আবার তোরা মানুষ হ ()

১০.০
আপনার রেটিঙঃ
- / ১০ X
রেটিঙঃ ১০.০/১০, ভোট দিয়েছেন ১ জন | সমালোচক রেটিঙঃ
দর্শক মন্তব্যঃ টি

ছবি এবং ভিডিও

পুরষ্কার

পুরষ্কার বছর ফলাফল বিভাগ/গ্রহীতা
জয়ী শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র

খান আতাউর রহমান (প্রযোজক)

জয়ী শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার

খান আতাউর রহমান

জয়ী শ্রেষ্ঠ কাহিনি

আমজাদ হোসেন

প্রধান কলাকুশলী

কাহিনী খান আতাউর রহমান
চিত্রনাট্য খান আতাউর রহমান
সংলাপ খান আতাউর রহমান
সঙ্গীত পরিচালক -
সুরকার -
গীতিকার -
সকল কলাকুশলী

অন্যান্য তথ্যাবলী

মুক্তির তারিখ ৭ ডিসেম্বর, ১৯৭৩
ফরম্যাট ৩৫ মি.মি.
রং সাদা - কালো
দেশ বাংলাদেশ
ভাষা বাংলা

ট্রিভিয়া

  • ছবিটির অনেক নিন্দা হয়েছিল মুক্তিযোদ্ধা-দের 'অমানুষরূপী' উপস্থাপনার জন্য। প্রয়াত তারেক মাসুদ অবশ্য তাঁর এক লেখায় এই চলচ্চিত্রটি সম্পর্কে বলেছিলেন, '১৯৭২-৭৩ সালে আসলেই কিছুসংখ্যক মুক্তিযোদ্ধা আদর্শচ্যুত হয়েছিল। তারা যুদ্ধোত্তর বাংলাদেশে মুক্তিযোদ্ধা বটে, তবে যুদ্ধোত্তর বাংলাদেশে নিজেদের আখের গোছাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। ৯ মাসের অস্ত্রের স্বাদ পাওয়ায় তারা শুধু অস্ত্রের ভাষায়ই কথা বলতে শিখেছিল। এর মানে কিন্তু এই নয়, তারা সবাই "পশু" হয়ে গিয়েছিল। তাদের ভালোবাসার পাত্রীকেও অস্ত্রের ভাষায় প্রেম নিবেদেন করেছিল। যুদ্ধ একটি ভাষা তৈরি করে দেয়। আর সেই ভাষাটি হলো অস্ত্রের ভাষা। এই জিনিসটি আমরা দেখেছি ১৯৭২-৭৩ সালে। এই ছবিটি সৃজনশীল ছবি হিসেবে না হোক, ওই সময়ের হিস্ট্রিক্যাল ডকুমেন্ক্ষেশন অব মাইন্ড, নট অনলি সেপস। সময়ের এবং মেন্ক্ষাল সেপস বা মেন্ক্ষাল যে টাইমটা ছিল, তা ওই জিনিসটাকে প্রতিনিধিত্ব করে। ব্যাপারটা আসলে তখনই জটিল হয়ে পড়ে, যখন যিনি নির্মাণ করলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় তাঁর অবস্থানটা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিল কি না। যখন দেখা যায়, তাঁর অবস্থানটাই মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করে বিভিন্নভাবে, তখন কিন্তু মানুষ সেটাকে প্রশ্ন করে এবং সেই হিসেবে কিন্তু "আবার তোরা মানুষ হ" ছবিটি বিতর্কিত হয়েছিল এবং এর সদিচ্ছা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছিল।'
সব ট্রিভিয়া দেখুন →

রিভিউ লিখুন

আরও ছবি