হারুন কিসিঞ্জার

জনপ্রিয় কৌতুক অভিনেতা হারুন কিসিঞ্জার। ১৯৯১ সালে প্রকাশ হয় তার প্রথম কৌতুক অ্যালবাম ‘হারুন কিসিঞ্জারের কৌতুক’। অডিও ক্যাসেটে কৌতুক পরিবেশন করে সেই সময় প্রথম অ্যালবামেই বাজিমাত করেন তিনি। এরপর একে একে ৪২টি অডিও ক্যাসেট ও ৬০টি সিডি প্রকাশ করেন বলে জানান এ কৌতুক অভিনেতা। এখনো ইউটিউবের জন্য নিয়মিত কাজ করছেন তিনি।

অডিও ক্যাসেট-সিডির বাইরে এ অভিনেতা চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেন। তার অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র ‘২০ বছর পর’। এরপর ‘লাট সাহেবের মেয়ে’, ‘ঘর জামাই’, ‘দুই চোর’ ও ‘মহিলা হোস্টেল’সহ ১১০টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন তিনি। তার অভিনীত সর্বশেষ চলচ্চিত্র ‘প্রেম প্রীতির বন্ধন’।

তার ভাষ্য, ‘এখন যারা কৌতুক নিয়ে কাজ করে তাদের অনেকেরই কথার মধ্যে রস নেই। কৌতুক শিল্পীর কথার মধ্যে রস থাকতে হয়। তাদের কথার থ্রো এমন হতে হবে যেন সবাই শুনতে চায়। এছাড়া এখন যারা কৌতুক পরিবেশন করে তাদের অনেকেই সস্থা কথা-সংলাপ দিয়ে জনপ্রিয়তা পেতে চায়। মানুষকে হাঁসানো পৃথিবীতে সব থেকে কঠিন কাজ। সেই কঠিন কাজটি সস্তা-দুর্বল অশ্লীল সংলাপ দিয়ে হয় না।’

কৃতজ্ঞতা: যায়যায়দিন

স্বপন চৌধুরী

প্রযোজক পরিচালক স্বপন চৌধুরী চলচ্চিত্রে আসেন এসএম শফি’র সহকারী হিসেবে। ১৯৯০ সালে তিনি তার প্রথম চলচ্চিত্র মনি কাঞ্চন পরিচালনা করেন। তার প্রযোজনা সংস্থার নাম মহুয়া মুভিজ। তিনি সুইডেনের নাগরিক।

ফরিদুর রহমান তোতা

ফরিদুর রহমান তোতা, তোতা নামেই অধিক পরিচিত, হলেন একজন ব্যবস্থাপক ও ক্ষুদ্র চরিত্রাভিনেতা।

আবু তাহের

আবু তাহের একজন সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক। তার উল্লেখযোগ্য কাজগুলো হল ‘বেদের মেয়ে জোসনা’, ‘তুমি আমার’, ‘আশা ভালবাসা’, ‘জীবন সংসার’, ‘প্রেম পিয়াসী’, ‘বুক ভরা ভালবাসা’, ‘লাল বাদশা’, ‘দোজখ’ প্রভৃতি।

শফিকুল ইসলাম

শফিকুল ইসলাম একজন চলচ্চিত্র সম্পাদক। তিনি বিক্ষোভ ও প্রেম পিয়াসী চলচ্চিত্রের সম্পাদনার কাজ করেছেন।

সিরাজুল ইসলাম

সিরাজুল ইসলাম একজন প্রখ্যাত চলচ্চিত্র, টেলিভিশন, বেতার ও মঞ্চ অভিনেতা। তিনি ১৯৬৩ সালে মহিউদ্দিন পরিচালিত ‘রাজা এলো শহরে’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে বাংলা চলচ্চিত্রে আগমন করেন। দীর্ঘ অভিনয় জীবনে প্রায় তিনশ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। অভিনয় জীবনে ‘চন্দ্রনাথ’ ছবিতে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেছেন।

রেজা হাসমত

রেজা হাসমত ‘প্রেম পিয়াসী’ ছবির লেখক ও পরিচালক। তিনি ‘গৃহবধূ’ ছবির সহযোগী পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন।