কাহিনী সংক্ষেপ
শিল্পপতি আলীরাজ প্রতিবছর বাবার-মায়ের মৃত্যুবার্ষিকী পালন করেন নিজ গ্রামে। সঙ্গে থাকেন তার স্ত্রী। প্রতিবছরের মতো সেবারও বাড়ির উদ্দেশে রওয়ানা দেন তারা। পথে সড়ক দূর্ঘটনার শিকার হন। অন্তসত্ত্বা স্ত্রীকে ভর্তি করা হয় কাছের একটি হাসপাতালে। সেখানে জন্ম পরীমনির। কিশোর শাকিব খান প্রথমবারের মতো পরীমনিকে দেখেন এ হাসপাতালেই। ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে দুজনেই। একসময় ভাললাগা রূপ নেয় ভালোবাসায়। ভালবাসার টানেই পরীমনির বাড়িতে লজিং শিক্ষক হিসেবে শাকিবের প্রবেশ। বেশ ভালোই কাটতে থাকে সব কিছু। এ দিকে গল্পের আরেক নায়িকা তানহা তাসনিয়ার সঙ্গে সেই ছোটবেলায় বিয়ে ঠিক হয়েছিল শাকিবের। আর এ বিয়ে ঠিক করেছিলেন শাকিবের মা। একদিকে ভালবাসার মানুষ পরীমনি, অন্যদিকে মা। এক পর্যায়ে তানহাকে নিয়ে শহরে আসে শাকিব খান। এভাবেই এগিয়ে যেতে থাকে ধূমকেতুর কাহিনী।
এনাদার তেলুগু কপিপেষ্ট পেতে যাচ্ছি নতুন নায়িকার সাথে।
ভালো শাকিব খান কপিপেষ্ট থেইকা বাইর হইতে পারলোনা আর।আওনেকদিন আগে বলেছিলাম এইসব কপিপেষ্ট থেকে তার বের হতে হবে নতুন কিছু করতে হবে।যদি না পারেন তাহলে তার পতনের সাথে বাংলা চলচ্চিত্রের পতন হইতেও বেশীদিন লাগবেনা।
ইন্ডিয়ান চলচ্চিত্র আসাও ঠেকানো যাবেনা যদি এইভাবে চলতে থাকে!
আল্লারি রামুডূ মুভির কাহিনী চেক করলেই কথার সত্যতা পেয়ে যাবেন।
কলকাতা এবং বাংলাদেশের যৌথ প্রযোজনায় ( বিশেষ করে কলকাতা এবং বাংলাদেশের অভিনেতা, অভিনেত্রীদেরকে নিয়ে) এক বা একাধিক ভৌতিক (ভুতের) সিনেমা নির্মান করা হলে ভাল হতো। সিনেমাগুলো দেখতে ভাল লাগতো এবং তা জনপ্রিয় হতো।