বিপ্লব

বিপ্লব প্রমিথিউস ব্যান্ডের ভোকালিস্ট।

মুকিত জাকারিয়া

মুকিত জাকারিয়া (Mukit Zakaria) টিভি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা অর্জন করে পরবর্তীতে অভিনয়ে আসেন। বিজ্ঞাপন মিডিয়ায় তাকে নিয়ে আসার পেছনে প্রধান ভূমিকা চলচ্চিত্র নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর। টিভি নাটক ও টেলিফিল্মে অভিনয় করার পাশাপাশি চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেন মুকিত জাকারিয়া। Continue reading

অমৃতা খান

গেইম চলচ্চিত্র দিয়ে বাংলা চলচ্চিত্রাঙ্গনে প্রবেশ অমৃতা খানের (Amrita Khan)। কোন ছবি মুক্তির আগেই বিভিন্ন ঘটনার মধ্য দিয়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পৌছুনো অল্প কিছু চিত্রনায়িকার মধ্যে অমৃতা খান অন্যতম। Continue reading

অনিক

এম সরফুদ্দিন অনিক একজন চলচ্চিত্র পরিচালক। তিনি ও রয়েল মিলে যৌথভাবে রয়েল-অনিক নামে চলচ্চিত্র নির্মাণ করে থাকেন। তাদের যৌথভাবে পরিচালিত চলচ্চিত্র হল ‘গেইম’।

মুন

মুন একজন সঙ্গীতশিল্পী। তিনি ‘ঢাকার কিং’, ‘নিষ্পাপ মুন্না’, ‘নারীর শক্তি’ প্রভৃতি ছবির গানে কণ্ঠ দিয়েছেন।

দিলীপ বিশ্বাস

দিলীপ বিশ্বাস ছিলেন সামাজিক চলচ্চিত্রের মাস্টার মেকার। তিনি বড় বাজেটে জনপ্রিয় তারকাদের নিয়ে জমজমাট নাটকীয় কাহিনির বাণিজ্যিক ঘরানার ছবি নির্মাণে নিজস্ব একটি ধারার সৃষ্টি করেছিলেন। চলচ্চিত্রের অমর এই কারিগরের সৃষ্টি ও তাঁর কীর্তি এখনো সবার কাছে অমলিন।

দিলীপ বিশ্বাস ছিলেন একাধারে একজন অভিনেতা, পরিচালক, প্রযোজক, লেখক ও সঙ্গীতশিল্পী। কর্মজীবনের শুরু করেছিলেন প্যারডি গায়ক হিসেবে।

তিনি প্রধান সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন জহির রায়হান, মুস্তফা মাহমুদ, বাবুল চৌধুরী প্রমুখের সঙ্গে। একসময় পুরোপুরি নির্মাতা হিসেবে কাজ শুরু করেন। ১৯৭৬ সালে মুক্তি পেল তাঁর পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র ‘সমাধি’। প্রথম ছবিটিই সুপারডুপার হিট হয়। এরপর একে একে নির্মাণ করেন ‘আসামী’, ‘জিঞ্জির’, ‘বন্ধু’, ‘অনুরোধ’, ‘আনারকলি’ প্রভৃতি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র; যেগুলোর কোনটা হিট আবার কোনটা সুপারহিট হয়েছিল।

দিলীপ বিশ্বাসের জন্ম ১৯৪২ সালের ৪ ডিসেম্বর পিরোজপুরের চাঁদকাঠি গ্রামে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজবিজ্ঞানে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।

তার স্ত্রী গায়ত্রী বিশ্বাস একজন প্রযোজক এবং পুত্র দেবাশীষ বিশ্বাসও একজন নির্মাতা। দিলীপ বিশ্বাস ২০০৬ সালের ১২ জুলাই না–ফেরার দেশে চলে যান।