সুচন্দা

সুভাষ দত্তের ‘কাগজের নৌকা’ (১৯৬৬) ছবিতে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে অভিনয় জীবন শুরু করেন সুচন্দা। পরের বছর ‘বেহুলা’ (১৯৬৭) ছবিতে তিনি রাজ্জাকের সাথে জুটি গড়েন। এটি ছিল রাজ্জাকের নায়ক হিসেবে প্রথম ছবি। পরবর্তীকালে আনোয়ারা (১৯৬৭), দুই ভাই (১৯৬৮), সুয়োরানী দুয়োরানী (১৯৬৮), কুচবরণ কন্যা (১৯৬৮), মনের মত বউ (১৯৬৯), সখিনা (১৯৬৯), জুলেখা (১৯৬৮), যোগ বিয়োগ (১৯৭০), যে আগুনে পুড়ি (১৯৭০), সংসার (১৯৬৮), প্রতিশোধ (১৯৭২), জীবন সংগীত (১৯৭২), অশ্র“ দিয়ে লেখা (১৯৭২) এই জুটির দর্শকনন্দিত সিনেমা। রাজ্জাক ছাড়া অন্য নায়ক গোলাম মুস্তাফা (চাওয়া পাওয়া, ১৯৬৭); আনোয়ার হোসেন (কোথায় যেন দেখেছি, ১৯৭০); মান্নান (পরশমনি, ১৯৬৮); আজিম নয়নতারা, ১৯৬৭); উজ্জল (কাঁচের স্বর্গ, ১৯৭২) প্রমুখের বিপরীতেও তিনি সফল। রহমানের বিপরীতে উর্দু ছবি যাহাবাজ শেহনাই (১৯৭০), পিয়াসা (১৯৬৮) এবং বাংলা অন্তরঙ্গ (১৯৭০) ছবির নায়িকা ছিলেন তিনি।

‘বেহুলা’ ছবিতে কাজ করতে গিয়ে পরিচালক জহিরের সাথে তার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কোন আনুষ্ঠানিকতা ছাড়া তাড়াহুড়া করে বিয়ে করেন তারা। সুচন্দারা তিন বোন, বাকি দুজন হলেন ববিতা ও চম্পা।

প্রিয়া ভট্টাচার্য

প্রিয়া ভট্টাচার্য একজন সঙ্গীতশিল্পী। তিনি ‘সবার উপরে তুমি’ ছবির গানে কণ্ঠ দিয়েছেন।

অভিজিৎ ভট্টাচার্য

অভিজিৎ ভট্টাচার্য একজন ভারতীয় বাঙালি গায়ক। তিনি মূলত হিন্দি চলচ্চিত্রের জন্য প্লেব্যাক করেন। ঢালিউডে তিনি ‘অজান্তে’, ‘বুক ভরা ভালবাসা’, ‘সবার উপরে তুমি’, ‘ছায়া-ছবি’ ছবির গানে কণ্ঠ দিয়েছেন।

মোঃ মনিরুল ইসলাম

মোঃ মনিরুল ইসলাম একজন সহকারী পরিচালক। তিনি ‘হাছন রাজা’, ‘শত্রু শত্রু খেলা’, ‘মায়ের হাতে বেহেস্তের চাবি’, ‘আমাদের ছোট সাহেব’, ‘যদি বউ সাজো গো’, ‘আমার স্বপ্ন আমার সংসার’, ‘এক জবান’ ছবিতে সহকারী পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন।

সোহাগ

সোহাগ একজন শব্দগ্রাহক।