মাসুদ হাসান ‘অচেনা হৃদয়’ ছবির কাহিনীকার।
News Category:
এ রহিম
এ রহিম একজন চলচ্চিত্র সম্পাদক। তিনি ‘দুটি মনের পাগলামী’, ‘রাজা ৪২০’, ‘মাস্তানি’, ‘ভাগ্য’ প্রভৃতি ছবির সম্পাদনা করেছেন।
নূপুর
নূপুর ‘দুটি মনের পাগলামী’ ছবিতে অভিনয় করেছেন।
রোমিও রাসেল
চলচ্চিত্র অভিনেতা রোমিও রাসেলের প্রথম ছবি দুটি মনের পাগলামী। প্রথম ছবিতেই তিনি পরিচালক জুলহাস চৌধুরী পলাশের সাথে কাজ করার সুযোগ পান।
অর্থকষ্টের সংসার থেকে উঠে এসে সিনেমার নায়ক হওয়ার ঘটনাই যেন একটি সিনেমা, রাসেল সেই সিনেমার নায়ক। ২০১১ সালে পড়ালেখা করতে রাসেল চলে আসেন ঢাকায়। ঢাকায় তিনি নিয়মিত একটি ব্যায়ামাগারে যাতায়াত করতেন। সেখানেই মেকআপম্যান সালমানের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। সালমান তাঁকে আরেক মেকআপম্যান ফটিকের কাছে নিয়ে যান। তিনি তাঁকে নাচ ও ফাইটিং শেখার পরামর্শ দেন। তাঁর পরামর্শে বিভিন্ন নৃত্য পরিচালকদের কাছে নাচ শেখেন রাসেল। শেখেন ফাইটিংও। এসবের কিছুই মা-বাবাকে জানতে দেননি রাসেল। এরপর পরিচালক জুলহাস চৌধুরী পলাশের সাথে পরিচয় হয়, তিনি পছন্দ করেন রাসেলকে। দীর্ঘ ১৬ বছর পরে তিনি চলচ্চিত্র নির্মান করার পরিকল্পনা করছিলেন, রাসেলকে তিনি প্রধান চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ করে দেন। এভাবেই চলচ্চিত্রে আসেন রোমিও রাসেল।
রাসেলের বাবা সাইফুল মোল্লা এবং মা রাশেদা খাতুন। বাবা-মা’র একমাত্র সন্তান রাসেল বিবিএ পড়াশোনা করেছেন।
জুলহাস চৌধুরী পলাশ
জুলহাস চৌধুরী পলাশ একাধারে চলচ্চিত্র পরিচালক, লেখক, গীতিকার ও সুরকার।
জাহাঙ্গীর ভূইয়া
জাহাঙ্গীর ভূইয়া একজন রূপসজ্জাকার। তিনি ‘মমতাজ’ ও ‘সুতপার ঠিকানা’ চলচ্চিত্রের রূপসজ্জার দায়িত্ব পালন করেছেন।
মাহফুজুল হক আশিক
মাহফুজুল হক আশিক একজন চলচ্চিত্র সম্পাদক। তিনি ‘সুতপার ঠিকানা’ ও ‘বীরত্ব’ চলচ্চিত্র; ‘আধুনিক বাংলা হোটেল’ ওয়েব সিরিজের “খাসির পায়া” পর্ব এবং ‘শেষ চিঠি’ ওয়েব ফিল্ম সম্পাদনা করেন।