ঈদে ছোট পর্দায় বড় পর্দার তারকারা

1.jpg_4864.1বড় পর্দার তারকাদের সচরাচর ছোট পর্দা দেখা যায় না। তবে ঈদের অনুষ্ঠানে বিশেষ করে নাটকে তাদের চাহিদা আকাশচুম্বী। এইবারের ঈদেও তার ব্যতিক্রম হয়নি।

দেখে নেয়া যাক কোন তারকাকে কোন নাটকে দেখা যাচ্ছে। Continue reading

জমকালো ফিল্মক্লাব অ্যাওয়ার্ড

61788_e4জমকালো আয়োজনে গত ৭ জুলাই বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হলো ‘ফিল্মক্লাব অ্যাওয়ার্ড ২০১২’। এই আসরে ২০১২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ঢালিউড চলচ্চিত্রের উপর বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে সেরা কাজগুলোকে পুরস্কৃত করা হয়।

চলচ্চিত্র বিষয় মোট ১৭টি ক্যাটাগরিতে পুরস্কার প্রদান করা হয়। রাত ৮টায় শুরু হয় এই অনুষ্ঠানটি। তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, ইফাদ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর আহমেদ, রংধনু গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাওসার আহমেদ অপুসহ এ দেশের চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় ও ব্যস্ত শিল্পীদের অংশগ্রহণে এর উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয়।

পুরস্কারের পাশাপাশি এতে ছিল বর্তমান ও আগের প্রজন্মের অভিনেতা-অভিনেত্রীদের মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক পরিবেশনা।

অনুষ্ঠানে আজীবন সম্মননা প্রদান করা হয়েছে নায়করাজ রাজ্জাক ও নায়িকা শবনমকে। বিশেষ সম্মাননা জানানো হয়েছে আহমেদ জামান চৌধুরী ও নায়ক ফারুককে।

শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনেতা হিসেবে শাকিব খান ও অপু বিশ্বাস ছাড়াও শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হিসেবে পুরস্কার জিতেছে সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত ‘সে আমার মন কেড়েছে’। শ্রেষ্ঠ পরিচালক হয়েছেন এফ আই মানিক ‘স্বামী ভাগ্য’ চলচ্চিত্রের জন্য। শ্রেষ্ঠ খল অভিনেতা হিসেবে পুরস্কার পেয়েছেন মিজু আহমেদ, পার্শ্ব অভিনেতা হিসেবে আলীরাজ, পার্শ্ব অভিনেত্রী উপমা, সেরা গায়ক এন্ড্রু কিশোর, সেরা গায়িকা কনকচাঁপা, শ্রেষ্ঠ গীতিকার মো. রফিকুজ্জামান, শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক আলাউদ্দিন আলী।

সুত্র: দৈনিক ইত্তেফাকমানবজমিন

এছাড়া পুরস্কারের ফাঁকে ফাঁকে নাচ-গান পরিবেশন করেন শাকিল-অপু, ইমন-নিপুণ, সংগ্রাম-সানজানা এবং প্রিন্স-উপমা জুটি। পুরো অনুষ্ঠানটি উপস্থাপন করেন নায়ক ফেরদৌস ও ইরিন জামান।

ডিজিটাল বির্তক

bd193d808973e023d27a077293972c45

এই সময়ের প্রায় ছবির পোস্টারে লেখা খাকে ডিজিটাল চলচ্চিত্র। প্রযুক্তিগত বিষয়টি নিয়ে ইদানিং বেশ বিতর্ক জমেছে। কারণ ডিজিটাল নামে ইতিমধ্যে নির্মিত বেশিরভাগ ছবিই নিম্নমানের এবং খুব কমই ছবি দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছে। একই সাথে যে হারে ডিজিটাল চলচ্চিত্র নির্মাণের কথা শুনা সে তুলনায় সিনেমা হলের সংখ্যাও কম।

জাকির হোসেন রাজুর মতো খ্যাতনামা পরিচালক ভাবছেন, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এটি ছাড়া কোনো গত্যন্তর নেই।তিনি এর কালার ও সাউন্ডের অভিনবত্বে মুগ্ধ। Continue reading

‘মুক্তির গান’র বিপুল ভট্টাচার্য আর নেই

image_532_74586স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের বিশিষ্ট কণ্ঠশিল্পী বিপুল ভট্টাচার্য আর নেই। প্রায় তিন বছর ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই করে শুক্রবার (৫ জুন) সকালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। বিপুল ভট্টাচার্য একাধারে একজন গণসঙ্গীতশিল্পী, লোকসঙ্গীতশিল্পী, সঙ্গীতশিক্ষক ও সংগঠক ছিলেন। তার মৃত্যুতে সঙ্গীতাঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

১৯৭১ সালে কণ্ঠযোদ্ধা বিপুল ভট্টাচার্যের বয়স ছিল মাত্র ১৯ বছর। সেই সময় স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত বিপুল ভট্টাচার্যের গাওয়া গানগুলো মুক্তিযোদ্ধাদের অনুপ্রেরণা জুগিয়েছিল। তার দেশপ্রেমমূলক এবং বিদ্রোহাত্মক গানে শরণার্থী শিবিরের হাজার হাজার মানুষের মনে সাহস সঞ্চারিত হয়েছিল। তিনি মুক্তিসংগ্রামী শিল্পী সংস্থার সদস্য ছিলেন। তিনি গানে গানে যুদ্ধ করেছিলেন।

তারেক মাসুদ পরিচালিত ‘মুক্তির গান’ নামক চলচ্চিত্রে তার কাজ তুলে ধরা হয়েছে। ‘মুক্তির গানে’ ১১টি গান আছে। এর অধিকাংশই লোকসুরভিত্তিক। এ গানগুলোর মধ্যে একটি ছাড়া বাকি সব গানই বিপুল ভট্টাচার্য গেয়েছেন। ‘মুক্তির গান’ ১৯৯৫ সালে মুক্তি পায়। ‘মুক্তির গান’র গানের কথাগুলো লিখেছিলেন মোশাদ আলী। বিপুল ভট্টাচার্যের একক কণ্ঠেই গানগুলো রেকর্ডিং করা হয়েছিল।

‘মুক্তির গান’র প্রতিটি গানই ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছিল। বিপুলের গাওয়া ‘এই না বাংলাদেশে গাইতে রে, দুঃখে আমার পরান কান্দেরে’ গানটি কোনোদিন ভুলে যাওয়া সম্ভব নয়। ‘৭১-এ বিপুলের বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর সত্যিই যেন গর্জে উঠেছিল।

এক পলকে বিপুল ভট্টাচার্য
নাম : বিপুল ভট্টাচার্য
জন্ম : ১৯৫২ সাল
জন্মস্থান: কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায়
সহধর্মিণী : কুমকুম ভট্টাচার্য
সন্তান : এক ছেলে এক মেয়ে
অর্জন : ১৯৭০ সালে পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গীত প্রতিযোগিতায় লোকসঙ্গীত বিভাগে প্রথম হয়েছিলেন
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে যোগদান : ১৯৭১ সাল
পেশা : সঙ্গীতশিল্পী এবং সঙ্গীতশিক্ষক
বয়স : ৬১ বছর
মৃত্যু : ৫ জুলাই, ২০১৩

সুত্র: যায় যায় দিন

মনের মতো গল্প পাচ্ছেন না শবনম

61254_e1বাংলা চলচ্চিত্রের শুরুর দিকের নায়িকা শবনম। মনকাড়া অভিনয় ও মিষ্টি হাসি দিয়ে প্রায় তিন যুগ শাসন করেছেন বাংলা ও উর্দু ছবির জগত।  মনের মতো কোন গল্প পাচ্ছেন না বলেই দীর্ঘদিন ধরে পর্দায় অনুপস্থিত এই গুণী অভিনেত্রী।

দীর্ঘ দুই দশকের বেশি সময় পাকিস্তানের উর্দু চলচ্চিত্রে সম্রাজ্ঞীর আসনে অধিষ্ঠিত ছিলেন শবনম। উর্দু চলচ্চিত্রের ইতিহাসে শবনম হচ্ছেন একমাত্র অভিনেত্রী যিনি রেকর্ডসংখ্যক ১৩ বার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে নিগার চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। দু’বার পেয়েছেন শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার।

শবনমের জন্ম ১৯৪৬ সালের ১০ই সেপ্টেম্বর পুরান ঢাকায়। পুরো নাম নন্দিতা বসাক (ঝর্ণা), পিতা একসময়ের বিখ্যাত ফুটবলার ও রেফারি ননি বসাক। বিখ্যাত পরিচালক অশোক ঘোষ তার দেবর। একযুগ ধরে দেশেই অবস্থান করছেন স্বামী খ্যাতনামা সুরকার রবীন ঘোষ ও পুত্র রনী ঘোষের সঙ্গে।

ঝর্ণা নামে শবনমের আগমন শিশুশিল্পী হিসেবে। রথম ছবি ফতেহ লোহানীর ‘আসিয়া’ ১৯৬০ সালে মুক্তি পায়। এরপর কিশোরী অভিনেত্রী হিসেবে অভিনয় করেন ‘এ দেশ তোমার আমার’, ‘তানহা’, ‘বিষকন্যা ইত্যাদি ছবিতে।

ক্যাপ্টেন এহতেশাম ঝর্ণাকে শবনম নাম দিয়ে একক নায়িকা বানান ‘হারানো দিন’ ছবিতে। প্রথম ছবিতেই নায়িকা হিসেবে তারকাখ্যাতি পেয়ে যান শবনম।অভিনয় করেন ‘কখনো আসেনি’ চান্দা’, ‘তালাশ’, ‘প্রীত না জানে রীত’, ‘নতুন দিগন্ত’, ‘দুশমন’, ‘নাচের পুতুল’, ‘আখেরী স্টেশন’, ‘উত্তরণ’, ‘প্যারসে জোয়ার কাটা’, ‘চালোমান গায়ে’ ইত্যাদি ছবিতে।

১৯৬৮ সালে তিনি তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানে চলে যান। সেখানে প্রায় ২০০ উর্দু ছবিতে অভিনয় করেন। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর শবনম প্রায়ই বাংলাদেশে এসে এ দেশের ছবিতে অভিনয় করেন। বাংলাদেশে তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য ছবি হচ্ছে- ‘সন্ধি’, ‘জুলি’, ‘যোগাযোগ’, ‘আমার সংসার’, ‘শর্ত’, ‘সহধর্মিণী’, ‘ঘর আমার ঘর’, ‘কারণ’, ‘সন্দেহ’, ‘সমস্যা, ‘বিশাল’, ‘লেডিস কমান্ডো’, ‘দিল’, ‘বেপরোয়া’, ‘লাভ ইন আমেরিকা’, ‘সম্পর্ক’, ‘প্রেমশক্তি’ ইত্যাদি। তার অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি কাজী হায়াৎ পরিচালিত ‘আম্মাজান’ যা ১৯৯৯ সালে মুক্তি পায়। ডিপজল প্রযোজিত এ ছবিতে মান্নার ‘আম্মাজান’-এর চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন শবনম।

বাংলাদেশের সিনেমায় কাজ করতে ইচ্ছা হয় না- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সেই ‘আম্মাজান’র পর অনেক অফার পেলেও ভালো গল্প পাননি।

মাঝে শুনা গিয়েছিল পরিচালক মালেক আফসারী একটি ছবি করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু গল্পের কারণে শবনম তাকে ফিরিয়ে দেন।

চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন অচিরেই ‘আম্মাজান’র মতো হিট কোন ছবি নিয়ে শবনম পর্দায় হাজির হবেন।

সুত্র: মানবজমিন

 

বছরের প্রথম ৬ মাসের ফলাফল

1.jpg_2203.1২০১৩ সালের প্রথম ছয় মাসে ২২টি চলচ্চিত্র মুক্তি পেয়েছে। কিছু চলচ্চিত্র ব্যবসায়িকভাবে সফল হলেও অধিকাংশই মুখ থুবড়ে পড়েছে। এ সময় জুড়ে সিরিয়াস তারকা অনুপস্থিত থাকলেও পর্দা দখল করে রেখেছিল নতুন নতুন মুখ।

এই ছয় মাসে সাফল্যের পাল্লা ভারী শাকিব খানবাপ্পীর, তাদের অভিনীত সর্বাধিক চারটি করে চলচ্চিত্র মুক্তি পেয়েছে।

ফেব্রুয়ারির প্রথম দিন মুক্তিপ্রাপ্ত শাহাদাৎ হোসেন লিটনন পরিচালিত শাকিব অভিনীত ‘জোর করে ভালোবাসা হয় না‘ গতানুগতিক ব্যবসা করেছে।  ‘দেবদাস‘ও আশানুরূপ ব্যবসা এবং আলোচনা তৈরি করে। এটিই মৌসুমীঅপু বিশ্বাস অভিনীত একমাত্র ছবি। শাকিব-পূর্ণিমা জুটির ‘জজ ব্যারিস্টার পুলিশ কমিশনার‘ ছবিটিও ভালো ব্যবসা করেছে। ‘নিষ্পাপ মুন্না  সাহারার সাথে শাকিবের আরেকটি সফল চলচ্চিত্র। বদিউল আলম খোকন পরিচালিত অ্যাকশনধর্মী এ চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায় ৩১ মে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ছয় মাসের মধ্যে মুক্তিপ্রাপ্ত শাকিব অভিনীত সেরা ব্যবসাসফল এই ছবি এটি।

শাহিন সুমন পরিচালিত বাপ্পী-মাহি জুটির ‘অন্যরকম ভালোবাসা‘র একাধিক গান জনপ্রিয় হয়েছে। একই পরিচালকের ছবি ‘জটিল প্রেম‘-এর নায়কও বাপ্পি। ছবিটিতে আঁচল প্রাণবন্ত অভিনয় করলেও বাপ্পির অভিনয় নিয়ে কথা তুলেছেন সমালোচকরা। এদিকে ‘রোমিও ২০১৩‘ চলচ্চিত্রটি দিয়েও একধরণের আলোচনা তৈরি করতে সক্ষম হন বাপ্পি। গড়পরতা ব্যবসা করেছে ছবিটি। এছাড়া ‘প্রেম প্রেম পাগলামি‘ ছবি নিয়ে আবার আলোচনায় আসেন বাপ্পি-আঁচল জুটি।

গাজী মাহবুব পরিচালিত ‘শিরি ফরহাদ‘ ছবি নিয়ে আলোচনা তৈরি হলেও নির্মাণের দুর্বলতার কারণে দর্শক জয় করতে পারেননি রিয়াজশাবনূর জুটি।

২৫ জানুয়ারি ঢাকাসহ দেশের ১৫টি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায় মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘টেলিভিশন’। বেশ আলোচিত ছবিটি নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। তবে, এর গানগুলো নিয়েও শ্রোতাদের আগ্রহ লক্ষ্য করা গেছে।

২২ ফেব্রুয়রি মুক্তি পাওয়া সৈয়দ অহিদুজ্জামান ডায়মন্ডপরিচালিত চলচ্চিত্র ‘অন্তর্ধান‘ও বোদ্ধামহলে আলোচিত হলেও মুক্তি পেয়েছিল মাত্র একটি প্রেক্ষাগৃহে। এতে অভিনয় করে ফেরদৌসনিপুণ আলোচনায় এসেছেন।

ইফতেখার চৌধুরী পরিচালিত দ্বিতীয় চলচ্চিত্র ‘দেহরক্ষী‘ মুক্তি পায় ১২ এপ্রিল।  ফ্যাটম্যান চলচ্চিত্রের প্রযোজনায় ছবিটির আইটেম গান নিয়েও বেশ আলোচনা তৈরি হয়। আনিসুর রহমান মিলন,  কাজী মারুফববি অভিনীত ছবিটির ব্যবসায়িক সাফল্যও বেশ।

অর্ধ বছরের আরেকটি আলোচিত ও সমালোচিত ছবি ‘পোড়ামন‘। জাকির হোসেন রাজুর পরিচালনা এ ছবিতে অভিনয় করেছেন মাহি, সায়মন সাদিক ও মিলন। তবে ছবির গল্পটি নকল বলে অভিযোগ উঠেছে।

মুক্তিপ্রাপ্ত অন্য চলচ্চিত্রগুলো হলো ‘পাগল তোর জন্যরে’, ‘প্রেমের জন্য পৃথিবী’, ‘সীমানাহীন’, ‘আত্নঘাতক’, ‘হৃদয়ে ৭১’, ‘কষ্ট আমার দুনিয়া’, ‘সেই তুমি অনামিকা‘, ‘শিখন্ডীকথা’, ‘মাটির পিঞ্জিরা’, ‘এই তো ভালোবাসা‘, ‘ভালোবাসার বন্ধন‘ ও ‘তোমার মাঝে আমি’। এই চলচ্চিত্রগুলো ঘিরে দর্শকের আগ্রহ তৈরি হলেও শেষ পর্যন্ত সাফল্য পাননি নির্মাতারা। মানহীন গল্প, দুর্বল চিত্রনাট্য, অভিনয়শিল্পী নির্বাচনে ত্রুটি, বৈচিত্র্যহীনতা, চলচ্চিত্র পরিচালনায় অজ্ঞতা, বাজেট স্বল্পতাসহ বিভিন্ন কারণে ছবিগুলো দর্শকের গ্রহণযোগ্যতা পায়নি বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এছাড়া মুক্তিপ্রাপ্ত অনেক ছবির বিরুদ্ধেও নকলের অভিযোগ উঠেছে। চলচ্চিত্র থেকে অশ্লীলতা বিদায় হলেও নকল গল্প আবারও দুর্দিন নিয়ে আসতে পারে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

সুত্র: সমকাল

মৌসুমী,শাবনূর ও পপিবিহীন ঈদ

5.jpg_3721.5এবারের ঈদে বড় পর্দায় থাকছেন না শীর্ষ তিন নায়িকা মৌসুমী, শাবনূর ও পপি। তবে মৌসুমী ও পপিকে এবার ঈদে ছোট পর্দায় পাওয়া যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

মৌসুমী জানান, একদিকে ভালো গল্প পাচ্ছেন না, অন্যদিকে সংসারে সময় দিতে হচ্ছে।

পপিও ভালো গল্প পাচ্ছেন না বলে জানান।

শাবনূর জানান পরিবারকে সময় দিতে গিয়ে চলচ্চিত্রে কাজ কম করছেন।

তবে খুশির বিষয় হলো, তাদের তিনজনেরই কিছু চলচ্চিত্র মুক্তির অপেক্ষায় আছে। যা হয়তো ঈদের পরে মুক্তি পাবে। এছাড়া তিন নায়িকাই সামনে অনেক কাজ করার আশা পোষন করেন।
সুত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন

ভালোই যাচ্ছে সাইমনের দিনকাল

60698_e7সাইমদুটি চলচ্চিত্রের পর চাঙ্গা হয়ে উঠেছে সাইমনের ক্যারিয়ার। তার অভিনয় ও দর্শক-পরিচালক চাহিদা থেকে তা-ই দৃশ্যমান।

জাকির হোসেন রাজুর ‘জ্বি হুজুর’ ছবির মাধ্যমে দর্শক সম্মুখে নিয় আসেন এ নায়ক। ছবিটি ব্যবসায়িকভাবে সফল না হলেও সাইমন প্রশংসিত হন। Continue reading

আবারও শাকিব-জাজ বির্তক

image_51722বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম থেকে জানা যায়, আগামী ঈদে মুক্তি পাচ্ছে জাজ মাল্টিমিডিয়া প্রযোজিত ও  পি এ কাজল পরিচালিত ‘ভালোবাসা আজকাল’।  আরো জানা যায়, মূল দুটি চরিত্রে অভিনয় করছেন শাকিব খান ও মাহি। Continue reading

ফাটিয়ে দেবেন অমিতাভ রেজা

image_43442_0বাংলাদেশি দর্শকদের জন্য  অমিতাভ রেজার চলচ্চিত্র নির্মাণ এক সুখবরই বটে। সম্প্রতি ইমপ্রেস টেলিফিল্মের প্রযোজনায় ছয়টি চলচ্চিত্র নির্মাণের ঘোষণায় অমিতাভ রেজাও চলচ্চিত্র নির্মাতার খাতায় নাম লিখিয়েছেন।

অমিতাভ রেজার চলচ্চিত্রের নাম ‘প্রক্সি’। চরিত্র নির্বাচন শেষ না হওয়া ছবিটির কাজ শুরু হবে আগামী সেপ্টম্বর–অক্টোবর থেকে।

নিজের প্রথম চলচ্চিত্র নিয়ে একটি সংবাদ মাধ্যমে সাথে সম্প্রতি কথা বলেন অমিতাভ।

তার ছবির কাহিনী সম্পর্কে জানান, এটি একজন অভিনেতার জীবন নিয়ে নির্মিত হবে। বিভিন্ন চরিত্রের সাথে মিশে যাওয়া অভিনেতার আত্মোপলব্দির কাহিনী এটি।

ভারতীয় চলচ্চিত্র আমদানি প্রসঙ্গে জানান, ভারতীয় চলচ্চিত্র আমাদের কিছুই করতে পারবে না। তার ভাষায় ভারতীয় চলচ্চিত্র আসলেও আমরা নিজেদের চলচ্চিত্র দিয়ে ফাটিয়ে দেবো।

এখন অপেক্ষার পালা অমিতাভের ছবি কিভাবে ফাটিয়ে দেয়।

সুত্র: বাংলামেইল২৪.কম