কাহিনী সংক্ষেপ
দুই ঘনিষ্ঠ বন্ধু চাঁদ সওদাগরের ছেলে লখিন্দর এবং শাহী সওদাগরের মেয়ে বেহুলা। লখিন্দরের জন্মের সাথে সাথেই দুই বন্ধু তাদের ছেলেমেয়ের বিয়ে ঠিক করে রেখেছিল। শাহী সওদাগর মনসাদেবীর একনিষ্ঠ ভক্ত, অন্যদিকে চাঁদ সওদাগরের চক্ষুশূল মনসা। চাঁদপুত্র লখিন্দরের কাছ থেকে ময়ূর (ময়ূর সাপের ক্ষতি করে বলে মনসার শত্রু ময়ূর) নাচ শেখার জন্য মনসা বেহুলাকে অভিশাপ দেয়, বাসরঘরেই সে বিধবা হবে। চাঁদ সওদাগর অভিশাপকে অগ্রাহ্য করে তাদের জন্য লোহার বাসর ঘর তৈরীর আদেশ দেয় বিশুকে। ক্ষুদ্ধ মনসাদেবী তার অনুচর ধুমকেতুকে মর্ত্যে পাঠায় বিয়ে ভেঙে দেয়ার জন্য। ধুমকেতু কৌশলে বেহুলাকে অমাবস্যা রাতে শ্মশানে ডেকে নিয়ে অমৃতসুধার কথা বলে সুরা পান করিয়ে অজ্ঞান করে ফেলে। লখিন্দরের পরিবার মাঝরাতে বেহুলাকে শ্মশানে দেখে অসতী আখ্যা দেয়। সতীত্ব প্রমানের জন্য বেহুলা অগ্নিপরীক্ষা দিতে রাজি হয়। জ্বলন্ত অগ্নিকুন্ডের মধ্যে নিক্ষেপ করা হয় বেহুলাকে।
রিভিউ লিখুন
রিভিউ লিখতে আপনাকে অবশ্যই প্রবেশ করতে হবে।