কাহিনী সংক্ষেপ
ঈমান আলী তালুকদারের ভাড়াটে লাঠিয়াল। তাকে পাঠানো হয় তালুকদারের প্রতিদ্বন্দ্বী মাস্টারকে মারার জন্য। কিন্তু তার অন্তসত্বা স্ত্রীর আবদার মানতে সে তাকে খুন করতে পারে না। তালুকদার নুরুকে পাঠায় ঈমান আলীর বেঈমানীর প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য। ঈমান আলী তাকে তালুকদারের দাসত্ব থেকে মুক্তির আহ্ববান করে। এতে নুরুও সারা দেয়। ঈমান আলীর স্ত্রী তার একমাত্র কন্যা সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে মারা যায়। ঈমান আলী তাকে যত্ন করে মানুষ করে। অন্যদিকে কাঞ্চন সৎ ভাইদের পরিবারে দুঃখ-দুর্দশায় বড় হয়। এক পর্যায়ে সৎ ভাইরা তাকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। ইতিমধ্যে সে তালুকদারের সাথেও বিবাদে জড়িয়ে পরে। সে ঈমান আলীর কাছে লাঠি খেলা শিখতে গেলে তালুকদার ঈমান আলীকে খুন করায়। এতে করে সুন্দরী ও কাঞ্চন উভয়ই অসহায় হয়ে পরে। তারা তালুকদারের বিদ্বেষ হতে বাঁচার পথ খুজতে থাকে।
রিভিউ লিখুন
রিভিউ লিখতে আপনাকে অবশ্যই প্রবেশ করতে হবে।