বিখ্যাত চলচ্চিত্রকার খান আতাউর রহমান ১৯২৮ সালের ১১ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। খান আতা নামে পরিচিত এই গুণীজন একাধারে সুরকার, গায়ক, সঙ্গীত পরিচালক, গীতিকার, প্রযোজক, সংলাপ রচয়িতা ও কাহিনীকার ছিলেন। তার কাজ বাংলাদেশি সংস্কৃতি ও চলচ্চিত্রকে নানাভাবে সমৃদ্ধ করেছে। Continue reading
News Category:
সানোয়ার মোর্শেদ
সানোয়ার মোর্শেদ ‘সুজন সখি’, ‘আশা ভালবাসা’, ‘সত্যের মৃত্যু নেই’ ও ‘বুকের ভিতর আগুন’ ছবিতে পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেছেন।
ফরিদা ইয়াসমিন
ফরিদা ইয়াসমিন হলেন কণ্ঠশিল্পী নীলুফার ইয়াসমীন ও সাবিনা ইয়াসমীনের বোন। তাদের পৈতৃক বাড়ি সাতক্ষীরায়। তারা পাঁচ বোনের মাঝে চার বোনই গান করেছেন। তারা হলেন ফরিদা ইয়াসমিন, ফওজিয়া খান, নীলুফার ইয়াসমিন এবং সাবিনা ইয়াসমিন। ফরিদা সবার বড়। কয়েক বছর আগে সর্বশেষ তার গাওয়া গান নিয়ে বাজারে আসে একটি অ্যালবাম। Continue reading
ফকির লালন শাহ
লালন ফকির ছিলেন একাধারে একজন আধ্যাত্মিক বাউল সাধক, মানবতাবাদী, সমাজ সংস্কারক ও দার্শনিক। তাঁর গানের মধ্যে সন্ধান পাওয়া যায় এক বিরল মানব দর্শনের।
লালন শাহ, যিনি লালন ফকির বা লালন সাঁই নামেও পরিচিত, তিনি মৃত্যুর পর আজও বেঁচে আছেন তাঁর গানের মাঝে। তাঁর লেখা গানের কোন পাণ্ডুলিপি ছিল না, কিন্তু গ্রাম বাংলায় আধ্যাত্মিক ভাবধারায় তাঁর রচিত গান ছড়িয়ে পড়ে লোকের মুখে মুখে।
লালন ফকিরকে “বাউল-সম্রাট” বা “বাউল গুরু” হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে। তাঁর গানের মাধ্যমেই উনিশ শতকে বাউল গান বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করে। তিনি প্রায় দু হাজার গান রচনা করেছিলেন বলে লালন গবেষকরা বলেন।
লালন ফকিরের সঠিক জন্ম ইতিহাস নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। কোন কোন লালন গবেষক মনে করেন তেরশ’ চুয়াত্তর সালে বর্তমান কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালি উপজেলার ভাড়ারা গ্রামে লালন জন্মগ্রহণ করেছিলেন সম্ভ্রান্ত এক হিন্দু কায়স্থ পরিবারে। বাবা মাধব কর ও মা পদ্মাবতীর একমাত্র সন্তান ছিলেন তিনি।
কুমারখালির ছেউড়িয়ায় নিজের আখড়ায় ১৮৯০ সালের ১৭ই অক্টোবর, বাংলা ১২৯৭ সালের পয়লা কার্তিক ১১৬ বছর বয়সে দেহত্যাগ করেন মহাত্মা ফকির লালন শাহ।
বিবিসি বাংলার জরিপে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি তালিকায় ১২ নম্বরে আছেন বাউল সাধক ফকির লালন শাহ।
আবদুস সাত্তার রিপন
আবদুস সাত্তার রিপন একজন শব্দগ্রাহক।