অপূর্ব এবং রানা যুগ্মভাবে অপূর্ব-রানা নামে চলচ্চিত্র পরিচালনা করেন।
অপূর্ব রানা যুগল পরিচালিত প্রথম ছবি নয়া মাস্তান। তাদের প্রথম মহরত করা ছবি হলো টর্চার এবং তারা প্রথম শুটিং শুরু করেন গোপন শত্র“ ছবির। উল্লেখ করার বিষয় হলো, প্রথম ছবি মুক্তি পাওয়ার আগেই তারা পাঁচটি ছবির কাজ শেষ করেন।
২০০৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘সিটি টেরর’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে চলচ্চিত্র প্রযোজক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন নাজিম উদ্দিন চেয়ারম্যান (Nazim Uddin Chairman)। পরবর্তীতে তিনি মমতাজ, ঢাকাইয়া পোলা বরিশালের মাইয়া, তুই যদি আমার হইতিরে, জীবনের চেয়ে দামী, যেমন বউ তেমন জামাই ইত্যাদি চলচ্চিত্র প্রযোজনা করেন। Continue reading
ইমরান হোসেন ‘সিটি টেরর’ ছবির প্রযোজক।
কামাল খন্দকার একজন রূপসজ্জাকর। তিনি ‘চাকর’, ‘ত্যাগ’, ‘বশিরা’, ‘মেজর সাহেব’, ‘কে আমার বাবা’ ছবিতে কাজ করেছেন।
সৈয়দ নূরুল ইসলাম একজন শব্দগ্রাহক। তিনি ‘ডন’, ‘রাজার ভাই বাদশা’, ‘মেয়েরাও মাস্তান’, ‘বাবা কেন চাকর’, ‘মাতৃত্ব’, ‘মাস্তান সম্রাট’ ছবির শব্দগ্রহণ করেন।
ববি বাংলা চলচ্চিত্রে কৌতুক অভিনেতা হিসেবে পরিচিত। তিনি আট শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।
ববির পুরো নাম ফাইয়াজ আহমেদ। তিনি পুরনো ঢাকার গেন্ডারিয়ায় বেড়ে ওঠেন।
রোমানা স্বর্ণা (Romana Shawrna) একজন মডেল এবং অভিনেত্রী। ২০০৭ সালের শেষের দিকে মডেলিং শুরু করার মাধ্যমে মিডিয়ায় আসেন তিনি। মূলত টিভি পর্দায় অভিনয়ের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন স্বর্ণা। Continue reading
রফিকুল ইসলাম পল্টু ‘রান আউট’ ছবি ও ‘বোধ’ ওয়েব ধারাবাহিকের লেখক।
মৌসুমী নাগ (Moushumi Naag) একজন জনপ্রিয় টিভি অভিনেত্রী। রান আউট-এ অভিনয়ের মাধ্যমে বাংলা চলচ্চিত্রে তার অভিষেক ঘটে।
মৌসুমী নাগের অভিনয়ে হাতেখড়ি ঘটে যাত্রাশিল্পী অমলেন্দু বিশ্বাস এবং জ্যোৎস্না বিশ্বাসের মেয়ে অরুনা বিশ্বাসের হাত ধরে। ২০০০ সালে অরুণা বিশ্বাসের একমাত্র ভাই মিঠু বিশ্বাসের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার পরে স্বামীর পদবী গ্রহণ করে তার নাম হয় মৌসুমী বিশ্বাস। Continue reading