রুক্সী

রুক্সী একজন সঙ্গীতশিল্পী। তিনি ‘বুকের ভেতর আগুন’, ‘মাস্তান সম্রাট’, ‘আজকের দাপট’, ‘বাবার বাবা’ প্রভৃতি ছবির গানে কণ্ঠ দিয়েছেন।

তিনি ঢাকার লালমাটিয়া মহিলা কলেজে শিক্ষকতা করছেন।

নূর মান্নান

নূর মান্নান ‘বুকের ভেতর আগুন’ ছবির সঙ্গীত পরিচালক।

মাহফুজা মুর্শেদ

মাহফুজা মুর্শেদ একজন চলচ্চিত্র প্রযোজক। তিনি ‘বুকের ভেতর আগুন’ ও ‘বুক ভরা ভালবাসা’ ছবি প্রযোজনা করেছেন।

মসরুরাহ আহমেদ

মসরুরাহ আহমেদ এপি একজন চলচ্চিত্র প্রযোজক। তিনি ‘বুকের ভেতর আগুন’ ও ‘বুক ভরা ভালবাসা’ ছবি প্রযোজনা করেছেন।

আলী হোসেন

বাংলা চলচ্চিত্রের অসংখ্য কালজয়ী গান সৃষ্টি করেছেন আলী হোসেন। ১৯৬৬ সালে ‘ডাক বাবু’ চলচ্চিত্রের মধ্য দিয়ে সুরকার হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটে তার। এই চলচ্চিত্রেই তিনি শাহনাজ রহমতুল্লাহকে দিয়ে ‘হলুদ বাটো মেন্দি বাটো’ গানটি করান। তারপর আর তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। একের পর এক ‘চাতুরী জানে না মোর বধূয়া’, ‘অশ্রু দিয়ে লেখা এ গান’, ‘আরে ও প্রাণের রাজা’ ও ‘কতো যে তোমাকে বেসেছি ভালো’র মত জনপ্রিয় সব গান উপহার দিয়েছেন শ্রোতাদের।

তার আরও জনপ্রিয় গানের তালিকায় রয়েছে— ‘এ আকাশকে সাক্ষী রেখে’, ‘ও দুটি নয়নে স্বপনে’, ‘কেহই করে বেচাকেনা’ ও ‘কে তুমি এলে গো আমার এ জীবনে’। তিনি শতাধিক চলচ্চিত্রে সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন। কামাল আহমেদ পরিচালিত ‘ব্যথার দান’ চলচ্চিত্রের সঙ্গীত পরিচালনার জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেছেন।

তিনি ঢাকায় বাংলা চলচ্চিত্রের কাজ করার পাশাপাশি উর্দু ‘ছোট সাহেব’, ‘দাগ’, ‘আনাড়ি’, ‘কুলি’ ইত্যাদি চলচ্চিত্রের সংগীত পরিচালনার কাজ করেছিলেন। তিনি মিউজিক কম্পোজার্স সোসাইটি বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন।

আলী হোসেনের জন্ম ১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ কুমিল্লায়। তিনি ২০২১ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের বস্টনের এক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮১ বছর। তিনি কয়েক বছর ধরে ফুসফুসের ক্যান্সারে ভুগছিলেন। মাসখানেক আগে তিনি চিকিৎসার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে তার একমাত্র ছেলে আসিফ হোসেনের কাছে গিয়েছেন। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে কয়েকদিন ধরে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে রাখা হয়েছিল তাকে।

আবুল খায়ের

আবুল খায়ের একজন চিত্রগ্রাহক। তিনি ‘কাজল রেখা’, ‘অনুরোধ’, ‘জজ সাহেব’, ‘অবুঝ মনের ভালবাসা’, ‘রাগী’, ‘রাক্ষুসী’, ‘এই যে দুনিয়া’ ছবির চিত্রগ্রহণের দায়িত্ব পালন করেন।