News Category:
ডলি আনোয়ার
অভিনেত্রী ডলি আনোয়ার (Dolly Anowar) এর পিতা একজন চিকিৎসক, মাতা বিখ্যাত নারী নেত্রী ডঃ নীলিমা ইব্রাহিম। চিত্রগ্রাহক আনোয়ার হোসেন এর সাথে সূর্য দীঘল বাড়ি চলচ্চিত্র তৈরীর সময় ডলি ইব্রাহিমের পরিচয় হয় এবং পরবর্তীতে তারা বিয়ে করেন।
১৯৯১ সালের জুলাই মাসে ডলি আনোয়ার বিষপান করে আত্মহত্যা করেন। আনোয়ার হোসেন তখন তার পাশে ছিলেন না। আত্মহত্যার পর নানা রকম গুজব শোনা যায়। বলা হয়, ডলি আনোয়ারের স্বামী আনোয়ার হোসেন তাকে তালাকনামা প্রেরণ করেন যা সহ্য করতে না পেরে ডলি আনোয়ার বিষপান করেন। এই গুজবের কোন সত্যতা প্রমাণিত হয় নি, ফলে আরও অনেকের মতই ডলি আনোয়ারের এই মৃত্যু রহস্যই থেকে যায়।
কামরুল আরেফিন কাজল
কামরুল আরেফিন কাজল ‘সূর্য দীঘল বাড়ী’ ছবিতে প্রধান সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন।
এম. এ. বাসেত
এম. এ. বাসেত একজন শব্দগ্রাহক।
শেখ নিয়ামত আলী
শেখ নিয়ামত আলী (Sk Niamat Ali) একজন চলচ্চিত্র পরিচালক এবং চলচ্চিত্র সংসদ কর্মী। ভারতের কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সময়েই চলচ্চিত্র সংসদ আন্দোলনের সাথে যুক্ত হন। পরবর্তীতে ঢাকায় এসে চলচ্চিত্রে কাজ শুরু করেন। তার প্রথম চলচ্চিত্র সূর্য দীঘল বাড়ি মসিহউদ্দিন শাকেরের সাথে যৌথ পরিচালনায় নির্মিত।
পরবর্তীতে তিনি আরও চলচ্চিত্র পরিচালনা করেন। অনেকগুলো প্রামাণ্যচিত্র এবং ধারাবাহিক টিভি নাটকও পরিচালনা করেন তিনি। চলচ্চিত্র পরিচালনার জন্য দেশী বিদেশী প্রায় ৬০টি পুরস্কার অর্জন করার সৌভাগ্য লাভ করেন শেখ নিয়ামত আলী।
মসিহউদ্দিন শাকের
মসিহউদ্দিন শাকের (Masihuddin Shaker) মূলত একজন চলচ্চিত্র সংসদকর্মী। একটি মাত্র ছবি পরিচালনা করেছেন তিনি, যৌথভাবে। কিন্তু এই একটি চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বাংলাদেশকে সারা বিশ্বের কাছে তুলে ধরেছেন, হয়েছেন এফডিসির আজীবন সদস্য।
মসিহউদ্দিন আহমেদ একজন স্থপতি। কর্মজীবন শুরু করেছিলেন সরকারী চাকুরে হিসেবে, কিন্তু চাকরী শুরু করার কয়েকমাসের মধ্যেই কিছু অনিয়মের অভিজ্ঞতা থেকে তিনি চাকুরী থেকে ইস্তফা দানের সিদ্ধান্ত নেন। পরবর্তীতে তিনি একটি ফার্মে চাকরী শুরু করলেও ছবি বানানোর কাজ শুরু করার কারণে সেই চাকুরীও ছেড়ে দেন। Continue reading