আমান রেজা চলচ্চিত্রে এসেছেন অনেকটা হঠাৎ করেই। ২০০৮ সালে পল্টনের এক স্টুডিওতে ফটোগ্রাফার এল কে লিটনের সাথে পরিচয়ের সূত্র ধরে প্রযোজক গোলাম মোরশেদের সাথে পরিচয় হয়। তারপর পরিচালক হাফিজ উদ্দিনের ছবি ‘সেই তুফান’ এ অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু করেন। Continue reading
News Category:
আমির আলী
আমির আলী ‘সাত ভাই চম্পা’ ও ‘ইয়ে করে বিয়ে’ ছবির সঙ্গীত পরিচালনা করেন।
বেবী নাজনীন
‘কোকিলকণ্ঠী’ শব্দটির সঙ্গে যে নামটি জুড়ে আছে, তিনি বেবী নাজনীন। বিনোদন জগতে তিনি ব্লাক ডায়মন্ড নামে খ্যাত। নব্বই পরবর্তী আধুনিক বাংলা গানের ভুবন যার স্বরগ্রামের সঙ্গে উঠতো, নামতো, নাজনীন তাদের অন্যতম।
১৯৮০ সালে তিনি এহতেশামের ‘লাগাম’ চলচ্চিত্রে প্রথম গানে কণ্ঠ দেন। ১৯৮৭ সালে মকসুদ জামিল মিন্টুর সংগীত পরিচালনায় প্রকাশিত প্রথম অ্যালবাম ‘পত্রমিতা’। এটিই তার সংগীতজীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। তারপর ‘নিঃশব্দ সুর’, ‘কাল সারা রাত’, ‘প্রেম করিলেও দায়’, ‘দুচোখে ঘুম আসে না’ অ্যালবামগুলো আধুনিক গানে বেবী নাজনীনের অবস্থান শক্ত করে। ‘ওই রংধনু থেকে’, ‘কাল সারা রাত ছিল স্বপনের রাত’, ‘এলোমেলো বাতাসে উড়িয়েছি শাড়ির আঁচল’, ‘দুচোখে ঘুম আসে না তোমাকে দেখার পর’, ‘আমার ঘুম ভাঙ্গাইয়া গেল রে মরার কোকিলে’, ‘মানুষ নিষ্পাপ পৃথিবীতে আসে’, ‘কই গেলা নিঠুর বন্ধু রে সারা বাংলা খুঁজি তোমারে’, ‘পুবালী বাতাসে’, ‘ও বন্ধু তুমি কই কই রে…’, এমন অনেক জনপ্রিয় গান আজও দেশের মানুষের মুখে ফেরে। তার সর্বশেষ একক অ্যালবাম ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড বেবী নাজনীন’।
চলচ্চিত্রে তার গাওয়া জনপ্রিয় গানসমূহ হল এন্ড্রু কিশোরের সাথে ‘খুনের পরিণাম’ ছবির “চুপি চুপি একটু শোনো”, আসিফ আকবের সাথে ‘ইতিহাস’ ছবির “তুমি কই তুমি কই”, ‘ভিলেন’ ছবির “এই মনটা তোমারই দিওয়ানা” প্রভৃতি।
কর্মজীবনের সর্বোচ্চ চূড়ায় উঠে তিনি নাম লেখান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) রাজনীতিতে। কোনঠাসা হয়ে একপর্যায়ে পাড়ি জমান বিদেশে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে দীর্ঘ প্রবাস জীবন শেষে ঢাকা ফিরেন।
রুনা লায়লা
রুনা লায়লা। এক নামেই সংগীত দুনিয়ায় যার পরিচয়। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে উপমহাদেশের জনপ্রিয় শিল্পী হিসেবে আবির্ভাব তার ’৬০-এর দশকেই। সঙ্গীত জীবনের ৬০ বছরের অধিক সময় পেরিয়ে এসেও রুনা লায়লার তুলনা যেন শুধুই তিনিই। জনপ্রিয়তা, সফলতা, প্রাপ্তির সঙ্গে এতটা বছর পাড়ি দিয়ে তিনি নিজেকে এমন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন, যেখানে যাওয়ার সৌভাগ্য কমসংখ্যক মানুষেরই জোটে। Continue reading
সাবরিনা সুলতানা কেয়া
মাত্র ১৪ বছর বয়সে নজরকাড়া গ্ল্যামার নিয়ে ঢাকাই চলচ্চিত্রে এসেছিলেন চিত্রনায়িকা কেয়া। মনতাজুর রহমান আকবর পরিচালিত ‘কঠিন বাস্তব’ ছবি দিয়ে শুরুতেই দারুণ প্রশংসিত হন। ওই ছবিতে তার বিপরীতে ছিলেন রিয়াজ। এরপর প্রায় এক ডজন চলচ্চিত্রে অভিনয় করে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন চিত্রনায়িকা হিসেবে। কেয়ার অভিনয় নৈপুণ্য দেখে কেউ কেউ বলেছিলেন ‘এই মেয়েটিই হবে ঢাকাই চলচ্চিত্রের এক নম্বর নায়িকা।’ অনেকেই দারুণ সম্ভাবনা দেখেছিলেন এ অভিনেত্রীর মধ্যে। Continue reading
পলাশ পারভেজ
পলাশ পারভেজ ‘আত্মঘাতক’ ছবির পরিচালক। তিনি ‘গৃহবধূ’ ছবির প্রধান সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন।
মেহবুবা
মেহবুবা অভিনীত ছবিগুলো হল ‘শিরি-ফরহাদ’, ‘নাগ নাগিনীর স্বপ্ন’, ‘অরুণ শান্তি’ প্রভৃতি।