ডন

‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে অভিষেক ঘটে ডনের। তারপর থেকে ভিলেন চরিত্রে অভিনয় করে যাচ্ছেন তিনি।

 

সালাম

সালাম একজন অ্যাকশন পরিচালক।

নাসরিন

অভিনেত্রী নাসরিন চলচ্চিত্রে আসেন পরিচালক সোহানুর রহমান সোহানের হাত ধরে। ১৯৯২ সালে সোহানুর রহমান সোহানের ‘লাভ’ ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু করেন। প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি নিয়ে তথ্যগত বিভ্রান্তি রয়েছে। ‘লাভ’ সিনেমার পাশাপাশি ১৯৯৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘অগ্নিপথ’ ছবিও তার প্রথম ছবি হিসেবে বলা হয়। Continue reading

শাহিদ খান

শাহিদ খান ২০০৫ সালে ‘কাঙ্গালী রাজা’ ছবি দিয়ে চলচ্চিত্রাঙ্গনে আগমন করেন। ‘প্রেম কয়েদী’, ‘তোমার কাছে ঋণী’, ‘জোর করে ভালোবাসা যায় না’ প্রভৃতি।

মুক্তি

পদ্মানদীর মাঝি ছবিতে চম্পার মেয়ে গোপী চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে মুক্তির (Mukti) চলচ্চিত্রে আগমন। কিন্তু তার ব্যাপক পরিচিতি আসে চাঁদের আলো ছবির মাধ্যমে। মুক্তির আরেকটি পরিচয় হল তিনি জনপ্রিয় ও অভিজ্ঞ অভিনেত্রী আনোয়ারার মেয়ে।

চাঁদের আলো চলচ্চিত্রে মুক্তি যখন অভিনয় করেন তখন তার বয়স মাত্র বারো! উক্ত সিনেমার ‘তুমি আমার চাঁদ, চাঁদেরই আলো’ গানটি আজো দর্শক-শ্রোতাদের মুখে মুখে ফিরে। এরপর তিনি একে একে অভিনয় করেন লড়াই, শ্রাবন মেঘের দিনে, হাছন রাজা, রিক্সাওয়ালার প্রেম, দারোয়ানের ছেলে, পিতামাতার আমানত, তুমি আমার স্বামী এবং জগত সংসার ছবিতে।

কিন্তু দ্রুতই চলচ্চিত্র থেকে বিদায় নেন মুক্তি। তার একটি কন্যা সন্তান রয়েছে, নাম কারিমা ইসলাম দরদী। কারিমার দেখাশোনা, পড়াশোনার তদারকি করতে গিয়ে তিনি আর চলচ্চিত্র ক্যারিয়ারের দিকে নজর দিতে পারেননি। এই সময় তিনি দু’একটি টিভিসি ছাড়াও অসংখ্য নাটকে অভিনয় করেছেন। তার উল্লেখযোগ্য নাটকগুলোর মধ্যে রয়েছে খোলা জানালা, শ্রাবন্তীর ঘর-সংসার, বউ, বউ টুবানির ফুল, হঠাৎ কোনোদিন কখনো, আমি আবার আসব ইত্যাদি।

মুক্তির প্রাক্তন স্বামীর নাম মাসুদ শেখ।

শাহাদাৎ হোসেন লিটন

শাহাদাৎ হোসেন লিটন একজন পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার। তার উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রগুলো হল ‘কাবিননামা’, ‘বলো না কবুল’, ‘জীবন মরণের সাথী’, ‘আদরের জামাই’, ও ‘অহংকার’।