স্বপন কুমার নাথ ‘স্মৃতিটুকু থাক’, ‘সারেন্ডার’ ও ‘স্বামী কেন আসামী’ ছবির প্রধান সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন।
News Category:
দারাশিকো
দারাশিকো একজন চলচ্চিত্র পরিচালক ও অভিনেতা। তার পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র ‘রাঙা বউ’ (১৯৭২)। এছাড়া তিনি ‘ডাকু দরবেশ’, ‘ফকির মজনু শাহ’ চলচ্চিত্র পরিচালনা করেন। তিনি ‘সংগ্রাম’ ছবিতে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে বাচসাস পুরস্কার লাভ করেন। তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রগুলো হল ‘অপরাধ’, ‘ডাক পিওন’, ‘অনেক প্রেম অনেক জ্বালা’, ‘হাসি কান্না’, ‘উপহার’, ‘সূর্যগ্রহণ’।
আনোয়ারুল করিম
আনোয়ারুল করিম একজন গীতিকার। তিনি ‘জীবনসঙ্গী’, ‘কুংফু নায়ক’, ‘সন্ত্রাসী বন্ধু’ ও ‘মাতৃত্ব’ ছবির গান লিখেছেন।
সাজ্জাদ জহির
সাজ্জাদ জহির ‘মাতৃত্ব’ চলচ্চিত্রের সম্পাদক।
দিলীপ
দিলীপ একজন অঙ্গসজ্জাকার। তিনি ‘টাকার পাহাড়’, ‘প্রেম দিওয়ানা’, ‘বিশাল আক্রমন’ প্রভৃতি ছবিতে কাজ করেছেন।
মাকসুদ
মাকসুদুল হক ফিডব্যাক ব্যান্ডের ভোকাল। তিনি ১৯৭৮ সালে ফিডব্যাকে যোগ দিয়েছিলেন।
এ কে এম জাহাঙ্গীর খান
বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে একের পর এক সুপার-ডুপার হিট সিনেমা প্রযোজনা করে ‘মুভি মোগল’ হিসেবে উপাধি পেয়েছিলেন এ কে এম জাহাঙ্গীর খান। ‘নয়নমণি’, ‘তুফান’, ‘বাদল’, ‘কুদরত’, ‘রাজসিংহাসন’, ‘রাজকন্যা’, ‘সওদাগর’, ‘সীমানা পেরিয়ে’, ‘সূর্যকন্যা’, ‘মা’, ‘শুভদা’, ‘চন্দ্রনাথ’, ‘রঙিন রূপবান’, ‘রঙিন কাঞ্চনমালা’, ‘আলীবাবা চল্লিশ চোর’, ‘প্রেম দিওয়ানা’, ‘বাবার আদেশ’ এবং ‘রঙিন নয়নমণির’ মতো সুপারহিট সিনেমা তিনি দর্শকদের উপহার দিয়েছিলেন।
চলচ্চিত্রে তার অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৭৮ সালে জনপ্রিয় পত্রিকা চিত্রালীর সম্পাদক আহমদ জামান চৌধুরী তাকে ‘মুভি মোগল’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন। নিজের প্রযোজনা সংস্থা আলমগীর পিকচার্সের ব্যানারে নির্মিত ৪৩টি সিনেমার প্রিন্ট, পোস্টার, ফটোসেট, অ্যালবাম বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভকে প্রদান করেন এ কে এম জাহাঙ্গীর খান।