News Category:
কাজী হারুন
‘বেদের মেয়ে জোছনা’ চলচ্চিত্রের রূপসজ্জাকর হিসেবে কাজ করে প্রশংসিত হন কাজী হারুন। ১৯৭৯ সালে তিনি চলচ্চিত্রে কাজ শুরু করেন। ১৯৯৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত হৃদয় থেকে হৃদয় ছবির জন্য সেরা মেকআপ আর্টিস্ট হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান। এছাড়া তিনি ‘অন্য জীবন’, ‘শঙ্খমালা’, ‘বাঁশীওয়ালা’, ‘আব্দুল্লাহ’, ‘গোলাপি এখন ঢাকায়’, ‘জীবন সংসার’ প্রভৃতি চলচ্চিত্রের রূপসজ্জার দায়িত্ব পালন করেন।
২০০৯ সালে মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণ (ব্রেন স্টোক) হয়। এতে তার শরীরের ডানপাশ পুরোটা অকেজো হয়ে যায়। অসুস্থ হওয়ার কারণে সে আর কাজ করতে পারছিল না । ২০১৯ সালের ১৪ই সেপ্টেম্বর চিকিৎসার জন্য অনুদান হিসেবে তাকে পাঁচ লাখ টাকা প্রদান করেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০২৪ সালের ১২ জুন ভোর পাঁচটায় রাজধানী ঢাকার শনির আখড়ার বাসায় মৃত্যু হয়েছে তার। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল আনুমানিক ৭০ বছর।
ফজলে হক
ফজলে হক একজন চলচ্চিত্র সম্পাদক। তিনি ‘আবার বনবাসে রূপবান’, ‘কাজলরেখা’, ‘বেদের মেয়ে জোছনা’, ‘মোল্লা বাড়ীর বৌ’, ‘বাঙলা’ ও ‘হৃদয়ের কথা’ ছবি সম্পাদনা করেছেন।
তোজাম্মেল হক বকুল
তোজাম্মেল হক বকুল বাংলা চলচ্চিত্রের একটি অবিস্মরনীয় নাম। যে নামের সাথে জড়িয়ে আছে একটি ইতিহাস। সেই ইতিহাসের কথা অনেকেরই জানা। সেই ইতিহাসের নাম “বেদের মেয়ে জােছনা”! এটি ২০২৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ ব্যবসাসফল চলচ্চিত্রের রেকর্ড ধরে রেখেছিল। এই ইতিহাস সৃষ্টিকারী চিত্রপরিচালকের হাতেখড়ি ছিলো আরেক বরেন্যে চিত্রপরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুনের সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন ‘সারেং বউ’ চলচ্চিত্রে। এরপর সহকারী হিসেবে হাত পাকিয়েছেন বরেন্য অন্যান্য পরিচালকের সাথে। তবে চলচ্চিত্রে আগমন হয়েছিল পরিচালক আবদুস সামাদ খোকনের সহযোগিতায়।
তার নির্মিত চলচ্চিত্রগুলো হল ‘আব্দুল্লাহ’, ‘রাখাল রাজা’, ‘গরীবের বিচার নাই’। তার সর্বশেষ চলচ্চিত্র ‘নাচনেওয়ালী’। তিনি ‘কতো ধানে কতো চাল’ নামে একটি চলচ্চিত্রের কাজ শুরু করলেও শেষ করে যেতে পারেন নি। Continue reading
জুয়েল রানা
চলচ্চিত্র সম্পাদক
মৌমিতা মৌ
চিত্রনায়িকা মৌমিতার প্রথম বৈশিষ্ট্য তার উচ্চতা। পাঁচ ফুট ছয় ইঞ্চি উচ্চতার এই নায়িকার অভিষেক ঘটে কালাম কায়সার পরিচালিত ‘তোমারই আছি তোমারই থাকবো’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে। Continue reading
মিঠু
মিঠু একজন ফাইট ডিরেক্টর।