News Category:
ফারাহ রুমা
ফারাহ রুমা টেলিভিশনে কাজ করছেন সেই ছোটবেলা থেকে। তার শুরুটা হয়েছিল নৃত্যশিল্পী হিসেবে। কিন্তু তিনি আলোচনায় আসেন ১৯৯৭ সালের লাক্স ফটো সুন্দরী হওয়ার পর। ফটো সুন্দরী নির্বাচিত হওয়ার পর কয়েকটি বিজ্ঞাপনে মডেল হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন। তার প্রথম বিজ্ঞাপনের নির্মাতা ছিলেন আফজাল হোসেন। মাঝে দীর্ঘদিন রুমা মিডিয়া থেকে দূরে ছিলেন। সেই সময় তিনি বিবি রাসেলের সঙ্গে র্যাম্পে মডেল হিসেবে কাজ করেছেন। ২০০৪ সাল থেকে নতুন উদ্যমে কাজ শুরু করেন। ধীরে ধীরে তিনি বিজ্ঞাপনচিত্র, নাটক, টেলিছবি, উপস্থাপনাসহ মিডিয়ার সব ক্ষেত্রেই পারদর্শিতা দেখাতে শুরু করেন। খুব অল্প সময়ের ব্যবধানেই জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন তিনি। রুমার প্রথম নাটকটিও পরিচালনা করেছেন আফজাল হোসেন। আনিসুল হকের রচনায় এর নাম ছিল ‘সাঁকো’। কাজের ব্যাপারে সব সময় আন্তরিক রুমা। ভালো কাজের ব্যাপারে কখনও ছাড় দেননি। যখন যেটা করেছেন, সেটা শতভাগ মনোযোগ দিয়েই করেছেন।
মুনমুন
চলচ্চিত্র অভিনেত্রী মুনমুন ১৯৯৭ সালে ‘মৌমাছি’ ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রাঙ্গনে প্রবেশ করলেও শীঘ্রই তিনি বি-গ্রেডের চলচ্চিত্রের প্রধান নায়িকা হয়ে যান এবং তাকে কেন্দ্র করেই অশ্লীলতা নির্ভর অ্যাকশন চলচ্চিত্র নির্মিত হতে শুরু করে। ফলে মুনমুন যতটা না চিত্রনায়িকা হিসেবে পরিচিতি পান তার চেয়ে অনেক বেশী সমালোচিত হন অশ্লীল চলচ্চিত্রের নায়িকা হিসেবে।
‘নিষিদ্ধ নারী’ ছবিতে আমিন খানের বিপরীতে তিনি মাথার চুল কামিয়ে পর্দায় উপস্থিত হয়ে বিতর্কের জন্ম দেন। তবে ছবিটি সে বছরের অন্যতম ব্যবসাসফল ছবি ছিল।
বাংলাদেশী চলচ্চিত্রে অশ্লীল যুগের অন্যতম প্রধান নায়িকা মুনমুন অশ্লীলতা বন্ধের পর চলচ্চিত্র থেকে ছিটকে পড়েন। শোনা যায় এ সময় তিনি জীবিকার জন্য যাত্রায়ও অভিনয় করেন। দীর্ঘদিন পরে ‘কুমারী মা’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে পুনরায় ফিরে আসলেও স্থায়ী হতে পারেননি মুনমুন।
মুনমুনের জন্ম ইরাকে হলেও তার পৈতৃকবাড়ি চট্টগ্রামে। ব্যক্তিগত জীবনে তিনবার বিয়ের পিঁড়িতে বসলেও শেষ পর্যন্ত সংসার টিকে নি বলে শোনা যায়। ২০১৭ সালে দৈনিক কালের কন্ঠে প্রকাশিত রিপোর্টে অনুসারে, ‘২০০৩ সালে বিয়ে করেন মুনমুন। এই ‘নিষিদ্ধ নারী’ এখন দুই ছেলের মা। উত্তরায় ছোটখাটো একটা গার্মেন্টসও দিয়েছেন। থাকেনও সেখানেই। সংসারের কাজ শেষ করে প্রতিদিন অফিস করেন। ব্যবসা বাড়ানোর জন্য ঋণের ব্যবস্থাও করছেন। ব্যবসাই এখন তাঁর সব। শীতের সময় দারুণ ব্যস্ত থাকেন মুনমুন। এবারের মৌসুমে ৪০ জেলায় প্রায় ৬০টি যাত্রাপালায় অংশ নিয়েছেন। যাত্রায় ভালো আয় হয় বলেও জানান তিনি।’
মুনমুনের শিক্ষাগত যোগ্যতা আ্ইএ।
সূত্র:
১. কালের কন্ঠ
সাদিয়া আফরিন
বিনোদন বিচিত্রায় সেরা ফটোসুন্দরী প্রতিযোগিতার মাধ্যমে ২০১১ সালে মিডিয়ায় আসেন সাদিয়া আফরিন (Sadia Afrin)। মডেলিং উপস্থাপনা প্রভৃতিতে কাজ করে সাদিয়া আফরিন বাংলাদেশী চলচ্চিত্রে আত্মপ্রকাশ করেন ডেয়ারিং লাভার ছবিতে আইটেম গানে অভিনয়ের মাধ্যমে। Continue reading
নাজমুস সাকিব অমি
নাজমুস সাকিব অমি একজন শিল্প নির্দেশক। তিনি ‘নাইওর’ ও ‘দেশান্তর’ ছবির শিল্প নির্দেশনা করেছেন।
সাহিল রনি
সাহিল রনি একজন চিত্রগ্রাহক। তার উল্লেখযোগ্য কাজগুলো হল ‘নাইওর’, ‘দেশা দ্য লিডার’, ‘মুখোশ মানুষ’।
রাশিদ পলাশ
চলচ্চিত্র পরিচালক রাশিদ পলাশের প্রথম পরিচালিত ছবির নাম ‘নাইওর’। নির্মান ছাড়াও তিনি এশিয়ান টিভিতে অনুষ্ঠান প্রযোজনা করেন।
রাশিদ পলাশের ফেসবুক প্রোফাইল: Rashid Polash