সায়মন জাহান একজন চলচ্চিত্র নির্মাতা। ২০১৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত টাইম মেশিন চলচ্চিত্র পরিচালনার মাধ্যমে তিনি চলচ্চিত্র পরিচালনায় আসেন।
সায়মন জাহানের ফেসবুক প্রোফাইল: Saimon Jahan
সায়মন জাহান একজন চলচ্চিত্র নির্মাতা। ২০১৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত টাইম মেশিন চলচ্চিত্র পরিচালনার মাধ্যমে তিনি চলচ্চিত্র পরিচালনায় আসেন।
সায়মন জাহানের ফেসবুক প্রোফাইল: Saimon Jahan
জসিমের পরিচয় (Jasim) একাধিক। তিনি একজন অভিনেতা, একজন চলচ্চিত্র প্রযোজক এবং একজন মারপিট পরিচালক। বাংলাদেশী অ্যাকশন সিনেমাকে এক অন্য উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার পেছনে জসিমের অবদান অনস্বীকার্য।
জসিম চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেন ‘দেবর’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে ১৯৭২ সালে। এই ছবিতে জসিম চলচ্চিত্র পরিচালকদের দৃষ্টি আকর্ষন করতে সক্ষম হলেও মূল পরিচিতি পান দেওয়ান নজরুল পরিচালিত ‘দোস্ত দুশমন’ চলচ্চিত্রে খলনায়কের অভিনয় করে। ছবিটি অমিতাভ বচ্চন, আমজাদ খান অভিনীত হিন্দী সিনেমা ‘শোলে’র রিমেক। জসিম অভিনয় করেন আমজাদ খানের অভিনীত চরিত্রে। বলা হয়, এই চরিত্রটি করার জন্য জসিম প্রায় বিশ বার শোলে চলচ্চিত্রটি দেখেছিলেন। তার অভিনয় দেখে গব্বর সিং চরিত্রে রূপদানকারী আমজাদ খান প্রশংসা করেছিলেন বলে শোনা যায়। Continue reading
মুক্তি (Mukti) মূলত একজন টিভি অভিনেত্রী। তুমি আছো হৃদয়ে চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশী চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু করেন।
বিনোদন আঙিনায় মুক্তির আসা-যাওয়া ছোটবেলা থেকেই। শিশু একাডেমি, সুরঙ্গমা, বাফায় নাচ শিখেছেন তিনি। বিচিত্রা ফটোসুন্দরী নির্বাচিত হওয়ার পর মডেলিং এবং তারপর অভিনয় শুরু করেন। মিনহাজুর রহমান পরিচালিত ‘অগ্নিগিরি’ তার অভিনীত ও প্রচারিত প্রথম নাটক। সালাহউদ্দিন লাভলু পরিচালিত রঙের মানুষ ধারাবাহিকে অভিনয় করে মুক্তি পরিচিতি লাভ করেন। মুক্তি অভিনীত বিভিন্ন নাটকের মধ্যে রয়েছে ‘চারকন্যা’, ‘হাউজ নাম্বার ৭৭৭’, ‘দুরত্ব’, ‘ চতুরঙ্গ’, ‘গ্রামের বউ’, ‘মামার হাতের মোয়া’, ‘হাওয়ায় মিঠাই’ ইত্যাদি। এছাড়া ফুজি ফেয়ারনেস ক্রিম, ইকোনো বলপেন, সার্ফ এক্সেলের বিজ্ঞাপনচিত্রেও মডেল হতে দেখা গেছে তাকে।
মুক্তি মাত্র দুটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রে অনিয়মিত হওয়া প্রসঙ্গে বাংলানিউজ২৪ এর সাথে এক সাক্ষাতকারে তিনি বলেন, ‘চলচ্চিত্র শিল্পে পেশাদারিত্বের কমতি আছে বলে মনে হয়েছে আমার। শিল্পীদের সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারছেন না নির্মাতারা। আর শুধু ভালো অভিনয় হলেই চলে না, দলগত কাজ হওয়া দরকার। আমাদের মৌলিক গল্পেরও অভাব রয়েছে। নিজেকে যথাযথভাবে উপস্থাপনের সুযোগ পেলে আর মানানসই চরিত্র হলেই আবার ছবিতে কাজ করব।’
মুক্তির বাবা শেখ আবদার রহমান একজন মুক্তিযোদ্ধা। তাই তিনি মেয়ের নাম রেখেছেন মুক্তি। পুরো নাম আয়েশা সালমা মুক্তি। মা রোকেয়া রহমান আর ভাইবোনকে নিয়ে উত্তরায় থাকেন মুক্তি। দুই বোন এক ভাইয়ের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ তিনি। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার বিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশোনা শেষ করেছেন মুক্তি।
মুক্তির ফেসবুক প্রোফাইল: Aiyesha Salma Mukti
হৃদয় ইসলাম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী শিশু শিল্পী। তিনি ‘টাকা’ ছবিতে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পী শাখায় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন।
শুভ্র রাহা একজন সঙ্গীত পরিচালক। তিনি ‘রুদ্র দ্য গ্যাংস্টার’ ও ‘চোখ’ ছবির সঙ্গীতায়োজন করেছেন।
পিয়া বিপাশা (Piya Bipasha) একজন মডেল ও অভিনেত্রী। রুদ্র দ্য গ্যাংস্টার চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশের চলচ্চিত্রাঙ্গনে যাত্রা শুরু করেন। Continue reading
এবিএম সুমন (ABM Sumon) মিডিয়ায় এসেছেন মডেলিং এর মাধ্যমে। মডেলিং এ জনপ্রিয়তা অর্জনের পরে ‘অচেনা হৃদয়’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি চলচ্চিত্রে পদার্পন করেন।
মার্শাল আর্টে দক্ষ সুমন তার সুঠাম শরীর এবং আকর্ষনীয় চেহারার কারণে দ্রুত নজর কাড়তে সক্ষম হন। আড়ং, এক্সট্যাসি প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানের বিলবোর্ড, প্রাণের টিভিসি, মেঘের কোলে রোদ টেলিফিল্ম, নীল রঙের গল্প প্রভৃতি নাটকে তিনি অভিনয় এবং মডেলিং করেন।
সুমন দীর্ঘদিন অস্ট্রেলিয়ায় বসবাস করেছেন। এ কারণে দেশীয় নির্মাতাদের সাথে অনেকসময় তার যোগাযোগের সীমাবদ্ধতা রয়েছেও বলে তিনি মনে করেন। সুবর্ণা মোস্তফা এবং শমী কায়সারের বিপরীতে অভিনয় করা তার স্বপ্ন। অ্যাকশনধর্মী চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে বেশি আগ্রহী সুমন।
সুমনের ফেসবুক প্রোফাইল: Abm Sumon
সায়েম জাফর ইমামি একজন চলচ্চিত্র নির্মাতা। তিনি ‘রুদ্র দ্য গ্যাংস্টার’ ছবি নির্মাণ করেছেন।