আবু সাইয়ীদ

১৯৮৮ সালে ‘আবর্তন’ নামে একটি স্বল্প দৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র মাধ্যমে আবু সাইয়ীদ (Abu Sayeed) নির্মাতা হিসবে আত্মপ্রকাশ করেন। ১৯৯২ সালে তৈরি করেন ‘ধূসর যাত্রা’ নামে আরেকটি স্বল্প দৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। ২০০০ সালে প্রয়াত নাট্যকার সেলিম আল দীনের নাটক অবলম্বনে ‘কীর্তনখোলা’ ছিল তার প্রথম ফিচার ফিল্ম।

এস. এ. কিউ. মঈনউদ্দিন

এস. এ. কিউ. মঈনউদ্দিন একজন শিল্প নির্দেশক। তিনি ‘শঙ্খনীল কারাগার’ (১৯৯২) ও ‘আগুনের পরশমনি’ (১৯৯৪) চলচ্চিত্রের শিল্প নির্দেশনার দায়িত্ব পালন করেন।

সৈয়দ হাসান ইমাম

সৈয়দ হাসান ইমাম (Syed Hasan Imam) একজন অভিনেতা, পরিচালক এবং প্রামাণ্যচিত্র নির্মাতা। ‘জানাজানি’ তার প্রথম চুক্তিবদ্ধ ছবি হলেও প্রথম শ্যুটিংকৃত ছবির নাম ‘রাজা এল শহরে’ এবং প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ‘ধারাপাত’। লালন ফকির তার প্রথম পরিচালিত চলচ্চিত্র। এটি সে বছর দ্বিতীয় শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হিসেবে বাচসাস পুরস্কার লাভ করেছিল। Continue reading

কেরামত মাওলা

কেরামত মাওলা মূলত মঞ্চ অভিনেতা, তবে বেতার, চলচ্চিত্র এবং টেলিভিশনেও অভিনয় করেছেন। ১৯৫৯ সালে ঢাকা আর্ট কলেজে ভর্তি হন তিনি। কিন্তু তার আগে থেকেই অভিনয় করছেন। শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন তার অভিনয় দেখে বলেছিলেন, ‘তুই ভালো অভিনয় করিস’, এই প্রেরণা থেকেই অভিনয় চালিয়ে গিয়েছেন।

অভিনয় জীবনে প্রবেশ সম্পর্কে দৈনিক প্রথম আলোর সাথে এক সাক্ষাতকারে তিনি বলেন, ১৪ বছর বয়সে নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের ভাড়াটে চাই নাটকের মধ্য দিয়ে শুরু করেছিলাম অভিনয়। এখন যেখানে জোনাকি সিনেমা হল, তখন সেখানে ছিল মাঠ। সেই মাঠে মঞ্চস্থ হয়েছিল প্রযোজনাটি। এরপর স্বাধীনতা-পূর্ববর্তীকালে ড্রামা সার্কেল এবং স্বাধীনতা-পরবর্তীকালে থিয়েটার আরামবাগ, থিয়েটারসহ বিভিন্ন নাট্যদলে কাজ করেছি। মঞ্চ থেকে শুরু করে বেতার, টেলিভিশন ও চলচ্চিত্র—সব মাধ্যমেই কাজ করেছি আমি।