সুজাতা

সুজাতা (Sujata) ফোক সম্রাজ্ঞী হিসেবে খ্যাত কারণ তিনি প্রায় তিন শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন যার মধ্যে পঞ্চাশটিরও বেশী ফোক ঘরানার চলচ্চিত্র। সুজাতা একজন অভিনেত্রী, চলচ্চিত্র প্রযোজক এবং পরিচালক। Continue reading

জিল্লুর রহমান

জিল্লুর রহমান একজন চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক এবং অভিনেতা। বিখ্যাত চলচ্চিত্রকার নারায়ন ঘোষ মিতার সহকারী হিসেবে তিনি চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৫ সালে মিস লোলিতা চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তিনি পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। Continue reading

মাহমুদ সাজ্জাদ

মাহমুদ সাজ্জাদ (Mahmud Sazzad) চলচ্চিত্রে আগমন করেন ‘সংসার’ (১৯৬৮) চলচ্চিত্রে অভিনয় দিয়ে। পরবর্তীতে সাজ্জাদ আরো বেশকিছু চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। বড়পর্দার বাইরে মঞ্চ এবং টিভিতেই তিনি বেশি ব্যস্ত ছিলেন। সাজ্জাদ কাজ করেছেন খান আতাউর রহমানের ‘ঝড়ের পাখি’, ‘আপন পর’, আজিজ আজহারের ‘চোখের জলে’সহ আরো বেশকিছু চলচ্চিত্রে।

খলিল

বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে খলিল (Khalil) শক্তিশালী অভিনেতা হিসেবে সুপরিচিত।  ১৯৬২ সালে ‘সোনার কাজল’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু করেন। এর আগে তিনি মঞ্চে অভিনয় করেছেন। চলচ্চিত্রের পাশাপাশি মঞ্চ ও টিভি নাটকে অভিনয় করে তিনি সুপরিচিত। Continue reading

পি এ কাজল

চলচ্চিত্র পরিচালক পি এ কাজল (P A Kajol) চলচ্চিত্রাঙ্গনে যাত্রা শুরু করেন চাষী নজরুল ইসলামের সহকারী হিসেবে। ১৯৯৮ সালে তিনি তার প্রথম চলচ্চিত্র ‘সাব্বাশ বাঙালি’ পরিচালনা করলেও চলচ্চিত্র নির্মান প্রক্রিয়ায় স্বীকৃতি পেয়েছেন তারও আগে। ১৯৯১ সালে ‘গোধূলী’ চলচ্চিত্রের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ক্যাটাগরীতে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।

তার পরিচালিত অন্যান্য ছবিগুলো হল ‘ভন্ড ওঝা’, ‘বড় মা‌লিক’, ‘এক‌রোখা’, ‘তেজী পুরুষ’, ‘জোড়া খুন’, ‘কাটা রাই‌ফেল’, ‘মে‌য়ে অপহরণ’, ‘ক্ষমতার গরম’, ‘অন্ত‌রে আছো তু‌মি’, ‘আমার প্রা‌ণের স্বামী’, ‘১ টাকার বউ’, ‘পি‌রি‌তির আগুন জ্ব‌লে দ্বিগুণ’, ‘চাচ্চু আমার‌ চাচ্চু’, ‘স্বামী স্ত্রীর ওয়াদা’, ‘আ‌মি একাই একশ’, ‘যমদূত’, ‘বড়লো‌কের জামাই’, ‘গরী‌বের ভাই’, ‘চো‌খের দেখা’, ‘মু‌ক্তি’, ‘ভালবাসা আজকাল’।

পি এ কাজল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এমএ ডিগ্রি অর্জন করেন।