আনোয়ারুল করিম

আনোয়ারুল করিম একজন গীতিকার। তিনি ‘জীবনসঙ্গী’, ‘কুংফু নায়ক’, ‘সন্ত্রাসী বন্ধু’ ও ‘মাতৃত্ব’ ছবির গান লিখেছেন।

দিলীপ

দিলীপ একজন অঙ্গসজ্জাকার। তিনি ‘টাকার পাহাড়’, ‘প্রেম দিওয়ানা’, ‘বিশাল আক্রমন’ প্রভৃতি ছবিতে কাজ করেছেন।

এ কে এম জাহাঙ্গীর খান

বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে একের পর এক সুপার-ডুপার হিট সিনেমা প্রযোজনা করে ‘মুভি মোগল’ হিসেবে উপাধি পেয়েছিলেন এ কে এম জাহাঙ্গীর খান। ‘নয়নমণি’, ‘তুফান’, ‘বাদল’, ‘কুদরত’, ‘রাজসিংহাসন’, ‘রাজকন্যা’, ‘সওদাগর’, ‘সীমানা পেরিয়ে’, ‘সূর্যকন্যা’, ‘মা’, ‘শুভদা’, ‘চন্দ্রনাথ’, ‘রঙিন রূপবান’, ‘রঙিন কাঞ্চনমালা’, ‘আলীবাবা চল্লিশ  চোর’, ‘প্রেম দিওয়ানা’, ‘বাবার আদেশ’ এবং ‘রঙিন নয়নমণির’ মতো সুপারহিট সিনেমা তিনি দর্শকদের উপহার দিয়েছিলেন।

চলচ্চিত্রে তার অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৭৮ সালে জনপ্রিয় পত্রিকা চিত্রালীর সম্পাদক আহমদ জামান চৌধুরী তাকে ‘মুভি মোগল’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন। নিজের প্রযোজনা সংস্থা আলমগীর পিকচার্সের ব্যানারে নির্মিত ৪৩টি সিনেমার প্রিন্ট, পোস্টার, ফটোসেট, অ্যালবাম বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভকে প্রদান করেন এ কে এম জাহাঙ্গীর খান।

দোয়েল

দোয়েল আশি-নব্বই দশকের নায়িকা ছিল। তখনকার প্রতিষ্ঠিত নায়কদের সাথেই তাঁর ক্যারিয়ার গড়ে উঠেছিল। প্রথম ছবি ‘চন্দ্রনাথ’। তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য ছবি হিসাব নিকাশ, দুঃখ নেই, লক্ষী বধূ, সৎভাই, তওবা, জিপসি সর্দার, প্রেমকাহিনী, ওগো বিদেশিনী, আজ তোমার কাল আমার, মার্শাল হিরো, মাস্টার সামুরাই, বিক্রম, ন্যায়যুদ্ধ, ভাইভাবী, খোঁজখবর, নিকাহ, জবানবন্দী, ছোবল, ঘোমটা, কাবুলিওয়ালা।

সুব্রত-দোয়েল দম্পতির মেয়ে দিঘি শিশুশিল্পী হিসেবে ২০০০ পরবর্তী সময়ে সফল হয়। দিঘির সফলতার পেছনে তার মা দোয়েলের অবদান ছিল অনেক।

২০১১ সালে ক্যান্সারে দোয়েল মারা গিয়েছিল।

জাহাঙ্গীর আলম বাবুল

জাহাঙ্গীর আলম বাবুল একজন চলচ্চিত্র প্রযোজক। তিনি ‘চাকর’, ‘ধর’, ‘পাগলা ঘণ্টা’, ও ‘খুনী বউ’ চলচ্চিত্র প্রযোজনা করেছেন।