটের ঐতিহাসিক টিভি ধারাবাহিক পরিচালনা করেন। এদের প্রথমটি ‘তীতুমীরের বাঁশের কেল্লা’ যা প্রচারিত হয় এনটিভিতে এবং দ্বিতীয়টি ‘মাস্টারদা সূর্যসেন’ যা প্রচারিত হয় এটিএন বাংলায়। ২০০৯ এবং ২০০৯ সালে ‘সিটি বাস’ এবং ‘বিউটি পার্লার’ নামে দুটি টিভি নাটক রচনা ও পরিচালনা করেন। ২০১০ সালে তিনি ‘কমন জেন্ডার’ ছবি নির্মান কার্যক্রম শুরু করেন।

চলচ্চিত্র নির্মান ছাড়াও নোমান রবিন গল্প লেখা, প্রোডাকশন ডিজাইন, শিল্প নির্দেশনা ইত্যাদি কাজ করেন। কম্পিউটারে বিশেষায়িত সফটওয়্যার যেমন থ্রিডি স্টুডিও ম্যাক্স, অ্যাডব ফটোশপ, অ্যাডব ইলাস্ট্রেটর, মাইক্রোওয়েভ ফ্ল্যাশ ইত্যাদি ব্যবহারে তিনি দক্ষ।

নোমান রবিন মাল্টিমিডিয়ায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তার বাবা এ কে এম মতিউর রহমান এবং মা হালিমা বেগম।