সাগীর আহমেদ

সাগীর আহমেদ একজন সঙ্গীত পরিচালক। তার উল্লেখযোগ্য কাজ হল ‘কাবুলিওয়ালা’, ‘হায় প্রেম হায় ভালোবাসা’, ‘অস্ত্র ছাড়ো কলম ধর’, ‘ইভটিজিং’, ‘ভালোবাসা সীমাহীন’, ‘মাস্তানি’ প্রভৃতি।

বাবুল রেজা

পরিচালক দীলিপ সোমের সহকারী হিসেবে বাবুল রেজা চলচ্চিত্রে তার কর্মজীবন শুরু করেন। তার পরিচালিত ছবিগুলো হল ‘ওদের ধর’, ‘ওপেন চ্যালেঞ্জ’, ‘চারিদিকে হাঙ্গামা’, ‘সমাজের শত্রু’, ‘সেভেন মার্ডার’, ‘স্পট ডেড’, ‘কঠোর’, ‘এক পায়ে নূপুর’ ও ‘কুমারী মা’।

চাইনিজ

বাংলা চলচ্চিত্রে চাইনিজ নামে একজনকেই চিনে দর্শক। জনপ্রিয়তায় সম্ভবত জাম্বুর পরেই তার অবস্থান। প্রায় ত্রিশ বছর ধরে বাংলা চলচ্চিত্রে কাজ করছেন। গুন্ডাবাহিনীর নেতা কিংবা সদস্য হিসেবে মার দেয়া বা মার খাওয়াই তার অভিনয়। অবশ্য, স্টান্টম্যানই শুধু নয়, চলচ্চিত্রের ফাইট ডিরেক্টর হিসেবেই কাজ করছেন তিনি।  Continue reading

নাজির হাসান

নাজির হাসান একজন চলচ্চিত্র সম্পাদক। তার সম্পাদিত চলচ্চিত্রগুলো হল ‘প্রেমযুদ্ধ’, ‘ভণ্ড ওঝা’, ‘মমতাজ’, ‘ঢাকাইয়া পোলা বরিশালের মাইয়া’ ও ‘দানব সন্তান’।

বাশির চৌধুরী বাচ্চু

বাশির চৌধুরী বাচ্চু একজন চিত্রগ্রাহক। তিনি ‘প্রেমযুদ্ধ’, ‘কদম আলী মাস্তান’, ‘আমি গুন্ডা আমিই মাস্তান’, ‘পেশাদার খুনী’ ছবির চিত্রগ্রহণের দায়িত্ব পালন করেন।

এনায়েত করিম

এনায়েত করিম একজন চলচ্চিত্র পরিচালক, চিত্রনাট্যকার ও প্রযোজক। তার প্রযোজনা সংস্থার নাম সজনী ফিল্মস ইন্টারন্যাশনাল।প্রযোজক হিসেবে চলচ্চিত্রে আত্মপ্রকাশ ঘটলেও পরবর্তীকালে পরিচালনায় এসেছেন এনায়েত করিম। ১৯৯৬ সালে ‘নারী আন্দোলন’ চলচ্চিত্র পরিচালনার মাধ্যমে তিনি চলচ্চিত্র পরিচালনা শুরু করেন।  তার পরিচালিত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রগুলো হল ‘কদম আলী মাস্তান’, ‘বাহাদুর সন্তান’, ও ‘মাঝির ছেলে ব্যারিস্টার’।

তিনি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রযোজক ও পরিচালক সমিতির সাবেক সহ-সভাপতি ও সহকারী-সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। এনায়েত করিম বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)’র সাথে যুক্ত ছিলেন এবং বানারীপাড়া উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

এনায়েত করিমের জন্ম ১৯৫৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর বরিশালের বানারীপাড়ায়। তিনি ২০১৪ সালের ৩ ডিসেম্বর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ জনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেন।