বাংলাদেশী চলচ্চিত্রে সাইমন সাদিকের (Saimon Sadik) অভিষেক ঘটে গুণী পরিচালক জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত জ্বী-হুজুর চলচ্চিত্রের মাধ্যমে। প্রথম চলচ্চিত্রে খুব বেশী সফল হতে না পারলেও দ্বিতীয় চলচ্চিত্র পোড়ামনে অভিনয় করে সাইমন জনপ্রিয়তা অর্জন করেন এবং চলচ্চিত্রে তার অবস্থান শক্তিশালী করতে সক্ষম হন। Continue reading
News Category:
মালেক আফসারী
গুণী নির্মাতা মালেক আফসারী চলচ্চিত্রে নাম লেখান সহকারী পরিচালক হিসেবে। পিয়াসী মন ছবির সহকারী পরিচালক হিসেবে তিনি চলচ্চিত্রে আত্মপ্রকাশ করেন। এর পর তিনি লুটেরা ছবির কাহিনী রচনা করেন এবং তারও পরে কার পাপে ছবির সংলাপ রচনা করেন। ঘরের বউ ছবি পরিচালনার মাধ্যমে তিনি চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবে তিনি রেকর্ড গড়তে সক্ষম হয়েছেন। তিনি সর্বোচ্চ ১৫ লক্ষ টাকা পারিশ্রমিক নিয়েছেন। এছাড়া একটানা সর্বোচ্চ সংখ্যাক আউটডোর শ্যুটিং এর রেকর্ডটিও আর দখলে। Continue reading
দিতি
বাংলা চলচ্চিত্রে নব্বইয়ের দশকের সাড়া জাগানো নায়িকার নাম পারভিন সুলতানা দিতি (Parvin Sultana Diti)। সে সময় অল্প যে কজন নায়িকা একের পর এক ব্যবসা সফল চলচ্চিত্র উপহার দিয়েছেন দিতি তাদের অন্যতম। মিষ্টি চেহারার অনিন্দ্যসুন্দর দিতি তার চমৎকার অভিনয়ের মাধ্যমে প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র দিয়েই দর্শকের মনে স্থান করে নিয়েছিলেন। Continue reading
আপন চৌধুরী
আপন চৌধুরী একজন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেতা। তিনি ‘কষ্ট আমার দুনিয়া’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।
রাজু সরকার
রাজু সরকার একজন পার্শ্ব অভিনেতা।
রত্না
রত্না ২০০২ সালে ক্লাস সেভেনে পড়া অবস্থায় ‘কেন ভালোবাসলাম’ ছবির মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্রে নাম লেখান। সেলিম আজম পরিচালিত এ ছবিতে তিনি ফেরদৌসের বিপরীতে অভিনয় করেন। এরপর তিনি কাজী হায়াৎ পরিচালিত ইতিহাস’ ছবিতে নবাগত কাজী মারুফের বিপরীতে অভিনয় করেন।
অল্প সময়ের মধ্যেই জনপ্রিয়তা অর্জন করতে সক্ষম হন রত্না, কাজ করেন শীর্ষ নায়কদের সাথেও। তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল ‘মরণ নিয়ে খেলা’, ‘পড়ে না চোখের পলক’, ‘মন যেখানে হৃদয় সেখানে, ‘অঙ্ক’, ‘নষ্ট’, ‘মন নিয়ে লুকোচুরি’, ‘কোটি টাকার মেয়ে গরীবের ছেলে’, ‘রক্তে ভেজা বাংলাদেশ’, ‘পাঁচ টাকার রুটি’, ‘ধোঁকা’, ‘সন্তান আমার অহঙ্কার’, ‘সন্তানের মতো সন্তান’, ‘টাইম মেশিন’, ‘সেদিন বৃষ্টি ছিল’। কিন্তু চলচ্চিত্রে অশ্লীলতার জোয়ার বইতে শুরু করলে নিজেকে গুটিয়ে নেন চলচ্চিত্র থেকে। নতুনভাবে চলচ্চিত্রে ফিরে আসার চেষ্টা করছেন রত্না। চলচ্চিত্র প্রযোজনায় নিজেকে নিয়োজিত করেছেন, তামান্না ফিল্মস নামে একটি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের চেয়ারপারসন তিনি।
রত্নার বাবা এম এইচ কবির হলেন একজন প্রকৌশলী ও মুক্তিযোদ্ধা এবং মা হুসনা কবির হলেন একজন সাংবাদিক। রত্না জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজকল্যাণ বিষয়ে স্নাতক এবং একই বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন। তিনি ২০১৪ দশম জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র কিনেছিলেন রত্না।