হ্যাপী

মডেলিং দিয়ে শুরু করে কিছু আশা কিছু ভালোবাসা চলচ্চিত্রের মাধ্যমে চলচ্চিত্রের রূপালী পর্দায় আত্মপ্রকাশ করেন চিত্রনায়িকা হ্যাপী।

হ্যাপীর বাবা আর্মি অফিসার হওয়ার কারণে নির্দিষ্ট কোন এলাকায় থিতু হওয়ার সুযোগ হয় নি তার। স্কুল পার হওয়ার আগেই এগারোটি স্কুলে পড়ার অভিজ্ঞতাও নাকি হয়েছে তার। তবে ছোটবেলা থেকেই নায়িকা হওয়ার আগ্রহ ছিল তার। মায়ের আগ্রহে নাচ শিখেছেন। মিডিয়ায় প্রথমে মডেলিং করেছেন একটি টিভিসিতে, একটি গানের মিউজিক ভিডিও-তেও অংশ নেন। তারপর ফেসবুকসূত্রে মোস্তাফিজুর রহমান মানিকের সাথে পরিচয় হয় হ্যাপীর। মানিকই তার পরিচালিত ‘কিছু আশা কিছু ভালোবাসা’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের সুযোগ করে দেন।

চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি হ্যাপী মডেলিং করছেন। প্রাণ নুডুলস সহ একটি কোমল পানীয়ের বিজ্ঞাপনে তিনি অভিনয় করেন। এছাড়াও তিনি গল্প-কবিতা ইত্যাদি লেখালিখির সাথে জড়িত।

হ্যাপীর ফেসবুক প্রোফাইল: Happy Naznin

মোস্তাফিজুর রহমান মানিক

মোস্তাফিজুর রহমান মানিক একজন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী চলচ্চিত্র পরিচালক। তার পরিচালিত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রগুলো হল ‘দুই নয়নের আলো’, ‘মন ছুঁয়েছে মন’, ‘কিছু আশা কিছু ভালোবাসা’, ‘জান্নাত’, ‘আশীর্বাদ’ , ‘যাও পাখি বলো তারে’। নির্মাণাধীন রয়েছে ‘আনন্দ অশ্রু’ নামে একটি ছবি।

শাহনূর

জিদ্দি সন্তান ছবির মাধ্যমে ২০০০ সালে চলচ্চিত্রে আগমন ঘটে শাহনূরের। এর আগে ১৯৯৫ সালে তিনি টেলিভিশন ফটোসুন্দরী নির্বাচিত হয়েছিলেন।

কারিশমা

কারিশমা শেখ চিত্রনায়ক শাকিব খানের বিপরীতে ‘সবাইতো সুখী হতে চায়’ ছবি দিয়ে চলচ্চিত্র জগতে আগমন করেন। তার অভিনীত অন্যান্য ছবি হল ‘রাঙ্গা বাইদানী’, ‘ভাল হতে চাই’, ‘নতুন সাত ভাই চম্পা’ প্রভৃতি। তিনি কারিশমা কথাচিত্রের ব্যানারে  ‘রাঙ্গা বাইদানী’ ছবিটি প্রযোজনাও করেন।